রক্তাক্ত দিনপঞ্জি
৪০
দিনের রক্তাক্ত অধ্যায় পার হয়ে আজ রোববার অনুষ্ঠিত হচ্ছে দশম জাতীয় সংসদ
নির্বাচন। শুরু থেকেই নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে এ নির্বাচন
বর্জন করেছে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট। শুধু বর্জন নয়, নির্বাচন
ঠেকাতে ৫৭১ ঘণ্টার হরতাল-অবরোধ পালন করেছে এ জোট। জোটের অন্যতম শরিক
জামায়াতে ইসলামী নির্বাচন বর্জনের সুযোগ নিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধে
ভয়াবহ নাশকতায় মেতে ওঠে। বোমাবাজি, বাসে আগুন দিয়ে প্রায় প্রতিদিনই হত্যা
করে নিরীহ মানুষ। গত ৪০ দিনে নিহত হয়েছেন ১২৪, আহত ৫৫৯ এবং দগ্ধ হয়েছেন ৭১
জন। শুধু দগ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন ১৯ জন।
নিচে দশম জাতীয় নির্বাচনের তফসিলের পর রক্তাক্ত ৪০ দিনের বিবরণ তুলে ধরা হলো সমকালে প্রকাশিত তথ্য থেকে।
২৫ নভেম্বর : রাতেই রাজধানীতে অর্ধশতাধিক ককটেলের বিস্ফোরণ, দেলোয়ার নামে একজন নিহত। সাতটি গাড়িতে আগুন।
২৬ নভেম্বর : রাজধানীর মৌচাক, সায়েদবাদ ও মিরপুরে নয়টি বাসে আগুন। ৩ জন অগি্নদগ্ধ। ফরিদপুরে ট্রাকচালক আবদুল খালেক অগি্নদগ্ধ। কুমিল্লার চৌমুহনীতে অটোরিকশাচালক রুবেল অগি্নদগ্ধ।
২৭ নভেম্বর : সারাদেশে অবরোধকারীদের সহিংসতা। আগুনে ৯ জন নিহত। সাতক্ষীরায় জামায়াত-শিবিরকর্মীরা গাছ কেটে ছুড়ে মারলে পথচারী এক নারী নিহত, পুুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে সাতক্ষীরায় একজন শিবিরকর্মী, চট্টগ্রামে পিকেটাররা অটোরিকশা উল্টে দিলে ঘটনাস্থলেই আরোহী নিহত। রাজধানীর বনশ্রীতে লেগুনায় আগুনে চালক মোজাম্মেল হক নিহত। সিরাজগঞ্জে আওয়ামীলীগ-বিএনপির সংঘর্ষে ২ জন নিহত। সাতকানিয়ায় ককটেল হামলায় তরুণ শাহেদ নিহত। এ ছাড়া সহিংসতায় করিশালে গৌরনদী ও দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে একজন করে নিহত।
২৮ নভেম্বর :রাজধানীর শাহবাগে বাসে আগুন। ১৯ যাত্রী অগি্নদগ্ধ (এর মধ্যে পরে চারজন মারা যান)।
২৯ নভেম্বর :কক্সবাজারের চকোরিয়ায় আওয়ামী লীগ-বিএনপি সংঘর্ষে একজন নিহত।
৩০ নভেম্বর : রাজধানীসহ সারাদেশে অবরোধে সহিংসতায় নিহত ৬। ফরিদপুরে বাসচালক দগ্ধ।
১ ডিসেম্বর :সারাদেশে সহিংসতায় নিহত ২ জন। ফেনীতে আরও এক অটোরিকশাচালক অগি্নদগ্ধ।
২ ডিসেম্বর :কানসাটে সংসদ সদস্য প্রার্থী গোলাম রাব্বানি, টেকনাফে আবদুর রহমান বদি এবং দিনাজপুরে মনোরঞ্জন শীলের বাড়িতে আগুন। সহিংসতায় ৩ জন নিহত।
৩ ডিসেম্বর : সারাদেশে সহিংসতায় ১১ জন নিহত। চট্টগ্রামে ৪, সাতক্ষীরায় ৩, চাঁদপুরে ২, নোয়াখালীতে ১ এবং পটুয়াখালীতে ১ জন নিহত।
