পাকিস্তানের প্রস্তাবে সাড়া দিতে ভারত ব্যর্থ হয়েছে: জারদারি
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি বলেছেন, ইসলামাবাদের শান্তি আলোচনার প্রস্তাবে ইতিবাচক সাড়া দিতে ভারত ব্যর্থ হয়েছে। ভারতে সফররত মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ভারত ও পাকিস্তানকে নিজেদের মধ্যকার বিভেদ মিটিয়ে ফেলার আহ্বান জানানোর পর জারদারি এ কথা বলেন।
ইসলামাবাদে গত রোববার সন্ধ্যায় সাউথ এশিয়া ফ্রি মিডিয়া অ্যাসোসিয়েশনের (সাফমা) সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট জারদারি বলেন, ভারতের প্রতি পাকিস্তান আলোচনার যে প্রস্তাব দিয়েছিল, ভারত তাতে সাড়া দেয়নি। তিনি বলেন, ভারত যদি ইতিবাচক সাড়া দিত, তাহলে দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে তা সবচেয়ে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারত।
জারদারি আরও বলেন, কোনো দেশের বিরুদ্ধে তৎপরতা চালাতে কখনোই সন্ত্রাসীদের পাকিস্তানের মাটি ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া হবে না।
রোববার ভারত সফরের দ্বিতীয় দিনে প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেন, স্থিতিশীল পাকিস্তানই ভারতের জন্য লাভজনক হবে। একই সঙ্গে তিনি উগ্রপন্থীদের মোকাবিলায় পাকিস্তানকে আরও বেশি তৎপর হওয়ার আহ্বান জানান।
ওবামা বলেন, তিনি আশা করেন, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা বেড়েছে। এ আস্থার জায়গা থেকে তারা অপেক্ষাকৃত কম বিতর্কিত ইস্যুর চেয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি বিতর্কিত বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে পারে। এতে সমস্যার দ্রুত সমাধান হবে।
কাশ্মীরসহ কয়েকটি বিষয়ে পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের যে মতভেদ রয়েছে, তাতে তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপের ব্যাপারে ভারত অত্যন্ত স্পর্শকাতর। ধারণা করা হচ্ছে, এদিকে খেয়াল রেখেই ওবামা এমন কোনো বিতর্কিত মন্তব্য করেননি, যা ভারতকে হতাশ ও পাকিস্তানকে ক্ষুব্ধ করে তুলতে পারে।
ওবামার এই তিন দিনের ভারত সফরকে পাকিস্তান ঈর্ষার চোখে দেখছে বলে মনে করা হচ্ছে। পাকিস্তানের অনেক কর্মকর্তা মনে করছেন, ওবামার এশিয়া সফরে পাকিস্তানকে অন্তর্ভুক্ত না করায় দেশটিকে কিছুটা হলেও হেয় করা হয়েছে।
অবশ্য হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আগামী বছর ওবামা পাকিস্তান সফরে আসবেন এবং সে সময় প্রেসিডেন্ট জারদারিকে ওয়াশিংটনে আমন্ত্রণ জানানো হবে। তবে প্রেসিডেন্ট ওবামার পাকিস্তান সফরের সম্ভাব্য দিন-তারিখ সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলা হয়নি।
ইসলামাবাদে গত রোববার সন্ধ্যায় সাউথ এশিয়া ফ্রি মিডিয়া অ্যাসোসিয়েশনের (সাফমা) সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট জারদারি বলেন, ভারতের প্রতি পাকিস্তান আলোচনার যে প্রস্তাব দিয়েছিল, ভারত তাতে সাড়া দেয়নি। তিনি বলেন, ভারত যদি ইতিবাচক সাড়া দিত, তাহলে দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে তা সবচেয়ে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারত।
জারদারি আরও বলেন, কোনো দেশের বিরুদ্ধে তৎপরতা চালাতে কখনোই সন্ত্রাসীদের পাকিস্তানের মাটি ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া হবে না।
রোববার ভারত সফরের দ্বিতীয় দিনে প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেন, স্থিতিশীল পাকিস্তানই ভারতের জন্য লাভজনক হবে। একই সঙ্গে তিনি উগ্রপন্থীদের মোকাবিলায় পাকিস্তানকে আরও বেশি তৎপর হওয়ার আহ্বান জানান।
ওবামা বলেন, তিনি আশা করেন, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা বেড়েছে। এ আস্থার জায়গা থেকে তারা অপেক্ষাকৃত কম বিতর্কিত ইস্যুর চেয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি বিতর্কিত বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে পারে। এতে সমস্যার দ্রুত সমাধান হবে।
কাশ্মীরসহ কয়েকটি বিষয়ে পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের যে মতভেদ রয়েছে, তাতে তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপের ব্যাপারে ভারত অত্যন্ত স্পর্শকাতর। ধারণা করা হচ্ছে, এদিকে খেয়াল রেখেই ওবামা এমন কোনো বিতর্কিত মন্তব্য করেননি, যা ভারতকে হতাশ ও পাকিস্তানকে ক্ষুব্ধ করে তুলতে পারে।
ওবামার এই তিন দিনের ভারত সফরকে পাকিস্তান ঈর্ষার চোখে দেখছে বলে মনে করা হচ্ছে। পাকিস্তানের অনেক কর্মকর্তা মনে করছেন, ওবামার এশিয়া সফরে পাকিস্তানকে অন্তর্ভুক্ত না করায় দেশটিকে কিছুটা হলেও হেয় করা হয়েছে।
অবশ্য হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আগামী বছর ওবামা পাকিস্তান সফরে আসবেন এবং সে সময় প্রেসিডেন্ট জারদারিকে ওয়াশিংটনে আমন্ত্রণ জানানো হবে। তবে প্রেসিডেন্ট ওবামার পাকিস্তান সফরের সম্ভাব্য দিন-তারিখ সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলা হয়নি।
No comments