হিমাগার থেকে বেরোচ্ছে স্কুল ফুটবল
তৃণমূল ফুটবল নিয়ে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন কতটা উদাসীন, এটা জানতে একটা তথ্যই যথেষ্ট। জাতীয় স্কুল ফুটবলের কথা বাদ দিন, খোদ ঢাকা শহরেই স্কুল ফুটবল করতে পাঁচ বছর সময় চলে গেছে!
বাফুফের গত কমিটির সময় ২০০৫ সালে সর্বশেষ ঢাকা মহানগরী স্কুল ফুটবল হয়েছিল। বর্তমান কমিটির দুই বছর আট মাস পর অবশেষে এই টুর্নামেন্ট হিমাগার থেকে বেরোচ্ছে। ৪১টি স্কুল নিয়ে ঢাকা মহানগরী স্কুল ফুটবলের আজ উদ্বোধন হবে কমলাপুর স্টেডিয়ামে।
‘মাঠ নেই’ বলে তৃণমূল ফুটবল করা যাচ্ছে না! বাফুফে যতই অজুহাত দিক, এবারের ঢাকা মহানগরী স্কুল ফুটবল আয়োজন করার জন্য ঢাকা শহরের পাঁচটি মাঠ পাওয়ায় সেটি আর ধোপে টেকে না। বিএএফ শাহীন স্কুল ও কলেজ, খিলগাঁও জোড়পুকুর মাঠ, রহমতগঞ্জ মাঠ ও গেন্ডারিয়ায় সাদেক হোসেন খোকা মাঠে হচ্ছে স্কুল ফুটবলের খেলা।
কাল বাফুফের ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বাফুফের সহসভাপতি বাদল রায় জানালেন, এই টুর্নামেন্ট থেকে খেলোয়াড় বাছাই করে দীর্ঘ মেয়াদে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। বাফুফের কোচরা খেলা দেখতে মাঠে যাবেন। এসব কথা অবশ্য শুনতে ভালোই লাগে। তবে ঘটনা হলো, টুর্নামেন্ট শেষ হওয়ার পর খুদে ফুটবলারদের ধারাবাহিক প্রশিক্ষণের ব্যাপারটি বাফুফের তো মনেই থাকে না!
ছেলেদের স্কুল ফুটবলই যেখানে নিয়মিত করতে পারে না বাফুফে, সেখানে মেয়েদের স্কুল ফুটবল! তবে বাফুফের স্কুল ফুটবল কমিটির প্রধান এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমানের কাছে এটি কঠিন নয়। আগামী বছর মেয়েদের ঢাকা মহানগরী স্কুল ফুটবল আয়োজনের প্রতিশ্রুতি দিলেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে টুর্নামেন্টের মিডিয়া পার্টনার এটিএন বাংলা এবং আর দু-একটি টিভি ক্যামেরা ছাড়া অন্য টিভি ক্যামেরা না আসায় ক্ষোভ জানিয়ে মাহফুজুর রহমান বললেন, ‘টিভিগুলোর মধ্যে রেষারেষি আছে। কিন্তু এ জাতীয় আয়োজনে দেশপ্রেম নিয়ে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।’
স্কুল ফুটবলের টাইটেল স্পনসর আশিয়ান সিটির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফুল ইসলাম ভুইয়া এবারের স্কুল ফুটবলের সেরা খেলোয়াড়কে এক লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। প্রয়োজনে আরও আর্থিক পুরস্কার দেবে প্রতিষ্ঠানটি। টুর্নামেন্টের কো-স্পনসর প্রাণ গ্রুপ। এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ফারহান রশিদ ভবিষ্যতেও সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।
এই আয়োজনে বড় অবদান রাখছেন স্কুল ফুটবল কমিটির ডেপুটি চেয়ারম্যান শেখ মোহাম্মদ আসলাম। জানা গেছে, বাফুফের অফিস থেকে তেমন উৎসাহ পাননি সাবেক এই জাতীয় ফুটবলার। নিজ উদ্যোগেই যা করার করেছেন। সঙ্গী হিসেবে পেয়েছেন টুর্নামেন্ট কমিটির প্রধান আরেক সাবেক হাসানুজ্জমান বাবলুকে।