৪ ডিসেম্বর : ট্রেনে নাশকতায় গাইবান্ধার বোনারপাড়ায় দুর্ঘটনায় নিহত হন ৪ জন এবং পাবনায় এক যুবলীগ কর্মীকে হত্যা।
৫ ডিসেম্বর :রাজধানীর সায়েদাবাদে বাসে আগুন। পরিবহন শ্রমিক হাসান দ্বগ্ধ হয়ে নিহত।
৬ ডিসেম্বর : ৩০ নভেম্বর ফরিদপুরে দগ্ধ বাসচালক মেহেদী হাসান ঢাকায় বার্ন ইউনিটে মারা যান।
৭ ডিসেম্বর : সাভারে বাসে অবরোধকারীদের পেট্রোল বোমায় গার্মেন্ট কর্মকর্তা রতন কুমার সাহা নিহত।
৮ ডিসেম্বর :কুষ্টিয়ায় বিএনপি নেতা মুন্সী রাশিদুল এবং সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা এজহার আলীকে হত্যা।
৯ ডিসেম্বর : পাবনা ও বরিশালে ২ জন নিহত। সীতাকুণ্ডে বোমার বিস্ফোরণ্ড ঘটাতে গিয়ে নিহত হয় এক শিবিরকর্মী।
১০ ডিসেম্বর : গাজীপুরে কাভার্ড ভ্যানে আগুন। অসুস্থ শ্বশুরকে দেখতে যাওয়ার পথে গৃহবধূ সুমি আক্তার ও তার মেয়ে সানজিদা দ্বগ্ধ হয়ে নিহত। লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে অবরোধকারীদের দিনব্যাপী ভয়াবহ সংঘর্ষ। নিহত ৪ জন।
১৩ ডিসেম্বর : সারাদেশে নিহত ৯ জন। তাদের মধ্যে রয়েছে_ সাতক্ষীরায় ৩, নোয়াখালীতে ২, খুলনায় ১, জয়পুরহাটে ১, ঝিনাইদহে ১ এবং যশোরে ১ জন। ঢাকায় জুমার নামাজের পর আইডিয়াল স্কুলের সামনে শিবিরের ভয়াবহ তাণ্ডব। ১১ গাড়ি পোড়ানো। (কসাই কাদের মোল্লার ফাঁসির রায় কার্যকর করার কারণে জামায়াতি তাণ্ডব)
১৪ ডিসেম্বর : নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে কসাই কাদের মোল্লার ফাঁসির প্রতিবাদে শিবিরের মিছিল থেকে পুলিশের প্রতি হামলা। সরকারি ভূমি অফিসে আগুন। পুলিশের পাল্টা গুলিতে ৮ শিবিরকর্মী নিহত। রাতে নিলফামারীতে আসাদুজ্জামান নূরের গাড়িবহরে জামায়াত-শিবিরের হামলা, ৫ জন নিহত।
১৫ ডিসেম্বর : লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ-শিবির সংঘর্ষে ৩ এবং জয়পুরহাটে আওয়ামী লীগ-জামায়াত সংঘর্ষে ৪ জন নিহত। সিলেটের কানাইঘাটে যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা।
১৬ ডিসেম্বর : রাতে সাতক্ষীরায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে সংঘর্ষ। নিহত ৫ জন।
১৭ ডিসেম্বর : সিলেটে ছাত্রলীগ কর্মী সৈকত চন্দ্র, চট্টগ্রামে যুবলীগ কর্মী নূর ছাপা এবং ধামরাইয়ে যুবলীগ কর্মী মনির হোসেনের পায়ের রগ কেটে দেয় শিবিরকর্মীরা। লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে যুবলীগ নেতা কিরন পাঠানকে হত্যা।
১৮ ডিসেম্বর : ৩ ডিসেম্বর গাজীপুরে পেট্রোল বোমায় আহত বাসচালক আল-আমিন এদিন ঢামেক বার্ন ইউনিটে মারা যান।
