পূর্ব জেরুজালেমে আরও ১৩০০ বাড়ি নির্মাণে অনুমোদন
অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেমে আরও এক হাজার ৩০০টি নতুন বসতি স্থাপনের অনুমোদন দিয়েছে ইসরায়েল। জেরুজালেমের জেলা পরিকল্পনা কমিটি গত সোমবার এ পরিকল্পনার অনুমোদন দেয়। ওই পরিকল্পনা জনগণের পর্যালোচনার জন্য প্রকাশ করেছে কর্তৃপক্ষ।
ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র হাগিত অফরান গতকাল মঙ্গলবার বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, নতুন বসতিগুলোর মধ্যে ৯৮৩টি স্থাপন করা হবে হার হোমা এলাকায় এবং ৪২টি বেথলেহেমের আশপাশের এলাকায়।
এমন সময় এ তথ্য প্রকাশ করা হলো, যখন ফিলিস্তিনের সঙ্গে শান্তি আলোচনা আবারও শুরু করার ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা চাইতে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ওয়াশিংটন গেছেন। শান্তি আলোচনা শুরুর পূর্বশর্ত হিসেবে অধিকৃত এলাকায় ইসরায়েলের ইহুদি বসতি স্থাপন বন্ধ রাখার দাবি জানিয়ে আসছে ফিলিস্তিন।
নতুন করে আরও বসতি স্থাপন অনুমোদনের এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে ফিলিস্তিনের প্রধান সমঝোতাকারী সায়েব এরেকাত বলেছেন, ‘আমরা ধরে নিয়েছিলাম যে নেতানিয়াহু ওয়াশিংটন যাচ্ছেন ইহুদি বসতি স্থাপন কর্মকাণ্ড বন্ধের প্রতিশ্রুতি নিয়ে। তাঁর এ সফরের লক্ষ্য হবে আবারও দুই পক্ষের আলোচনা শুরু করা। কিন্তু এখন আমাদের কাছে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে, নেতানিয়াহু শান্তি আলোচনা নস্যাৎ করতে দৃঢ়সংকল্পবদ্ধ।’
সায়েব এরেকাত আরও বলেন, এর মধ্য দিয়ে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সমঝোতায় সহায়ক সব কটি দরজা নেতানিয়াহু বন্ধ করে দিয়েছেন। শান্তি আলোচনা ভেস্তে গেলে এর দায়দায়িত্ব ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীকেই নিতে হবে।
নতুন করে বসতি স্থাপনের ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের অনুমোদনের এ ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্র গভীর হতাশা ব্যক্ত করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র পি জে ক্রাউলি গত সোমবার সাংবাদিকদের বলেন, জেরুজালেমে ইসরায়েলের নতুন করে বসতি নির্মাণের অনুমোদন গভীর হতাশাব্যঞ্জক।
ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র হাগিত অফরান গতকাল মঙ্গলবার বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, নতুন বসতিগুলোর মধ্যে ৯৮৩টি স্থাপন করা হবে হার হোমা এলাকায় এবং ৪২টি বেথলেহেমের আশপাশের এলাকায়।
এমন সময় এ তথ্য প্রকাশ করা হলো, যখন ফিলিস্তিনের সঙ্গে শান্তি আলোচনা আবারও শুরু করার ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা চাইতে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ওয়াশিংটন গেছেন। শান্তি আলোচনা শুরুর পূর্বশর্ত হিসেবে অধিকৃত এলাকায় ইসরায়েলের ইহুদি বসতি স্থাপন বন্ধ রাখার দাবি জানিয়ে আসছে ফিলিস্তিন।
নতুন করে আরও বসতি স্থাপন অনুমোদনের এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে ফিলিস্তিনের প্রধান সমঝোতাকারী সায়েব এরেকাত বলেছেন, ‘আমরা ধরে নিয়েছিলাম যে নেতানিয়াহু ওয়াশিংটন যাচ্ছেন ইহুদি বসতি স্থাপন কর্মকাণ্ড বন্ধের প্রতিশ্রুতি নিয়ে। তাঁর এ সফরের লক্ষ্য হবে আবারও দুই পক্ষের আলোচনা শুরু করা। কিন্তু এখন আমাদের কাছে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে, নেতানিয়াহু শান্তি আলোচনা নস্যাৎ করতে দৃঢ়সংকল্পবদ্ধ।’
সায়েব এরেকাত আরও বলেন, এর মধ্য দিয়ে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সমঝোতায় সহায়ক সব কটি দরজা নেতানিয়াহু বন্ধ করে দিয়েছেন। শান্তি আলোচনা ভেস্তে গেলে এর দায়দায়িত্ব ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীকেই নিতে হবে।
নতুন করে বসতি স্থাপনের ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের অনুমোদনের এ ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্র গভীর হতাশা ব্যক্ত করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র পি জে ক্রাউলি গত সোমবার সাংবাদিকদের বলেন, জেরুজালেমে ইসরায়েলের নতুন করে বসতি নির্মাণের অনুমোদন গভীর হতাশাব্যঞ্জক।
No comments