জেলে বসে চরবৃত্তি সিআইএ কর্মকর্তার
মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) শীর্ষস্থানীয় একজন সাবেক কর্মকর্তা কারাবন্দী অবস্থায় রাশিয়ার পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির কথা স্বীকার করেছেন। গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ১৯৯৭ সালে তাঁকে সাড়ে ২৩ বছর কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। গত সোমবার গুপ্তচরবৃত্তিতে নিজের ছেলেকেও জড়ানোর কথা স্বীকার করেন সিআইএর ওই সাবেক কর্মকর্তা।
হ্যারল্ড নিকোলসন নামের ৫৯ বছর বয়সী ওই কর্মকর্তা ক্রেমলিনকে স্পর্শকাতর কিছু তথ্য পাচার করেন। এসব তথ্যের মধ্যে রাশিয়ায় কর্মরত মার্কিন গোয়েন্দাদের নামও ছিল। এই অপরাধের জন্য তিনি বর্তমানে কারাভোগ করছেন। নতুনভাবে ওঠা অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাঁকে আট বছর অতিরিক্ত কারাভোগ করতে হবে।
নিকোলসন সিআইএর রোমানিয়া শাখার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। নিকোলসন স্বীকার করেন, ২০০৬ থেকে ২০০৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি অর্থের বিনিময়ে রাশিয়ার কাছে তথ্য পাচার করেছেন। মার্কিন অ্যাটর্নি ডিওয়েট হল্টন বলেন, নিকোলসন শুধু দেশের সঙ্গেই বিশ্বাসঘাতকতা করেননি, তাঁর পরিবারের সঙ্গেও বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। তিনি ছেলে নাথানিয়েলকেও জঘন্য ওই কাজে জড়িয়ে অর্থ উপার্জন করেছেন।
ছেলে নাথানিয়েল নিকোলসনের সঙ্গে জেলে দেখা করতে এলে সে সময় নিকোলসন ছেলেকে তথ্য দিতেন। নাথানিয়েল সান ফ্রান্সিসকো, মেক্সিকো সিটি, লিমাসহ বিভিন্ন স্থানে গিয়ে রাশিয়ার গোয়েন্দাদের সেই তথ্য জানিয়ে দিতেন।
মার্কিন বিচার বিভাগের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বিভিন্ন জায়গায় সাক্ষাতের সময় নাথানিয়েল রাশিয়ার গোয়েন্দাদের তথ্য দেওয়ার বিনিময়ে অর্থ নিতেন। বিচারক অ্যানা ব্রাউন জানান, আগামী ১১ জানুয়ারি নিকোলসনের বিরুদ্ধে রায় ঘোষণা করা হবে। তাঁর ছেলে নাথানিয়েলের বিরুদ্ধে রায় দেওয়া হবে আগামী মাসেই।
হ্যারল্ড নিকোলসন নামের ৫৯ বছর বয়সী ওই কর্মকর্তা ক্রেমলিনকে স্পর্শকাতর কিছু তথ্য পাচার করেন। এসব তথ্যের মধ্যে রাশিয়ায় কর্মরত মার্কিন গোয়েন্দাদের নামও ছিল। এই অপরাধের জন্য তিনি বর্তমানে কারাভোগ করছেন। নতুনভাবে ওঠা অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাঁকে আট বছর অতিরিক্ত কারাভোগ করতে হবে।
নিকোলসন সিআইএর রোমানিয়া শাখার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। নিকোলসন স্বীকার করেন, ২০০৬ থেকে ২০০৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি অর্থের বিনিময়ে রাশিয়ার কাছে তথ্য পাচার করেছেন। মার্কিন অ্যাটর্নি ডিওয়েট হল্টন বলেন, নিকোলসন শুধু দেশের সঙ্গেই বিশ্বাসঘাতকতা করেননি, তাঁর পরিবারের সঙ্গেও বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। তিনি ছেলে নাথানিয়েলকেও জঘন্য ওই কাজে জড়িয়ে অর্থ উপার্জন করেছেন।
ছেলে নাথানিয়েল নিকোলসনের সঙ্গে জেলে দেখা করতে এলে সে সময় নিকোলসন ছেলেকে তথ্য দিতেন। নাথানিয়েল সান ফ্রান্সিসকো, মেক্সিকো সিটি, লিমাসহ বিভিন্ন স্থানে গিয়ে রাশিয়ার গোয়েন্দাদের সেই তথ্য জানিয়ে দিতেন।
মার্কিন বিচার বিভাগের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বিভিন্ন জায়গায় সাক্ষাতের সময় নাথানিয়েল রাশিয়ার গোয়েন্দাদের তথ্য দেওয়ার বিনিময়ে অর্থ নিতেন। বিচারক অ্যানা ব্রাউন জানান, আগামী ১১ জানুয়ারি নিকোলসনের বিরুদ্ধে রায় ঘোষণা করা হবে। তাঁর ছেলে নাথানিয়েলের বিরুদ্ধে রায় দেওয়া হবে আগামী মাসেই।
No comments