২০ ডিসেম্বর : টাঙ্গাইলে দাইনা ইউপি চেয়ারম্যান ও স্থানীয় বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম ফারুক নিহত।
২১ ডিসেম্বর : বগুড়ায় গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী জিয়া বাবুকে হত্যা করে জামায়াত-শিবির।
২২ ডিসেম্বর :রাজধানীর গোপীবাগে কথিত পীর লুৎফর রহমানসহ ৬ জনকে জবাই করে হত্যা। ধর্মান্ধ আরেক পীরের মুরিদরা হত্যা করেছে বলে সন্দেহ। পুলিশ এখন পর্যন্ত রহস্য উদ্ঘাটনে ব্যর্থ।
২৪ ডিসেম্বর :বাংলামটরে পুলিশের টহল গাড়িতে পেট্রোল বোমায় আগুন, পুলিশ সদস্য ফেরদৌস খলিল নিহত।
২৫ ডিসেম্বর :মেহেরপুরের গাংনীতে আওয়ামী লীগ নেতা নুরুল আমিন এবং নাটোরের লালপুরে যুবলীগ কর্মী সাখাওয়াত নিহত।
২৬ ডিসেম্বর :রাজশাহীতে টহল পুলিশের গাড়িতে বিএনপি-জামায়াতের পেট্রোল বোমা হামলা। পুলিশ সদস্য সিদ্ধার্থ রায় নিহত।
২৯ ডিসেম্বর : ঢাকার মালিবাগে পুলিশ-শিবির সংঘর্ষে ১ জন নিহত। কমলাপুরে বোমা বহন করা ব্যাগ তল্লাশির সময় বিস্ফোরণে রেলওয়ের নিরাপত্তা কর্মী আবুল কাশেম নিহত।
৩০ ডিসেম্বর : চাঁপাইনবাবগঞ্জে আওয়ামী লীগ সমর্থক ব্যবসায়ী এনামুল হক ও সিরাজগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা সাইফুল ইসলামকে কুপিয়ে হত্যা।
৩১ ডিসেম্বর : মেহেরপুরে যৌথ বাহিনী-জামায়াত সংঘর্ষে একজন জামায়াত নেতা (আবদুল জব্বার) নিহত।
৪ জানুয়ারি :আওয়ামী লীগ-বিএনপি সংঘর্ষে স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা মোবারক হোসেন নিহত। খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার ধামালিয়া ইউনিয়নের সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা শহীদুল ইসলামকে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।
নিচে দশম জাতীয় নির্বাচনের তফসিলের পর রক্তাক্ত ৪০ দিনের বিবরণ তুলে ধরা হলো সমকালে প্রকাশিত তথ্য থেকে।
২৫ নভেম্বর : রাতেই রাজধানীতে অর্ধশতাধিক ককটেলের বিস্ফোরণ, দেলোয়ার নামে একজন নিহত। সাতটি গাড়িতে আগুন।
২৬ নভেম্বর : রাজধানীর মৌচাক, সায়েদবাদ ও মিরপুরে নয়টি বাসে আগুন। ৩ জন অগি্নদগ্ধ। ফরিদপুরে ট্রাকচালক আবদুল খালেক অগি্নদগ্ধ। কুমিল্লার চৌমুহনীতে অটোরিকশাচালক রুবেল অগি্নদগ্ধ।
২৭ নভেম্বর : সারাদেশে অবরোধকারীদের সহিংসতা। আগুনে ৯ জন নিহত। সাতক্ষীরায় জামায়াত-শিবিরকর্মীরা গাছ কেটে ছুড়ে মারলে পথচারী এক নারী নিহত, পুুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে সাতক্ষীরায় একজন শিবিরকর্মী, চট্টগ্রামে পিকেটাররা অটোরিকশা উল্টে দিলে ঘটনাস্থলেই আরোহী নিহত। রাজধানীর বনশ্রীতে লেগুনায় আগুনে চালক মোজাম্মেল হক নিহত। সিরাজগঞ্জে আওয়ামীলীগ-বিএনপির সংঘর্ষে ২ জন নিহত। সাতকানিয়ায় ককটেল হামলায় তরুণ শাহেদ নিহত। এ ছাড়া সহিংসতায় করিশালে গৌরনদী ও দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে একজন করে নিহত।
