পাকিস্তানে এমকিউএমের দুই মন্ত্রী প্রত্যাহারের ঘোষণা
পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন জোট সরকারের অন্যতম প্রধান শরিক দল মুত্তাহিদা কাওমি মুভমেন্ট তাদের (এমকিউএম) দুজন মন্ত্রীকে প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে। গত সোমবার এমকিউএমের এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়। গতকাল মঙ্গলবার ওই দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ করার কথা।
বিবৃতিতে বলা হয়, সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে দুর্নীতি এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি রোধে সরকারের ব্যর্থতার প্রতিবাদে তারা এ পদক্ষেপ নিচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিভিন্ন বিষয়ে ক্ষমতাসীন পিপিপির সঙ্গে তাদের মতবিরোধ তীব্র হয়ে উঠেছে। এর জের ধরে দুই মন্ত্রী পদত্যাগ করছেন। ক্ষমতাসীন জোট সরকারে এমকিউএম থাকবে কি না, এ ব্যাপারেও শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এমকিউএমের জ্যেষ্ঠ নেতা হায়দার আব্বাস রিজভি গত সোমবার জানান, ‘কেন্দ্রীয় মন্ত্রিপরিষদে আমাদের দলের দুজন মন্ত্রী রয়েছেন। তাঁরা হলেন বন্দর ও জাহাজমন্ত্রী বাবর ঘাউরি ও প্রবাসীবিষয়ক মন্ত্রী ফারুক সাত্তার। তাঁরা আগামীকাল (গতকাল মঙ্গলবার) পদত্যাগ করবেন।’ তিনি বলেন, ‘তাঁদের প্রত্যাহার করা হচ্ছে। তবে আমরা বিরোধী শিবিরে যাব না।’
এমকিউএম জোট থেকে বেরিয়ে গেলে প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানির সরকার পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাবে। সে দেশের ৩৪২ আসনের পার্লামেন্টে জোট সরকারের বর্তমানে ১৮১টি আসন রয়েছে। এর মধ্যে এমকিউএমের রয়েছে ২৫টি। সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য দরকার মোট ১৭২টি আসন।
চলতি মাসের শুরুর দিকে জোটের আরেক শরিক দল জামায়াত-ই-ইসলাম (জেইউআই) বেরিয়ে আসে। দলটির এক মন্ত্রীকে বরখাস্ত করার প্রতিবাদে জেইউআই এ সিদ্ধান্ত নেয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে দুর্নীতি এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি রোধে সরকারের ব্যর্থতার প্রতিবাদে তারা এ পদক্ষেপ নিচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিভিন্ন বিষয়ে ক্ষমতাসীন পিপিপির সঙ্গে তাদের মতবিরোধ তীব্র হয়ে উঠেছে। এর জের ধরে দুই মন্ত্রী পদত্যাগ করছেন। ক্ষমতাসীন জোট সরকারে এমকিউএম থাকবে কি না, এ ব্যাপারেও শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এমকিউএমের জ্যেষ্ঠ নেতা হায়দার আব্বাস রিজভি গত সোমবার জানান, ‘কেন্দ্রীয় মন্ত্রিপরিষদে আমাদের দলের দুজন মন্ত্রী রয়েছেন। তাঁরা হলেন বন্দর ও জাহাজমন্ত্রী বাবর ঘাউরি ও প্রবাসীবিষয়ক মন্ত্রী ফারুক সাত্তার। তাঁরা আগামীকাল (গতকাল মঙ্গলবার) পদত্যাগ করবেন।’ তিনি বলেন, ‘তাঁদের প্রত্যাহার করা হচ্ছে। তবে আমরা বিরোধী শিবিরে যাব না।’
এমকিউএম জোট থেকে বেরিয়ে গেলে প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানির সরকার পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাবে। সে দেশের ৩৪২ আসনের পার্লামেন্টে জোট সরকারের বর্তমানে ১৮১টি আসন রয়েছে। এর মধ্যে এমকিউএমের রয়েছে ২৫টি। সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য দরকার মোট ১৭২টি আসন।
চলতি মাসের শুরুর দিকে জোটের আরেক শরিক দল জামায়াত-ই-ইসলাম (জেইউআই) বেরিয়ে আসে। দলটির এক মন্ত্রীকে বরখাস্ত করার প্রতিবাদে জেইউআই এ সিদ্ধান্ত নেয়।
No comments