মিসরে ১৭ বিক্ষোভকারী নিহত
(কাতারের রাষ্ট্রদূতকে তলব)
মিসরে ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসির সমর্থকদের সঙ্গে পুলিশের
ব্যাপক সংঘর্ষে ১৩ জন নিহত হয়েছে। মুরসির সমর্থক মুসলিম ব্রাদারহুড মুরসিকে
প্রেসিডেন্ট হিসেবে ফের ক্ষমতায় বসানোর দাবিতে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ শুরু করলে
পুলিশের সঙ্গে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। রাজধানী কায়রোসহ অন্যান্য শহরে এ
প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এদিকে ব্রাদারহুডের সমর্থনে দোহায় বিক্ষোভ হওয়ার পর কাতারের রাষ্ট্রদূতকে
তলব করে প্রতিবাদ জানিয়েছে কায়রো। এ ছাড়া সংঘর্ষে আরও ৫৭ জন আহত হয়েছে।
পুলিশ বিভিন্ন স্থান থেকে ১২২ জনকে আটক করে। মিসরের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়
সূত্রে এ খবর জানা গেছে। খবর এএফপি, আল জাজিরার। মিসরের সেনাবাহিনী
প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর থেকেই তার বিরুদ্ধে
প্রতিবাদ বিক্ষোভ করে আসছে ইসলামপন্থিরা। মুরসির দল মুসলিম ব্রাদারহুড ও
তার সমর্থকরা কায়রোসহ অন্যান্য শহরে প্রায় প্রতিদিনই বিক্ষোভ মিছিল করছে।
আগামী বুধবার মুরসির বিরুদ্ধে দায়ের করা একটি মামলায় নতুন করে শুনানি শুরু হবে_ এমনটা শোনার পর তার সমর্থকরা গতকাল রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ শুরু করে।
গত সপ্তাহে মিসরের বর্তমান সেনাসমর্থিত সরকার মুসলিম ব্রাদারহুডকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করে। পুলিশ গতকাল তাদের কোনো প্রতিবাদ-বিক্ষোভ না করার আহ্বান জানালেও মুসলিম ব্রাদারহুড সমর্থকরা তাতে কান না দিয়ে রাস্তায় নেমে পড়ে। পুলিশ এতে বাধা দিলে শুরু হয় সংঘর্ষ।
দেশের বিভিন্ন শহরে সংঘটিত ওই সংঘর্ষে রাজধানী কায়রোতে ৫ জন নিহত হয়। বাকিরা মারা যায় অন্যান্য শহরে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আহতের সংখ্যা কমপক্ষে ৫৭। যারা মারা গেছে, তাদের মধ্যে কতজন পুলিশ কিংবা কতজন বিক্ষোভকারী_ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তা জানায়নি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ১২২ জনকে আটক করার কথা জানিয়েছে। কায়রো ছাড়াও আলেকজান্দ্রিয়া, মিনিয়া ও ফাইয়ুম শহরে এসব হতাহতের ঘটনা ঘটে।
আগামী বুধবার মুরসির বিরুদ্ধে দায়ের করা একটি মামলায় নতুন করে শুনানি শুরু হবে_ এমনটা শোনার পর তার সমর্থকরা গতকাল রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ শুরু করে।
গত সপ্তাহে মিসরের বর্তমান সেনাসমর্থিত সরকার মুসলিম ব্রাদারহুডকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করে। পুলিশ গতকাল তাদের কোনো প্রতিবাদ-বিক্ষোভ না করার আহ্বান জানালেও মুসলিম ব্রাদারহুড সমর্থকরা তাতে কান না দিয়ে রাস্তায় নেমে পড়ে। পুলিশ এতে বাধা দিলে শুরু হয় সংঘর্ষ।
দেশের বিভিন্ন শহরে সংঘটিত ওই সংঘর্ষে রাজধানী কায়রোতে ৫ জন নিহত হয়। বাকিরা মারা যায় অন্যান্য শহরে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আহতের সংখ্যা কমপক্ষে ৫৭। যারা মারা গেছে, তাদের মধ্যে কতজন পুলিশ কিংবা কতজন বিক্ষোভকারী_ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তা জানায়নি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ১২২ জনকে আটক করার কথা জানিয়েছে। কায়রো ছাড়াও আলেকজান্দ্রিয়া, মিনিয়া ও ফাইয়ুম শহরে এসব হতাহতের ঘটনা ঘটে।
No comments