তিন সংগঠনের প্রতিনিধি নিয়ে সমন্বয় কমিটি হবে
দেশে সুতার দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে সম্পৃক্ত পক্ষগুলোর পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো দেখভাল করার জন্য তিনটি বাণিজ্য সংগঠন থেকে প্রতিনিধি নিয়ে একটি সমন্বয় কমিটি গঠন করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ), বাংলাদেশ নিট পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিকেএমইএ) এবং বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ)—প্রতিটি সংগঠন থেকে তিনজন করে প্রতিনিধি নিয়ে নয় সদস্যের এই সমন্বয় কমিটি গঠন করা হবে।
ঢাকায় বিটিএমএর কার্যালয়ে গতকাল সোমবার তিন সংগঠনের নেতাদের এক যৌথ বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সমন্বয় কমিটি তিন সংগঠনের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়াদি তদারকি ও সমস্যার সমাধানে দায়িত্ব পালন করবে। বিকেএমইএর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বৈঠকে সুতার দাম যৌক্তিক ও সহনীয় পর্যায়ে রাখতে প্রযোজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিটিএমএকে বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়।
বৈঠকে বিকেএমইএর পক্ষে সভাপতি এ কে এম সেলিম ওসমান, সহসভাপতি হাবিবুর রহমান, মোহাম্মদ হাতেম, শরাফত জামিল, এ এইচ আসলাম সানি; বিজিএমইএর পক্ষে সংগঠনের সভাপতি আবদুস সালাম মুর্শেদী ও সহসভাপতি ফারুক হাসান; বিটিএমএর পক্ষে সভাপতি আবদুল হাই সরকার, সাবেক সভাপতি সোহেল এফ রহমান, মো. শাহাজাহান, এ মতিন চৌধুরী এবং বাংলাদেশ কটন ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আইউব যোগ দেন।
বৈঠকের শুরুতে বিকেএমইএ এবং বিজিএমইএর নেতারা যৌথভাবে সুতার অস্বাভাবিক দাম বাড়ার ফলে এ খাতে সৃষ্ট সমস্যার বিষয়গুলো বিটিএমএর নেতাদের কাছে উপস্থাপন করেন।
দুই সংগঠনের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে তুলার দামের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সুতার দাম যৌক্তিক পর্যায়ে রাখার এবং ঘণ্টায় ঘণ্টায় দাম বাড়ার প্রবণতা রোধ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। এ ছাড়া সুতার দাম বাড়ার অন্তত ৩০ দিন আগে বিটিএমএ কর্তৃক এ ঘোষণা দেওয়ার ব্যবস্থা রাখার প্রস্তাব দেওয়া হয়।
এ ছাড়া সুতার দাম স্থিতিশীল রাখার জন্য বিকেএমইএ, বিজিএমইএ, বিটিএমএ ও সরকারের সমম্বয়ে গঠিত মনিটরিং সেলকে সক্রিয় ভূমিকা রাখার জন্যও অনুরোধ করা হয়।
বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ), বাংলাদেশ নিট পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিকেএমইএ) এবং বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ)—প্রতিটি সংগঠন থেকে তিনজন করে প্রতিনিধি নিয়ে নয় সদস্যের এই সমন্বয় কমিটি গঠন করা হবে।
ঢাকায় বিটিএমএর কার্যালয়ে গতকাল সোমবার তিন সংগঠনের নেতাদের এক যৌথ বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সমন্বয় কমিটি তিন সংগঠনের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়াদি তদারকি ও সমস্যার সমাধানে দায়িত্ব পালন করবে। বিকেএমইএর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বৈঠকে সুতার দাম যৌক্তিক ও সহনীয় পর্যায়ে রাখতে প্রযোজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিটিএমএকে বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়।
বৈঠকে বিকেএমইএর পক্ষে সভাপতি এ কে এম সেলিম ওসমান, সহসভাপতি হাবিবুর রহমান, মোহাম্মদ হাতেম, শরাফত জামিল, এ এইচ আসলাম সানি; বিজিএমইএর পক্ষে সংগঠনের সভাপতি আবদুস সালাম মুর্শেদী ও সহসভাপতি ফারুক হাসান; বিটিএমএর পক্ষে সভাপতি আবদুল হাই সরকার, সাবেক সভাপতি সোহেল এফ রহমান, মো. শাহাজাহান, এ মতিন চৌধুরী এবং বাংলাদেশ কটন ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আইউব যোগ দেন।
বৈঠকের শুরুতে বিকেএমইএ এবং বিজিএমইএর নেতারা যৌথভাবে সুতার অস্বাভাবিক দাম বাড়ার ফলে এ খাতে সৃষ্ট সমস্যার বিষয়গুলো বিটিএমএর নেতাদের কাছে উপস্থাপন করেন।
দুই সংগঠনের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে তুলার দামের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সুতার দাম যৌক্তিক পর্যায়ে রাখার এবং ঘণ্টায় ঘণ্টায় দাম বাড়ার প্রবণতা রোধ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। এ ছাড়া সুতার দাম বাড়ার অন্তত ৩০ দিন আগে বিটিএমএ কর্তৃক এ ঘোষণা দেওয়ার ব্যবস্থা রাখার প্রস্তাব দেওয়া হয়।
এ ছাড়া সুতার দাম স্থিতিশীল রাখার জন্য বিকেএমইএ, বিজিএমইএ, বিটিএমএ ও সরকারের সমম্বয়ে গঠিত মনিটরিং সেলকে সক্রিয় ভূমিকা রাখার জন্যও অনুরোধ করা হয়।
No comments