২৮ নভেম্বর :রাজধানীর শাহবাগে বাসে আগুন। ১৯ যাত্রী অগি্নদগ্ধ (এর মধ্যে পরে চারজন মারা যান)।
২৯ নভেম্বর :কক্সবাজারের চকোরিয়ায় আওয়ামী লীগ-বিএনপি সংঘর্ষে একজন নিহত।
৩০ নভেম্বর : রাজধানীসহ সারাদেশে অবরোধে সহিংসতায় নিহত ৬। ফরিদপুরে বাসচালক দগ্ধ।
১ ডিসেম্বর :সারাদেশে সহিংসতায় নিহত ২ জন। ফেনীতে আরও এক অটোরিকশাচালক অগি্নদগ্ধ।
২ ডিসেম্বর :কানসাটে সংসদ সদস্য প্রার্থী গোলাম রাব্বানি, টেকনাফে আবদুর রহমান বদি এবং দিনাজপুরে মনোরঞ্জন শীলের বাড়িতে আগুন। সহিংসতায় ৩ জন নিহত।
৩ ডিসেম্বর : সারাদেশে সহিংসতায় ১১ জন নিহত। চট্টগ্রামে ৪, সাতক্ষীরায় ৩, চাঁদপুরে ২, নোয়াখালীতে ১ এবং পটুয়াখালীতে ১ জন নিহত।
৪ ডিসেম্বর : ট্রেনে নাশকতায় গাইবান্ধার বোনারপাড়ায় দুর্ঘটনায় নিহত হন ৪ জন এবং পাবনায় এক যুবলীগ কর্মীকে হত্যা।
৫ ডিসেম্বর :রাজধানীর সায়েদাবাদে বাসে আগুন। পরিবহন শ্রমিক হাসান দ্বগ্ধ হয়ে নিহত।
৬ ডিসেম্বর : ৩০ নভেম্বর ফরিদপুরে দগ্ধ বাসচালক মেহেদী হাসান ঢাকায় বার্ন ইউনিটে মারা যান।
৭ ডিসেম্বর : সাভারে বাসে অবরোধকারীদের পেট্রোল বোমায় গার্মেন্ট কর্মকর্তা রতন কুমার সাহা নিহত।
৮ ডিসেম্বর :কুষ্টিয়ায় বিএনপি নেতা মুন্সী রাশিদুল এবং সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা এজহার আলীকে হত্যা।
৯ ডিসেম্বর : পাবনা ও বরিশালে ২ জন নিহত। সীতাকুণ্ডে বোমার বিস্ফোরণ্ড ঘটাতে গিয়ে নিহত হয় এক শিবিরকর্মী।
১০ ডিসেম্বর : গাজীপুরে কাভার্ড ভ্যানে আগুন। অসুস্থ শ্বশুরকে দেখতে যাওয়ার পথে গৃহবধূ সুমি আক্তার ও তার মেয়ে সানজিদা দ্বগ্ধ হয়ে নিহত। লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে অবরোধকারীদের দিনব্যাপী ভয়াবহ সংঘর্ষ। নিহত ৪ জন।
১৩ ডিসেম্বর : সারাদেশে নিহত ৯ জন। তাদের মধ্যে রয়েছে_ সাতক্ষীরায় ৩, নোয়াখালীতে ২, খুলনায় ১, জয়পুরহাটে ১, ঝিনাইদহে ১ এবং যশোরে ১ জন। ঢাকায় জুমার নামাজের পর আইডিয়াল স্কুলের সামনে শিবিরের ভয়াবহ তাণ্ডব। ১১ গাড়ি পোড়ানো। (কসাই কাদের মোল্লার ফাঁসির রায় কার্যকর করার কারণে জামায়াতি তাণ্ডব)
১৪ ডিসেম্বর : নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে কসাই কাদের মোল্লার ফাঁসির প্রতিবাদে শিবিরের মিছিল থেকে পুলিশের প্রতি হামলা। সরকারি ভূমি অফিসে আগুন। পুলিশের পাল্টা গুলিতে ৮ শিবিরকর্মী নিহত। রাতে নিলফামারীতে আসাদুজ্জামান নূরের গাড়িবহরে জামায়াত-শিবিরের হামলা, ৫ জন নিহত।
