জাপানে উচ্চকক্ষের নির্বাচনপ্রধানমন্ত্রী আবের জোটের জয়
জাপানে পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ 'হাউস অব
কাউন্সিলরস' নির্বাচনের ভোট নেওয়া হয় গতকাল রবিবার। এতে প্রধানমন্ত্রী
শিনজো আবের লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) নেতৃত্বাধীন জোটের এগিয়ে
থাকার আভাস পাওয়া গেছে।
এর মধ্য দিয়ে পার্লামেন্টের উভয়
কক্ষেই ক্ষমতাসীন এলডিপির নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা পেতে যাচ্ছে। ফলে দেশটিতে ছয়
বছর ধরে চলা রাজনৈতিক অচলাবস্থার নিরসন হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আজ
সোমবার সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে ভোটের ফল ঘোষণা করার কথা রয়েছে।
গতকাল এনএইচকে টেলিভিশনের চালানো বুথ ফেরত জরিপে দেখা গেছে, ক্ষমতাসীন এলডিপি ও নিউ কোমেইতো জোট ১২১টি আসনের অন্তত ৭১টিতে জয় পাবে।
দুই কক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টে ক্ষমতার দিক থেকে নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের প্রভাব উচ্চকক্ষের চেয়ে বেশি। তবে সরকারের যেকোনো সিদ্ধান্ত আটকে দেওয়ার ক্ষমতা উচ্চকক্ষের আছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে উচ্চকক্ষে বিরোধী জোটের প্রাধান্য থাকায় গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে বাধার মুখে পড়েছে সরকার। অর্থনৈতিক অচলাবস্থা সামাল দিতে গিয়ে গত সাত বছরে সাতজন প্রধানমন্ত্রী পরিবর্তন হয়েছে জাপানে। মধ্য ডানপন্থী আবে হচ্ছেন সপ্তম প্রধানমন্ত্রী। গত ডিসেম্বরের নির্বাচনে এলডিপি ও নিউ কোমেইতো দলের জোট নিম্নকক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে জয়ী হয়। দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন আবে। গতকালের নির্বাচনে এলডিপি জোটের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত হলে আবে তার অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বড় ধরনের কোনো বাধার মুখে পড়বে না বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
উচ্চকক্ষের আসন সংখ্যা ২৪২। গতকাল ১২১ আসনের ভোটগ্রহণ হয়। বাকি আসনগুলোর ভাগ্য আপাতত নির্ধারিত হয়েই আছে। ৪৭টি নির্বাচনী এলাকা থেকে ৭৪ জনকে নির্বাচিত করা হয়। আর ৪৮টি আসন নির্ধারিত হয়েছে পার্লামেন্টে প্রতিনিধিত্বের অনুপাতে। ক্ষমতাসীন জোটের হাতে ৫৯টি আসন রয়েছে। গতকালের ১২১ আসনের মধ্যে ৬৩টি আসন বাগাতে পারলেই পার্লামেন্টে তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত হবে।
ভোটের আগে আবে বলেন, 'গুরুত্বপূর্ণ নীতিগুলো বাস্তবায়নে এগিয়ে যাওয়ার জন্য আমাদের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা জরুরি। উচ্চকক্ষের নির্বাচনে জয়ী হয়ে আমরা সেই স্থিতিশীলতা অর্জন করতে যাচ্ছি।' সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
গতকাল এনএইচকে টেলিভিশনের চালানো বুথ ফেরত জরিপে দেখা গেছে, ক্ষমতাসীন এলডিপি ও নিউ কোমেইতো জোট ১২১টি আসনের অন্তত ৭১টিতে জয় পাবে।
দুই কক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টে ক্ষমতার দিক থেকে নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের প্রভাব উচ্চকক্ষের চেয়ে বেশি। তবে সরকারের যেকোনো সিদ্ধান্ত আটকে দেওয়ার ক্ষমতা উচ্চকক্ষের আছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে উচ্চকক্ষে বিরোধী জোটের প্রাধান্য থাকায় গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে বাধার মুখে পড়েছে সরকার। অর্থনৈতিক অচলাবস্থা সামাল দিতে গিয়ে গত সাত বছরে সাতজন প্রধানমন্ত্রী পরিবর্তন হয়েছে জাপানে। মধ্য ডানপন্থী আবে হচ্ছেন সপ্তম প্রধানমন্ত্রী। গত ডিসেম্বরের নির্বাচনে এলডিপি ও নিউ কোমেইতো দলের জোট নিম্নকক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে জয়ী হয়। দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন আবে। গতকালের নির্বাচনে এলডিপি জোটের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত হলে আবে তার অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বড় ধরনের কোনো বাধার মুখে পড়বে না বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
উচ্চকক্ষের আসন সংখ্যা ২৪২। গতকাল ১২১ আসনের ভোটগ্রহণ হয়। বাকি আসনগুলোর ভাগ্য আপাতত নির্ধারিত হয়েই আছে। ৪৭টি নির্বাচনী এলাকা থেকে ৭৪ জনকে নির্বাচিত করা হয়। আর ৪৮টি আসন নির্ধারিত হয়েছে পার্লামেন্টে প্রতিনিধিত্বের অনুপাতে। ক্ষমতাসীন জোটের হাতে ৫৯টি আসন রয়েছে। গতকালের ১২১ আসনের মধ্যে ৬৩টি আসন বাগাতে পারলেই পার্লামেন্টে তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত হবে।
ভোটের আগে আবে বলেন, 'গুরুত্বপূর্ণ নীতিগুলো বাস্তবায়নে এগিয়ে যাওয়ার জন্য আমাদের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা জরুরি। উচ্চকক্ষের নির্বাচনে জয়ী হয়ে আমরা সেই স্থিতিশীলতা অর্জন করতে যাচ্ছি।' সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
No comments