২৫০ জনের ওপরে প্লেসমেন্ট শেয়ার দেওয়া যাবে না
তালিকাভুক্তির আগে ব্যক্তি বা প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায় থেকে মূলধন সংগ্রহের সময় প্লেসমেন্টে শেয়ার বরাদ্দের পর এক বছরের মধ্যে তা হস্তান্তর বা বিক্রি সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
একই সঙ্গে নিয়ম করা হয়েছে, একটি কোম্পানি সর্বোচ্চ ২৫০ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাছে প্লেসমেন্ট শেয়ার দিতে পারবে। তার মানে, এখন থেকে কোনো কোম্পানি ঢালাও বা গণহারে প্লেসমেন্ট শেয়ার বিক্রি করতে পারবে না।
পুঁজিবাজারের বাইরে থাকা কোম্পানির মূলধন সংগ্রহের ক্ষেত্রে অনিয়ম বন্ধ করতেই গতকাল মঙ্গলবার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)।
এ ব্যাপারে এসইসির নির্বাহী পরিচালক এ টি এম তারিকুজ্জামান বলেন, কমিশনের কাছ থেকে মূলধন সংগ্রহের অনুমোদন নেওয়ার পর অনেক কোম্পানি অনৈতিক পন্থার আশ্রয় নিচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। কমিশন থেকে বিদ্যমান শেয়ারধারী বা নির্দিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের জন্য শেয়ার বরাদ্দের অনুমোদন দেওয়া হলেও কোনো কোনো কোম্পানি গণহারে তা বিক্রি করছে। এসব ক্ষেত্রে শেয়ারের মালিকানা হস্তান্তরের জন্য নির্ধারিত ফরমে (১১৭) আগাম সই দিয়ে অর্থ সংগ্রহ করা হচ্ছে।
এ ধরনের প্রবণতা সম্পূর্ণ বেআইনি ও অনৈতিক উল্লেখ করে এসইসির এই কর্মকর্তা বলেন, এসব কর্মকাণ্ড বন্ধ করতেই মূলধন সংগ্রহের জন্য বরাদ্দ করা শেয়ার হস্তান্তরের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। পাবলিক বা প্রাইভেট উভয় ধরনের কোম্পানির ক্ষেত্রেই এ নিয়ম প্রযোজ্য হবে।
উল্লেখ্য, প্রাক-আইপিও প্লেসমেন্টের ক্ষেত্রে এই নিষেধাজ্ঞা আগে থেকেই রয়েছে।
একই সঙ্গে নিয়ম করা হয়েছে, একটি কোম্পানি সর্বোচ্চ ২৫০ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাছে প্লেসমেন্ট শেয়ার দিতে পারবে। তার মানে, এখন থেকে কোনো কোম্পানি ঢালাও বা গণহারে প্লেসমেন্ট শেয়ার বিক্রি করতে পারবে না।
পুঁজিবাজারের বাইরে থাকা কোম্পানির মূলধন সংগ্রহের ক্ষেত্রে অনিয়ম বন্ধ করতেই গতকাল মঙ্গলবার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)।
এ ব্যাপারে এসইসির নির্বাহী পরিচালক এ টি এম তারিকুজ্জামান বলেন, কমিশনের কাছ থেকে মূলধন সংগ্রহের অনুমোদন নেওয়ার পর অনেক কোম্পানি অনৈতিক পন্থার আশ্রয় নিচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। কমিশন থেকে বিদ্যমান শেয়ারধারী বা নির্দিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের জন্য শেয়ার বরাদ্দের অনুমোদন দেওয়া হলেও কোনো কোনো কোম্পানি গণহারে তা বিক্রি করছে। এসব ক্ষেত্রে শেয়ারের মালিকানা হস্তান্তরের জন্য নির্ধারিত ফরমে (১১৭) আগাম সই দিয়ে অর্থ সংগ্রহ করা হচ্ছে।
এ ধরনের প্রবণতা সম্পূর্ণ বেআইনি ও অনৈতিক উল্লেখ করে এসইসির এই কর্মকর্তা বলেন, এসব কর্মকাণ্ড বন্ধ করতেই মূলধন সংগ্রহের জন্য বরাদ্দ করা শেয়ার হস্তান্তরের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। পাবলিক বা প্রাইভেট উভয় ধরনের কোম্পানির ক্ষেত্রেই এ নিয়ম প্রযোজ্য হবে।
উল্লেখ্য, প্রাক-আইপিও প্লেসমেন্টের ক্ষেত্রে এই নিষেধাজ্ঞা আগে থেকেই রয়েছে।
No comments