বাফুফের গত কমিটির সময় ২০০৫ সালে সর্বশেষ ঢাকা মহানগরী স্কুল ফুটবল হয়েছিল। বর্তমান কমিটির দুই বছর আট মাস পর অবশেষে এই টুর্নামেন্ট হিমাগার থেকে বেরোচ্ছে। ৪১টি স্কুল নিয়ে ঢাকা মহানগরী স্কুল ফুটবলের আজ উদ্বোধন হবে কমলাপুর স্টেডিয়ামে।
‘মাঠ নেই’ বলে তৃণমূল ফুটবল করা যাচ্ছে না! বাফুফে যতই অজুহাত দিক, এবারের ঢাকা মহানগরী স্কুল ফুটবল আয়োজন করার জন্য ঢাকা শহরের পাঁচটি মাঠ পাওয়ায় সেটি আর ধোপে টেকে না। বিএএফ শাহীন স্কুল ও কলেজ, খিলগাঁও জোড়পুকুর মাঠ, রহমতগঞ্জ মাঠ ও গেন্ডারিয়ায় সাদেক হোসেন খোকা মাঠে হচ্ছে স্কুল ফুটবলের খেলা।
কাল বাফুফের ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বাফুফের সহসভাপতি বাদল রায় জানালেন, এই টুর্নামেন্ট থেকে খেলোয়াড় বাছাই করে দীর্ঘ মেয়াদে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। বাফুফের কোচরা খেলা দেখতে মাঠে যাবেন। এসব কথা অবশ্য শুনতে ভালোই লাগে। তবে ঘটনা হলো, টুর্নামেন্ট শেষ হওয়ার পর খুদে ফুটবলারদের ধারাবাহিক প্রশিক্ষণের ব্যাপারটি বাফুফের তো মনেই থাকে না!
ছেলেদের স্কুল ফুটবলই যেখানে নিয়মিত করতে পারে না বাফুফে, সেখানে মেয়েদের স্কুল ফুটবল! তবে বাফুফের স্কুল ফুটবল কমিটির প্রধান এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমানের কাছে এটি কঠিন নয়। আগামী বছর মেয়েদের ঢাকা মহানগরী স্কুল ফুটবল আয়োজনের প্রতিশ্রুতি দিলেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে টুর্নামেন্টের মিডিয়া পার্টনার এটিএন বাংলা এবং আর দু-একটি টিভি ক্যামেরা ছাড়া অন্য টিভি ক্যামেরা না আসায় ক্ষোভ জানিয়ে মাহফুজুর রহমান বললেন, ‘টিভিগুলোর মধ্যে রেষারেষি আছে। কিন্তু এ জাতীয় আয়োজনে দেশপ্রেম নিয়ে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।’
স্কুল ফুটবলের টাইটেল স্পনসর আশিয়ান সিটির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফুল ইসলাম ভুইয়া এবারের স্কুল ফুটবলের সেরা খেলোয়াড়কে এক লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। প্রয়োজনে আরও আর্থিক পুরস্কার দেবে প্রতিষ্ঠানটি। টুর্নামেন্টের কো-স্পনসর প্রাণ গ্রুপ। এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ফারহান রশিদ ভবিষ্যতেও সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।
এই আয়োজনে বড় অবদান রাখছেন স্কুল ফুটবল কমিটির ডেপুটি চেয়ারম্যান শেখ মোহাম্মদ আসলাম। জানা গেছে, বাফুফের অফিস থেকে তেমন উৎসাহ পাননি সাবেক এই জাতীয় ফুটবলার। নিজ উদ্যোগেই যা করার করেছেন। সঙ্গী হিসেবে পেয়েছেন টুর্নামেন্ট কমিটির প্রধান আরেক সাবেক হাসানুজ্জমান বাবলুকে।
No comments