কারা কর্মকর্তাকে মারধর করলেন কাসাব
ভারতের মুম্বাইয়ে ২০০৮ সালের সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পাকিস্তানি জঙ্গি মোহাম্মদ আজমল আমির কাসাবের বিরুদ্ধে এক কারা কর্মকর্তাকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। মুম্বাই হাইকোর্টে গতকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত এক শুনানিতে সরকারপক্ষের আইনজীবী উজ্জ্বল নিকাম এ অভিযোগ করেন।
আদালতে নিকাম বলেন, ১ সেপ্টেম্বর কাসাব কারাকক্ষের ভেতরে অবৈধ কাজ করার সময় একজন কারা কর্মকর্তা তাঁকে বাধা দেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে কাসাব ওই কর্মকর্তাকে মারধর করেন। এ অভিযোগের পক্ষে প্রমাণ হিসেবে নিকাম সিসিটিভির ভিডিও ফুটেজ আদালতে উপস্থাপন করেন। এ সময় তিনি বলেন, কাসাব একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত জঙ্গি কমান্ডো। তিনি নিজের জীবনের জন্য যেমন বিপজ্জনক, তেমনি কারারক্ষীদের জন্যও বড় রকমের ভয়ের কারণ। তাই ক্ষিপ্রগতিসম্পন্ন কাসাবকে একা এক কক্ষে রাখা ঠিক হবে না। অবশ্য কাসাবের অবৈধ কর্মকাণ্ড সম্পর্কে নিকাম মুখ খোলেননি। তিনি শুধু এটুকু বলেন, কাসাবের আইনজীবীরা ওই কাজ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি ব্যক্তিগতভাবে তাঁদের বলতে রাজি আছেন, তবে আদালতে বলবেন না।
কাসাবের আইনজীবীরা বলেছেন, তাঁরা ব্যক্তিগতভাবে নয়, আদালতেই সেটা শুনতে চান। এ ব্যাপারে আজ বুধবার আদালতের সিদ্ধান্ত দেওয়ার কথা রয়েছে।
কাসাবকে বর্তমানে মুম্বাইয়ের সুরক্ষিত আর্থার রোডের জেলখানায় রাখা হয়েছে।
আদালতে নিকাম বলেন, ১ সেপ্টেম্বর কাসাব কারাকক্ষের ভেতরে অবৈধ কাজ করার সময় একজন কারা কর্মকর্তা তাঁকে বাধা দেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে কাসাব ওই কর্মকর্তাকে মারধর করেন। এ অভিযোগের পক্ষে প্রমাণ হিসেবে নিকাম সিসিটিভির ভিডিও ফুটেজ আদালতে উপস্থাপন করেন। এ সময় তিনি বলেন, কাসাব একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত জঙ্গি কমান্ডো। তিনি নিজের জীবনের জন্য যেমন বিপজ্জনক, তেমনি কারারক্ষীদের জন্যও বড় রকমের ভয়ের কারণ। তাই ক্ষিপ্রগতিসম্পন্ন কাসাবকে একা এক কক্ষে রাখা ঠিক হবে না। অবশ্য কাসাবের অবৈধ কর্মকাণ্ড সম্পর্কে নিকাম মুখ খোলেননি। তিনি শুধু এটুকু বলেন, কাসাবের আইনজীবীরা ওই কাজ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি ব্যক্তিগতভাবে তাঁদের বলতে রাজি আছেন, তবে আদালতে বলবেন না।
কাসাবের আইনজীবীরা বলেছেন, তাঁরা ব্যক্তিগতভাবে নয়, আদালতেই সেটা শুনতে চান। এ ব্যাপারে আজ বুধবার আদালতের সিদ্ধান্ত দেওয়ার কথা রয়েছে।
কাসাবকে বর্তমানে মুম্বাইয়ের সুরক্ষিত আর্থার রোডের জেলখানায় রাখা হয়েছে।
No comments