অধিকাংশ সংস্কারপন্থীই বিএনপিতে সক্রিয় by মোশাররফ বাবলু
বিএনপির সংস্কারপন্থী হিসেবে পরিচিত
কয়েকজন ছাড়া অন্য সবাই মিশে গেছেন দলের সঙ্গে। অন্যদেরও দলে ভেড়ানোর কথা
ভাবছে বিএনপি। আগামী নির্বাচন সামনে রেখে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করার উদ্যোগের
অংশ হিসেবে অবশিষ্ট 'সংস্কারপন্থীদের' সঙ্গেও আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন দলের
দায়িত্বপ্রাপ্ত কয়েকজন নেতা।
এরই মধ্যে বগুড়ায়
সংস্কারপন্থী হিসেবে পরিচিত সাবেক তিন এমপিকে দলে ফেরানোর লক্ষ্যে আলোচনা
চলছে বলে জানা গেছে। অন্যান্য জেলায়ও একই রকম আলোচনা শুরু হয়েছে।
এদিকে সংস্কারপন্থী হওয়ার অভিযোগে যাঁদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল তাঁদের দলে ফিরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে দলীয় নেতারা যখনই দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেছেন তখনই তিনি তাঁদের বলছেন, দলের স্বার্থে সারা দেশের সব পর্যায়ের নেতাদের নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। দলের কে কোন পদে আছেন কিংবা কে সংস্কারপন্থী আর কে সংস্কারপন্থী নন, সেই বিবেচনা করলে চলবে না। দলীয় সূত্রে জানা যায়, লন্ডনে অবস্থানরত দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানও অন্য নেতাদের বলেছেন, কে সংস্কারপন্থী আর কে সংস্কারপন্থী নন তা বিবেচ্য নয়। আগামী নির্বাচন সামনে রেখে তিনি সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
জানতে চাইলে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমরা গণতন্ত্রের জন্য কাজ করছি। আমাদের একটাই দাবি- তা হলো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন আদায়। এ দাবিতে যিনিই বিএনপির সঙ্গে থাকবেন তাঁদের পথ সব সময়ের জন্য খোলা। তিনি সংস্কারপন্থী ছিলেন কি না তা দেখার বিষয় নয়।' দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে পরিস্থিতি ভিন্ন ছিল। তখন বিএনপির অবস্থা খারাপ ছিল। অনেকেই ভিন্নমত পোষণ করেছেন। সেই পরিস্থিতি এখন আর নেই। বর্তমানে বিএনপির সবাই ঐক্যবদ্ধ। কে সংস্কারপন্থী আর কে সংস্কারপন্থী নন তা নিয়ে ভাববার সময় কোথায়? নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন আদায়ের দাবিতে যাঁরা এগিয়ে আসবেন তাঁদের নিয়েই বিএনপি কাজ করবে।'
বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) জেড এ খান কালের কণ্ঠকে জানান, চট্টগ্রাম-১ (মিরেরসরাই) নির্বাচনী এলাকায় তিনি দলের পক্ষে কাজ করছেন। আগামী নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেতে চান তিনি। জেড এ খান জানান, শুক্রবার তাঁর গ্রামের বাড়িতে ইফতার পার্টির আয়োজন ছিল। সেখানে বিএনপি, জামায়াতসহ দলের অঙ্গসংগঠন ও জোটের পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী অংশ নেন। তিনি বলেন, 'আমি সব সময় বিএনপিতে আছি এবং ভবিষ্যতেও থাকব।'
নরসিংদী-৪ (মনোহরদী-বেলাব) আসনের সাবেক এমপি সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল বলেন, 'আশা করি আগামী দিনে দলের মনোনয়ন পাব। এ জন্য আগে থেকেই এলাকায় দলের পক্ষে কাজ করে যাচ্ছি। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে আর দলের মনোনয়ন পেলে নির্বাচিত হব।'
জানা গেছে, যশোরে মফিকুল হাসান তৃপ্তি, গৌরনদীতে জহিরউদ্দিন স্বপন, রাজবাড়ীতে আলী নেওয়াজ খৈয়াম, সুনামগঞ্জে নজির হোসেন, পাবনায় আনোয়ার হোসেন, নারায়ণগঞ্জে আতাউর রহমান আঙুর, রাজশাহীতে আবু হেনা, ময়মনসিংহে দেলোয়ার হোসেন দুলু দলের পক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন। দলের মনোনয়ন পান আর না পান বিএনপিতে আছেন বলে তাঁরা জানান।
