ইসলামিক ফাইন্যান্সের রাইট বরাদ্দে অনিয়ম
ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেডের রাইট শেয়ার বরাদ্দে অনিয়মের ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। তাই পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এই অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি।
এ ছাড়া নির্ধারিত সময়ে খবর না পাওয়ায় যাঁরা কোম্পানিটির রাইট শেয়ার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, আগামী ১৫ দিনের মধ্যে তাঁদের নামে তা বরাদ্দ দেওয়ার জন্য কোম্পানির প্রতি নির্দেশ দিয়েছে এসইসি।
এসইসির নিয়মিত সভায় গতকাল মঙ্গলবার এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
প্রায় মাস তিনেক আগে বেশ কয়েকজন সাধারণ শেয়ারধারী এসইসির কাছে লিখিত অভিযোগ করেন, নির্ধারিত সময়ে তাঁরা ইসলামিক ফাইন্যান্সের রাইট শেয়ার বরাদ্দের চিঠিসহ আনুষঙ্গিক কাগজপত্র পাননি। এ কারণে তাঁদের পক্ষে প্রাপ্য রাইট শেয়ারের জন্য টাকা জমা দেওয়া সম্ভব হয়নি। আর এ সুযোগে কোম্পানিটি তাঁদের রাইট শেয়ার থেকে বঞ্চিত করেছেন। এতে তাঁরা আর্থিকভাবে লোকসানের শিকার হয়েছেন।
সময়মতো কাগজপত্র না পেয়ে কোম্পানির শেয়ার বিভাগের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। কিন্তু তাতেও কোনো সুফল পাওয়া যায়নি বলে অভিযোগ করেন শেয়ারধারীরা।
ইসলামিক ফাইন্যান্সের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ খতিয়ে দেখতে গত ১৭ অক্টোবর দুই সদস্যের কমিটি গঠন করে এসইসি। সংস্থাটির সহকারী পরিচালক ইকবাল হোসেন ও ওয়াহিদুল ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত এ কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য ১০ দিন সময় বেঁধে দেওয়া হয়।
এর কয়েক দিন পর কোম্পানিটির অবিতরণ করা রাইট শেয়ার অবলেখনকারী প্রতিষ্ঠানকে (আন্ডারটাইটার) বরাদ্দ দেওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে এসইসি।
এদিকে তদন্ত দল যথাযথ সময়ে প্রতিবেদন জমা দেয়। এতে দেখা যায়, অনেক ক্ষেত্রেই কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের সঠিক ঠিকানায় চিঠি পাঠায়নি। কিন্তু পুঁজিবাজারের নিয়মানুযায়ী সব শেয়ারধারীকে অবহিত না করে রাইট শেয়ার বরাদ্দ দেওয়ার সুযোগ নেই।
যোগাযোগ করা হলে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক এ টি এম তারিকুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, ‘এ ঘটনার মাধ্যমে কোম্পানিটি পুঁজিবাজারের আইন ভঙ্গ করেছে। এ কারণে কোম্পানিটির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
ইসলামিক ফাইন্যান্সের রাইট শেয়ার ছাড়ার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয় গত ২০ জুলাই। বিদ্যমান প্রতি দুটি শেয়ারের বিপরীতে একটি রাইট শেয়ার দেওয়ার কথা কোম্পানিটির। ৫০ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি রাইট শেয়ারের প্রস্তাবিত মূল্য ছিল ১৫০ টাকা। রাইট শেয়ারের জন্য মনোনীত শেয়ারধারী নির্ধারণের জন্য গত ১১ আগস্ট কোম্পানির রেকর্ড ডেট ছিল। আর রাইট শেয়ারের জন্য টাকা জমা দেওয়ার সময়সূচি ঠিক করা হয় ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত।
কিন্তু এ সময়ের মধ্যে অনেক শেয়ারধারীর কাছে চিঠি পৌঁছায়নি।
এ ছাড়া নির্ধারিত সময়ে খবর না পাওয়ায় যাঁরা কোম্পানিটির রাইট শেয়ার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, আগামী ১৫ দিনের মধ্যে তাঁদের নামে তা বরাদ্দ দেওয়ার জন্য কোম্পানির প্রতি নির্দেশ দিয়েছে এসইসি।
এসইসির নিয়মিত সভায় গতকাল মঙ্গলবার এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
প্রায় মাস তিনেক আগে বেশ কয়েকজন সাধারণ শেয়ারধারী এসইসির কাছে লিখিত অভিযোগ করেন, নির্ধারিত সময়ে তাঁরা ইসলামিক ফাইন্যান্সের রাইট শেয়ার বরাদ্দের চিঠিসহ আনুষঙ্গিক কাগজপত্র পাননি। এ কারণে তাঁদের পক্ষে প্রাপ্য রাইট শেয়ারের জন্য টাকা জমা দেওয়া সম্ভব হয়নি। আর এ সুযোগে কোম্পানিটি তাঁদের রাইট শেয়ার থেকে বঞ্চিত করেছেন। এতে তাঁরা আর্থিকভাবে লোকসানের শিকার হয়েছেন।
সময়মতো কাগজপত্র না পেয়ে কোম্পানির শেয়ার বিভাগের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। কিন্তু তাতেও কোনো সুফল পাওয়া যায়নি বলে অভিযোগ করেন শেয়ারধারীরা।
ইসলামিক ফাইন্যান্সের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ খতিয়ে দেখতে গত ১৭ অক্টোবর দুই সদস্যের কমিটি গঠন করে এসইসি। সংস্থাটির সহকারী পরিচালক ইকবাল হোসেন ও ওয়াহিদুল ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত এ কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য ১০ দিন সময় বেঁধে দেওয়া হয়।
এর কয়েক দিন পর কোম্পানিটির অবিতরণ করা রাইট শেয়ার অবলেখনকারী প্রতিষ্ঠানকে (আন্ডারটাইটার) বরাদ্দ দেওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে এসইসি।
এদিকে তদন্ত দল যথাযথ সময়ে প্রতিবেদন জমা দেয়। এতে দেখা যায়, অনেক ক্ষেত্রেই কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের সঠিক ঠিকানায় চিঠি পাঠায়নি। কিন্তু পুঁজিবাজারের নিয়মানুযায়ী সব শেয়ারধারীকে অবহিত না করে রাইট শেয়ার বরাদ্দ দেওয়ার সুযোগ নেই।
যোগাযোগ করা হলে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক এ টি এম তারিকুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, ‘এ ঘটনার মাধ্যমে কোম্পানিটি পুঁজিবাজারের আইন ভঙ্গ করেছে। এ কারণে কোম্পানিটির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
ইসলামিক ফাইন্যান্সের রাইট শেয়ার ছাড়ার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয় গত ২০ জুলাই। বিদ্যমান প্রতি দুটি শেয়ারের বিপরীতে একটি রাইট শেয়ার দেওয়ার কথা কোম্পানিটির। ৫০ টাকা প্রিমিয়ামসহ প্রতিটি রাইট শেয়ারের প্রস্তাবিত মূল্য ছিল ১৫০ টাকা। রাইট শেয়ারের জন্য মনোনীত শেয়ারধারী নির্ধারণের জন্য গত ১১ আগস্ট কোম্পানির রেকর্ড ডেট ছিল। আর রাইট শেয়ারের জন্য টাকা জমা দেওয়ার সময়সূচি ঠিক করা হয় ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত।
কিন্তু এ সময়ের মধ্যে অনেক শেয়ারধারীর কাছে চিঠি পৌঁছায়নি।
No comments