১৫ ডিসেম্বর : লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ-শিবির সংঘর্ষে ৩ এবং জয়পুরহাটে আওয়ামী লীগ-জামায়াত সংঘর্ষে ৪ জন নিহত। সিলেটের কানাইঘাটে যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা।
১৬ ডিসেম্বর : রাতে সাতক্ষীরায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে সংঘর্ষ। নিহত ৫ জন।
১৭ ডিসেম্বর : সিলেটে ছাত্রলীগ কর্মী সৈকত চন্দ্র, চট্টগ্রামে যুবলীগ কর্মী নূর ছাপা এবং ধামরাইয়ে যুবলীগ কর্মী মনির হোসেনের পায়ের রগ কেটে দেয় শিবিরকর্মীরা। লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে যুবলীগ নেতা কিরন পাঠানকে হত্যা।
১৮ ডিসেম্বর : ৩ ডিসেম্বর গাজীপুরে পেট্রোল বোমায় আহত বাসচালক আল-আমিন এদিন ঢামেক বার্ন ইউনিটে মারা যান।
২০ ডিসেম্বর : টাঙ্গাইলে দাইনা ইউপি চেয়ারম্যান ও স্থানীয় বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম ফারুক নিহত।
২১ ডিসেম্বর : বগুড়ায় গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী জিয়া বাবুকে হত্যা করে জামায়াত-শিবির।
২২ ডিসেম্বর :রাজধানীর গোপীবাগে কথিত পীর লুৎফর রহমানসহ ৬ জনকে জবাই করে হত্যা। ধর্মান্ধ আরেক পীরের মুরিদরা হত্যা করেছে বলে সন্দেহ। পুলিশ এখন পর্যন্ত রহস্য উদ্ঘাটনে ব্যর্থ।
২৪ ডিসেম্বর :বাংলামটরে পুলিশের টহল গাড়িতে পেট্রোল বোমায় আগুন, পুলিশ সদস্য ফেরদৌস খলিল নিহত।
২৫ ডিসেম্বর :মেহেরপুরের গাংনীতে আওয়ামী লীগ নেতা নুরুল আমিন এবং নাটোরের লালপুরে যুবলীগ কর্মী সাখাওয়াত নিহত।
২৬ ডিসেম্বর :রাজশাহীতে টহল পুলিশের গাড়িতে বিএনপি-জামায়াতের পেট্রোল বোমা হামলা। পুলিশ সদস্য সিদ্ধার্থ রায় নিহত।
২৯ ডিসেম্বর : ঢাকার মালিবাগে পুলিশ-শিবির সংঘর্ষে ১ জন নিহত। কমলাপুরে বোমা বহন করা ব্যাগ তল্লাশির সময় বিস্ফোরণে রেলওয়ের নিরাপত্তা কর্মী আবুল কাশেম নিহত।
৩০ ডিসেম্বর : চাঁপাইনবাবগঞ্জে আওয়ামী লীগ সমর্থক ব্যবসায়ী এনামুল হক ও সিরাজগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা সাইফুল ইসলামকে কুপিয়ে হত্যা।
৩১ ডিসেম্বর : মেহেরপুরে যৌথ বাহিনী-জামায়াত সংঘর্ষে একজন জামায়াত নেতা (আবদুল জব্বার) নিহত।
৪ জানুয়ারি :আওয়ামী লীগ-বিএনপি সংঘর্ষে স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা মোবারক হোসেন নিহত। খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার ধামালিয়া ইউনিয়নের সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা শহীদুল ইসলামকে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।
No comments