এক-এগারোর সময় বিএনপির তৎকালীন মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার নেতৃত্বে দলের মধ্যে সংস্কারের দাবি ওঠে। বিএনপির ১০৫ জন সংসদ সদস্য সংস্কারের পক্ষে অবস্থান নেন। ২০০৭ সালের ৭ মার্চ তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করে যৌথ বাহিনী। একই বছর ৩ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়া ও তাঁর ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোকেও গ্রেপ্তার করা হয়। তবে খালেদা জিয়া গ্রেপ্তার হওয়ার প্রাক্কালে দলের সব পর্যায়ের দায়িত্ব ও সদস্যপদ থেকে আবদুল মান্নান ভূঁইয়াকে বহিষ্কার করেন এবং খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে মহাসচিবের দায়িত্ব দেন। সংস্কারপন্থী হিসেবে পরিচিত সাবেক হুইপ আশরাফ হোসেন ও দলের দপ্তর সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তিকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মান্নান ভূঁইয়ার মৃত্যুর পর তাঁর আদর্শে রাজনৈতিক দল গঠনের প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ শুরু করেছিলেন অধিকাংশ সংস্কারপন্থী নেতা। কিন্তু বিএনপি ও আওয়ামী লীগের বাইরে নতুন দল গঠন করা খুবই কঠিন। এ অবস্থায় সংস্কারপন্থীরা নিজ এলাকায় বিএনপির পক্ষে কাজ শুরু করেন। অন্য কোনো দলের সঙ্গে ভিড়তে চান না তাঁরা। দলের চেয়ারপারসন ডাক দিলেই এসব সংস্কারপন্থী নেতা ছুটে যাবেন। অনেকে এরই মধ্যে ইফতার পার্টিসহ বিভিন্ন সভা-সমাবেশ ও অনুষ্ঠানে যাওয়া শুরু করেছেন। আবার অনেকে বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের ব্যানারে বিএনপির পক্ষে সেমিনার, গোলটেবিল বৈঠক ও মানববন্ধনে অংশ নিচ্ছেন। আগামী নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন পাওয়ার জন্যও তদবির চালাচ্ছেন কেউ কেউ।
বিএনপির এক সময়ের প্রভাবশালী নেতা সাবেক অর্থমন্ত্রী প্রয়াত সাইফুর রহমান এবং দলের বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদসহ অনেকেই দলে সংস্কার আনার পক্ষে কাজ করেন। বর্তমানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য, ভাইস চেয়ারম্যান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, যুগ্ম মহাসচিবসহ অনেকেই তখন ওই পক্ষে ছিলেন। তাঁরা বর্তমানে দলের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। তবে সাইফুর রহমান ও মান্নান ভূঁইয়া কেউ বেঁচে নেই।
জানা গেছে, সংস্কারপন্থী হিসেবে পরিচিত দলের বড় অংশটি বিএনপিতে মিশে গেলেও একটি অংশ এখনো সক্রিয় হতে পারেনি দলের 'কট্টরপন্থীদের' কারণে। এর মধ্যে অনেকে এখন পত্রপত্রিকা ও বই পড়ে কিংবা লেখালেখি করে, টিভি টক শোতে অংশ নিয়ে সময় কাটাচ্ছেন। নীরবে কাজ করে যাচ্ছেন দলের জন্য। আনুষ্ঠানিক ডাক পেলেই তাঁরা দলে পুরোপুরি সক্রিয় হবেন।
এদিকে সংস্কারপন্থী হওয়ার অভিযোগে যাঁদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল তাঁদের দলে ফিরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে দলীয় নেতারা যখনই দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেছেন তখনই তিনি তাঁদের বলছেন, দলের স্বার্থে সারা দেশের সব পর্যায়ের নেতাদের নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। দলের কে কোন পদে আছেন কিংবা কে সংস্কারপন্থী আর কে সংস্কারপন্থী নন, সেই বিবেচনা করলে চলবে না। দলীয় সূত্রে জানা যায়, লন্ডনে অবস্থানরত দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানও অন্য নেতাদের বলেছেন, কে সংস্কারপন্থী আর কে সংস্কারপন্থী নন তা বিবেচ্য নয়। আগামী নির্বাচন সামনে রেখে তিনি সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
জানতে চাইলে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমরা গণতন্ত্রের জন্য কাজ করছি। আমাদের একটাই দাবি- তা হলো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন আদায়। এ দাবিতে যিনিই বিএনপির সঙ্গে থাকবেন তাঁদের পথ সব সময়ের জন্য খোলা। তিনি সংস্কারপন্থী ছিলেন কি না তা দেখার বিষয় নয়।' দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে পরিস্থিতি ভিন্ন ছিল। তখন বিএনপির অবস্থা খারাপ ছিল। অনেকেই ভিন্নমত পোষণ করেছেন। সেই পরিস্থিতি এখন আর নেই। বর্তমানে বিএনপির সবাই ঐক্যবদ্ধ। কে সংস্কারপন্থী আর কে সংস্কারপন্থী নন তা নিয়ে ভাববার সময় কোথায়? নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন আদায়ের দাবিতে যাঁরা এগিয়ে আসবেন তাঁদের নিয়েই বিএনপি কাজ করবে।'
বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) জেড এ খান কালের কণ্ঠকে জানান, চট্টগ্রাম-১ (মিরেরসরাই) নির্বাচনী এলাকায় তিনি দলের পক্ষে কাজ করছেন। আগামী নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেতে চান তিনি। জেড এ খান জানান, শুক্রবার তাঁর গ্রামের বাড়িতে ইফতার পার্টির আয়োজন ছিল। সেখানে বিএনপি, জামায়াতসহ দলের অঙ্গসংগঠন ও জোটের পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী অংশ নেন। তিনি বলেন, 'আমি সব সময় বিএনপিতে আছি এবং ভবিষ্যতেও থাকব।'
নরসিংদী-৪ (মনোহরদী-বেলাব) আসনের সাবেক এমপি সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল বলেন, 'আশা করি আগামী দিনে দলের মনোনয়ন পাব। এ জন্য আগে থেকেই এলাকায় দলের পক্ষে কাজ করে যাচ্ছি। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে আর দলের মনোনয়ন পেলে নির্বাচিত হব।'
জানা গেছে, যশোরে মফিকুল হাসান তৃপ্তি, গৌরনদীতে জহিরউদ্দিন স্বপন, রাজবাড়ীতে আলী নেওয়াজ খৈয়াম, সুনামগঞ্জে নজির হোসেন, পাবনায় আনোয়ার হোসেন, নারায়ণগঞ্জে আতাউর রহমান আঙুর, রাজশাহীতে আবু হেনা, ময়মনসিংহে দেলোয়ার হোসেন দুলু দলের পক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন। দলের মনোনয়ন পান আর না পান বিএনপিতে আছেন বলে তাঁরা জানান।
এক-এগারোর সময় বিএনপির তৎকালীন মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার নেতৃত্বে দলের মধ্যে সংস্কারের দাবি ওঠে। বিএনপির ১০৫ জন সংসদ সদস্য সংস্কারের পক্ষে অবস্থান নেন। ২০০৭ সালের ৭ মার্চ তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করে যৌথ বাহিনী। একই বছর ৩ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়া ও তাঁর ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোকেও গ্রেপ্তার করা হয়। তবে খালেদা জিয়া গ্রেপ্তার হওয়ার প্রাক্কালে দলের সব পর্যায়ের দায়িত্ব ও সদস্যপদ থেকে আবদুল মান্নান ভূঁইয়াকে বহিষ্কার করেন এবং খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে মহাসচিবের দায়িত্ব দেন। সংস্কারপন্থী হিসেবে পরিচিত সাবেক হুইপ আশরাফ হোসেন ও দলের দপ্তর সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তিকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মান্নান ভূঁইয়ার মৃত্যুর পর তাঁর আদর্শে রাজনৈতিক দল গঠনের প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ শুরু করেছিলেন অধিকাংশ সংস্কারপন্থী নেতা। কিন্তু বিএনপি ও আওয়ামী লীগের বাইরে নতুন দল গঠন করা খুবই কঠিন। এ অবস্থায় সংস্কারপন্থীরা নিজ এলাকায় বিএনপির পক্ষে কাজ শুরু করেন। অন্য কোনো দলের সঙ্গে ভিড়তে চান না তাঁরা। দলের চেয়ারপারসন ডাক দিলেই এসব সংস্কারপন্থী নেতা ছুটে যাবেন। অনেকে এরই মধ্যে ইফতার পার্টিসহ বিভিন্ন সভা-সমাবেশ ও অনুষ্ঠানে যাওয়া শুরু করেছেন। আবার অনেকে বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের ব্যানারে বিএনপির পক্ষে সেমিনার, গোলটেবিল বৈঠক ও মানববন্ধনে অংশ নিচ্ছেন। আগামী নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন পাওয়ার জন্যও তদবির চালাচ্ছেন কেউ কেউ।
বিএনপির এক সময়ের প্রভাবশালী নেতা সাবেক অর্থমন্ত্রী প্রয়াত সাইফুর রহমান এবং দলের বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদসহ অনেকেই দলে সংস্কার আনার পক্ষে কাজ করেন। বর্তমানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য, ভাইস চেয়ারম্যান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, যুগ্ম মহাসচিবসহ অনেকেই তখন ওই পক্ষে ছিলেন। তাঁরা বর্তমানে দলের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। তবে সাইফুর রহমান ও মান্নান ভূঁইয়া কেউ বেঁচে নেই।
জানা গেছে, সংস্কারপন্থী হিসেবে পরিচিত দলের বড় অংশটি বিএনপিতে মিশে গেলেও একটি অংশ এখনো সক্রিয় হতে পারেনি দলের 'কট্টরপন্থীদের' কারণে। এর মধ্যে অনেকে এখন পত্রপত্রিকা ও বই পড়ে কিংবা লেখালেখি করে, টিভি টক শোতে অংশ নিয়ে সময় কাটাচ্ছেন। নীরবে কাজ করে যাচ্ছেন দলের জন্য। আনুষ্ঠানিক ডাক পেলেই তাঁরা দলে পুরোপুরি সক্রিয় হবেন।
No comments