খাদ্যপণ্য ব্যবসায়ীদের সনদ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে
নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য বিক্রেতাদের জন্য লাইসেন্স নেওয়া বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। এ ছাড়া এসব পণ্যমূল্য ও মজুদ নিয়ন্ত্রণ আদেশ সংশোধিত আকারে ১৯৫৩ সালের মূল্যনিয়ন্ত্রণ ও মজুদবিরোধী আদেশ কার্যকর করা হচ্ছে। এই আদেশে যেসব পণ্যের মূল্য ও মজুদ নিয়ন্ত্রণের উল্লেখ রয়েছে সেগুলো হচ্ছে, চাল, ধান, গম ও গমজাত দ্রব্য, সয়াবিন, পামঅয়েল, চিনি, ডাল, পেঁয়াজ, গুঁড়োদুধ এবং শিশুখাদ্য।
আজ বুধবার খাদ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় খাদ্যমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক সভাপতিত্ব করেন।
বৈঠক শেষে খাদ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, খাদ্যপণ্য বিক্রেতাদের লাইসেন্স নেওয়া বাধ্যতামূলক করতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। খাদ্য অধিদপ্তর এ লাইসেন্স দেবে। এ নিয়ম কার্যকর হলে সরকার খাদ্যপণ্যের সর্বোচ্চ দাম নির্ধারণ করতে পারবে, যা মানা বাধ্যতামূলক হবে।
প্রসঙ্গত, ১৯৯১ সালের ১৪ আগস্ট খাদ্য মন্ত্রণালয় এ মন্ত্রণালয়ের অধীন কোনো ডিলার, মিল-মালিকের লাইসেন্স নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা নেই মর্মে আদেশ জারি করে। ফলে খাদ্যদ্রব্য ব্যবসায়ীদের ওপর থেকে সরকারের সব ধরনের নিয়ন্ত্রণ রহিত হয়ে যায়।
মন্ত্রী জানান, পণ্যমূল্য ও মজুদ নিয়ন্ত্রণে ১৯৫৩ সালের আদেশ আবার কার্যকর করা হবে সংশোধিত আকারে। এ আদেশটি ১৯৯১ সালে মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক আদেশে বাতিল করা হয়েছিল, যা সঠিক হয়নি। এখন ১৯৯১ সালের আদেশ বাতিল করে প্রথমে ১৯৫৩ সালের আদেশ পুনরুজ্জীবীত করে তা সংশোধন করা হবে।
আজ বুধবার খাদ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় খাদ্যমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক সভাপতিত্ব করেন।
বৈঠক শেষে খাদ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, খাদ্যপণ্য বিক্রেতাদের লাইসেন্স নেওয়া বাধ্যতামূলক করতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। খাদ্য অধিদপ্তর এ লাইসেন্স দেবে। এ নিয়ম কার্যকর হলে সরকার খাদ্যপণ্যের সর্বোচ্চ দাম নির্ধারণ করতে পারবে, যা মানা বাধ্যতামূলক হবে।
প্রসঙ্গত, ১৯৯১ সালের ১৪ আগস্ট খাদ্য মন্ত্রণালয় এ মন্ত্রণালয়ের অধীন কোনো ডিলার, মিল-মালিকের লাইসেন্স নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা নেই মর্মে আদেশ জারি করে। ফলে খাদ্যদ্রব্য ব্যবসায়ীদের ওপর থেকে সরকারের সব ধরনের নিয়ন্ত্রণ রহিত হয়ে যায়।
মন্ত্রী জানান, পণ্যমূল্য ও মজুদ নিয়ন্ত্রণে ১৯৫৩ সালের আদেশ আবার কার্যকর করা হবে সংশোধিত আকারে। এ আদেশটি ১৯৯১ সালে মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক আদেশে বাতিল করা হয়েছিল, যা সঠিক হয়নি। এখন ১৯৯১ সালের আদেশ বাতিল করে প্রথমে ১৯৫৩ সালের আদেশ পুনরুজ্জীবীত করে তা সংশোধন করা হবে।
No comments