লড়াই চালিয়ে যাবেন পন্টিং
আজ থেকে বহু বছর পর যখন অস্ট্রেলিয়ার দুই যুগের সন্ধিক্ষণের সন্ধান করা হবে, রিকি পন্টিং হবেন এর সবচেয়ে ভালো উদাহরণ। প্রবল প্রতাপশালী অস্ট্রেলিয়া দলটায় খেলেছেন, পন্টিংয়ের শেষ সময়টায় এসে যেন অস্ট্রেলীয় সাম্রাজ্যেরও ক্ষয় শুরু হলো। পন্টিং এখন দেখছেন, কীভাবে তাঁদের একের পর এক অর্জন মাটির ঢিবির মতো ভেঙে গুঁড়িয়ে যাচ্ছে নিমেষেই। ওয়েবসাইট।
দিন সবার সমান যায় না সব সময়। দুঃসময়ের কাঁটা বিছানো পথে হাঁটতে হয়। তবে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে সফল অধিনায়ক পন্টিং কি কখনো ভাবতে পেরেছিলেন, তাঁকেও সরিয়ে দেওয়ার জন্য শোরগোল উঠবে দেশের মিডিয়ায়!
এই শোরগোল এখনো চলছে। কিন্তু পন্টিং সাফ জানিয়ে দিলেন, ‘এমন নয় আমার চুক্তিতে লেখা আছে, আমি শেষ পর্যন্ত অধিনায়ক থেকে যাব। আমার চেয়ে ভালো কেউ যদি আসে, আনন্দচিত্তে ওর হাতে দায়িত্ব সঁপে দিয়ে সরে দাঁড়াব। কিন্তু সত্যি বলতে কি, এই মুহূর্তে নিজেকে দায়িত্বটার জন্য সেরা মনে হচ্ছে।’
অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট ও ওয়ানডে দলের সহ-অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্কও প্রায় সুর মিলিয়ে বলছেন, নিন্দুকদের কান কথায় কান দেওয়ার সময় তাঁর নেই। ক্লার্কের ঝামেলাটি অবশ্য একটু অন্য রকম। তাঁকে অধিনায়ক মানতে নারাজ দলের একটি অংশ—এমনই গুঞ্জন বাজারে। সিরিজের শেষ ওয়ানডেটি দাপটের সঙ্গে জিতে নিয়ে ক্লার্ক জবাব দিলেন, ‘আসলেই এমন কিছু আছে কি না, সেটি জানতে হলে অন্য কাউকে প্রশ্ন করতে হবে। আমার দৃষ্টিতে দলের সবাই আমাকে অধিনায়ক হিসেবে যথেষ্ট শ্রদ্ধাই দেখায় এবং এই দায়িত্ব আমি উপভোগও করি।’
দুয়ারে দাঁড়িয়ে অ্যাশেজ। কোথায় সামনের দিকে তাকাবে দল, উল্টো এখনো এসব ঝুট-ঝামেলা নিয়ে দিতে হচ্ছে প্রশ্নের উত্তর। অস্ট্রেলীয় নির্বাচকেরা অবশ্য তাঁদের কাজ এগিয়ে রেখেছেন। প্রধান নির্বাচক অ্যান্ড্রু হিলডিচ যেমন জানিয়ে দিয়েছেন, ২৫ নভেম্বর শুরু টেস্টের দলটি প্রায় চূড়ান্ত। সেখানে চূড়ান্ত মাইক হাসির থাকাও। গত সাতটি টেস্ট ইনিংসে হাসির সর্বোচ্চ স্কোর ৩৪। তার পরও তাঁকে দলে রাখছে ওয়ানডের ফর্ম। সর্বশেষ ৫ ওয়ানডের তিনটিতেই ৭৯, ৬৯ আর ৭১* রানের ইনিংস আছে তাঁর।
দল প্রায় চূড়ান্ত। তাতে নতুন মুখ না থাকার সম্ভাবনাই বেশি। যদিও হিলডিচ তরুণ ব্যাটসম্যানদের সামনে দরজাটা খোলাই রাখতে চান। আগামী সোমবারের মধ্যে ঘরোয়া ক্রিকেটে কেউ দারুণ কিছু করলেই অপ্রত্যাশিত অ্যাশেজ অভিষেক হয়ে যেতে পারে!
