কেনিয়ায় এইডসবিরোধী কার্যক্রমে খুদে বার্তা কর্মকাণ্ডের সাফল্য
কেনিয়ার একটি পরীক্ষামূলক উদ্যোগে দেখা গেছে মুঠোফোনের খুদে বার্তার (এসএমএস) মাধ্যমে এইডস রোগীদের নিয়মিত ওষুধ সেবনে তুলনামূলক বেশি সচেতন ও সচেষ্ট করা সম্ভব। ওয়েলটেল কেনিয়া-১ শীর্ষক ওই পরীক্ষায় পাঁচ শতাধিক এইডস রোগীকে খুদে বার্তা পাঠিয়ে ঠিক সময়ে ওষুধ সেবনের কথা মনে করিয়ে দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে আশাপ্রদ ফল পাওয়া গেছে বলে গত মঙ্গলবার জানানো হয়।
ওয়েলটেল কেনিয়া-১ এর এই পরীক্ষায় তিনটি ক্লিনিকের আওতায় ৫৩৮ জন এইচআইভি আক্রান্ত ব্যক্তিকে নিবন্ধন করা হয়। ক্লিনিকগুলো থেকে নির্দিষ্ট সময়ে রোগীদের মুঠোফোনে একটি খুদে বার্তা পাঠানো হয়। কেনীয় ভাষায় খুদে বার্তাটি হলো ‘ম্যামবো?’ অর্থাৎ ‘আপনি কেমন আছেন?’ রোগীদের আগেই বলে দেওয়া হয়েছে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এর জবাবে ফিরতি খুদে বার্তায় তাদের হয় ‘সাওয়া’ (ভালো) নয়তো ‘সিদা’ (সমস্যা) লিখতে হবে। যেসব রোগী ফিরতি খুদে বার্তায় ‘সিদা’ লিখবে অথবা যারা দুই দিনের ভেতর কোনো জবাব দেবে না, ক্লিনিকের পক্ষ থেকে জরুরি ভিত্তিতে তাদের খোঁজ নেওয়া হবে।
পরীক্ষায় দেখা গেছে, সাধারণ এইডস রোগীদের মধ্যে যতসংখ্যক রোগী শতভাগ নিয়ম মেনে ওষুধ সেবন করে, তাদের চেয়ে এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে ১২ শতাংশ বেশি রোগী শতভাগ নিয়ম মেনে ওষুধ সেবন করে।
ওয়েলটেল কেনিয়া-১ এর এই পরীক্ষায় তিনটি ক্লিনিকের আওতায় ৫৩৮ জন এইচআইভি আক্রান্ত ব্যক্তিকে নিবন্ধন করা হয়। ক্লিনিকগুলো থেকে নির্দিষ্ট সময়ে রোগীদের মুঠোফোনে একটি খুদে বার্তা পাঠানো হয়। কেনীয় ভাষায় খুদে বার্তাটি হলো ‘ম্যামবো?’ অর্থাৎ ‘আপনি কেমন আছেন?’ রোগীদের আগেই বলে দেওয়া হয়েছে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এর জবাবে ফিরতি খুদে বার্তায় তাদের হয় ‘সাওয়া’ (ভালো) নয়তো ‘সিদা’ (সমস্যা) লিখতে হবে। যেসব রোগী ফিরতি খুদে বার্তায় ‘সিদা’ লিখবে অথবা যারা দুই দিনের ভেতর কোনো জবাব দেবে না, ক্লিনিকের পক্ষ থেকে জরুরি ভিত্তিতে তাদের খোঁজ নেওয়া হবে।
পরীক্ষায় দেখা গেছে, সাধারণ এইডস রোগীদের মধ্যে যতসংখ্যক রোগী শতভাগ নিয়ম মেনে ওষুধ সেবন করে, তাদের চেয়ে এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে ১২ শতাংশ বেশি রোগী শতভাগ নিয়ম মেনে ওষুধ সেবন করে।
No comments