দিন সবার সমান যায় না সব সময়। দুঃসময়ের কাঁটা বিছানো পথে হাঁটতে হয়। তবে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে সফল অধিনায়ক পন্টিং কি কখনো ভাবতে পেরেছিলেন, তাঁকেও সরিয়ে দেওয়ার জন্য শোরগোল উঠবে দেশের মিডিয়ায়!
এই শোরগোল এখনো চলছে। কিন্তু পন্টিং সাফ জানিয়ে দিলেন, ‘এমন নয় আমার চুক্তিতে লেখা আছে, আমি শেষ পর্যন্ত অধিনায়ক থেকে যাব। আমার চেয়ে ভালো কেউ যদি আসে, আনন্দচিত্তে ওর হাতে দায়িত্ব সঁপে দিয়ে সরে দাঁড়াব। কিন্তু সত্যি বলতে কি, এই মুহূর্তে নিজেকে দায়িত্বটার জন্য সেরা মনে হচ্ছে।’
অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট ও ওয়ানডে দলের সহ-অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্কও প্রায় সুর মিলিয়ে বলছেন, নিন্দুকদের কান কথায় কান দেওয়ার সময় তাঁর নেই। ক্লার্কের ঝামেলাটি অবশ্য একটু অন্য রকম। তাঁকে অধিনায়ক মানতে নারাজ দলের একটি অংশ—এমনই গুঞ্জন বাজারে। সিরিজের শেষ ওয়ানডেটি দাপটের সঙ্গে জিতে নিয়ে ক্লার্ক জবাব দিলেন, ‘আসলেই এমন কিছু আছে কি না, সেটি জানতে হলে অন্য কাউকে প্রশ্ন করতে হবে। আমার দৃষ্টিতে দলের সবাই আমাকে অধিনায়ক হিসেবে যথেষ্ট শ্রদ্ধাই দেখায় এবং এই দায়িত্ব আমি উপভোগও করি।’
দুয়ারে দাঁড়িয়ে অ্যাশেজ। কোথায় সামনের দিকে তাকাবে দল, উল্টো এখনো এসব ঝুট-ঝামেলা নিয়ে দিতে হচ্ছে প্রশ্নের উত্তর। অস্ট্রেলীয় নির্বাচকেরা অবশ্য তাঁদের কাজ এগিয়ে রেখেছেন। প্রধান নির্বাচক অ্যান্ড্রু হিলডিচ যেমন জানিয়ে দিয়েছেন, ২৫ নভেম্বর শুরু টেস্টের দলটি প্রায় চূড়ান্ত। সেখানে চূড়ান্ত মাইক হাসির থাকাও। গত সাতটি টেস্ট ইনিংসে হাসির সর্বোচ্চ স্কোর ৩৪। তার পরও তাঁকে দলে রাখছে ওয়ানডের ফর্ম। সর্বশেষ ৫ ওয়ানডের তিনটিতেই ৭৯, ৬৯ আর ৭১* রানের ইনিংস আছে তাঁর।
দল প্রায় চূড়ান্ত। তাতে নতুন মুখ না থাকার সম্ভাবনাই বেশি। যদিও হিলডিচ তরুণ ব্যাটসম্যানদের সামনে দরজাটা খোলাই রাখতে চান। আগামী সোমবারের মধ্যে ঘরোয়া ক্রিকেটে কেউ দারুণ কিছু করলেই অপ্রত্যাশিত অ্যাশেজ অভিষেক হয়ে যেতে পারে!
No comments