বিশ্ব ক্যারমে যাওয়া হলো না বাংলাদেশের
আশা-নিরাশার দোলায় ছিল বাংলাদেশ ক্যারম দল। শেষ পর্যন্ত নিরাশই হতে হলো। যুক্তরাষ্ট্র যাওয়ার ভিসা মেলেনি, তাই বাংলাদেশের খেলা হচ্ছে না বিশ্ব ক্যারম চ্যাম্পিয়নশিপে।
যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় বিশ্ব ক্যারম চ্যাম্পিয়শিপ শুরু হয়ে গেছে গতকাল। আর গতকালই ভিসার জন্য বাংলাদেশ ক্যারম দলের সাক্ষাৎকার নেয় ঢাকার আমেরিকান দূতাবাস। কাল ভিসা পেয়ে ভার্জিনিয়া পৌঁছাতে পৌঁছাতে দুই দিন পার হয়ে যেত, তবে তাতে ‘ক্ষতি’ তেমন ছিল না। শুধু সুইস রাউন্ডটাই খেলতে পারত না বাংলাদেশ। সুযোগ থাকত দলগত এবং দ্বৈত বিভাগে খেলার। ১ অক্টোবর থেকে খেলার কথা ছিল ইউএস ওপেনেও।
২০০৬ সালের দিল্লিতে সর্বশেষ বিশ্ব ক্যারমে দলগত বিভাগে ব্রোঞ্জ পেয়েছে বাংলাদেশ। এবার রুপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন কর্মকর্তারা। কলম্বোয় সাফ ক্যারমে দলীয় রুপা জয়ই এই আত্মবিশ্বাস এনে দিয়েছিল। কারণ সাফের সেরা দলগুলোই ক্যারমে বিশ্বসেরা।
বাংলাদেশ দলে খেলোয়াড় ছিলেন ৯ জন, সঙ্গে ৪ জন কর্মকর্তা। ভিসার জন্য সরকারের জিও (সরকারি আদেশ), পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চিঠি, টুর্নামেন্টের আমন্ত্রণপত্র জমা দেওয়া হয় ঢাকার আমেরিকান দূতাবাসে। কিন্তু এই কাগজপত্র যথেষ্ট বলে মনে হয়নি তাদের কাছে। ক্যারম ফেডারেশনের যুগ্ম সম্পাদক কাদের বিশ্বাস জানালেন, ‘দূতাবাস বলেছে, আমেরিকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চিঠি লাগবে। আমরা আমেরিকা থেকে ফিরব কি না, সেই নিশ্চয়তা নাকি দূতাবাস পায়নি।’
ক্যারম দল যেতে পারছে না, অথচ ক্যারম ফেডারেশনের সভাপতি সাংসদ জুনায়েদ আহমেদ ১৯ সেপ্টেম্বরই আমেরিকা চলে গেছেন। ক্যারমের বিশ্ব কংগ্রেসে যাওয়ার আমন্ত্রণ পেয়েছেন তিনি। ক্যারম খেলোয়াড়দের প্রত্যাশা ছিল, সভাপতি তাদের সঙ্গে নিয়ে যাবেন। সভাপতি আগেই চলে যাওয়ায় গোটা দল অভিভাবকহীন হয়ে পড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কাদের বিশ্বাস ক্ষুব্ধ কণ্ঠে বললেন, ‘কারও কোনো সহযোগিতা পাইনি আমরা। ফেডারেশনকে সুযোগ-সুবিধা এবং অধিকার দিতে না পারলে এটি বন্ধ করে দেওয়া হোক। নামকাওয়াস্তে ফেডারেশন রাখার কোনো যৌক্তিকতা নেই।’
যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় বিশ্ব ক্যারম চ্যাম্পিয়শিপ শুরু হয়ে গেছে গতকাল। আর গতকালই ভিসার জন্য বাংলাদেশ ক্যারম দলের সাক্ষাৎকার নেয় ঢাকার আমেরিকান দূতাবাস। কাল ভিসা পেয়ে ভার্জিনিয়া পৌঁছাতে পৌঁছাতে দুই দিন পার হয়ে যেত, তবে তাতে ‘ক্ষতি’ তেমন ছিল না। শুধু সুইস রাউন্ডটাই খেলতে পারত না বাংলাদেশ। সুযোগ থাকত দলগত এবং দ্বৈত বিভাগে খেলার। ১ অক্টোবর থেকে খেলার কথা ছিল ইউএস ওপেনেও।
২০০৬ সালের দিল্লিতে সর্বশেষ বিশ্ব ক্যারমে দলগত বিভাগে ব্রোঞ্জ পেয়েছে বাংলাদেশ। এবার রুপা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন কর্মকর্তারা। কলম্বোয় সাফ ক্যারমে দলীয় রুপা জয়ই এই আত্মবিশ্বাস এনে দিয়েছিল। কারণ সাফের সেরা দলগুলোই ক্যারমে বিশ্বসেরা।
বাংলাদেশ দলে খেলোয়াড় ছিলেন ৯ জন, সঙ্গে ৪ জন কর্মকর্তা। ভিসার জন্য সরকারের জিও (সরকারি আদেশ), পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চিঠি, টুর্নামেন্টের আমন্ত্রণপত্র জমা দেওয়া হয় ঢাকার আমেরিকান দূতাবাসে। কিন্তু এই কাগজপত্র যথেষ্ট বলে মনে হয়নি তাদের কাছে। ক্যারম ফেডারেশনের যুগ্ম সম্পাদক কাদের বিশ্বাস জানালেন, ‘দূতাবাস বলেছে, আমেরিকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চিঠি লাগবে। আমরা আমেরিকা থেকে ফিরব কি না, সেই নিশ্চয়তা নাকি দূতাবাস পায়নি।’
ক্যারম দল যেতে পারছে না, অথচ ক্যারম ফেডারেশনের সভাপতি সাংসদ জুনায়েদ আহমেদ ১৯ সেপ্টেম্বরই আমেরিকা চলে গেছেন। ক্যারমের বিশ্ব কংগ্রেসে যাওয়ার আমন্ত্রণ পেয়েছেন তিনি। ক্যারম খেলোয়াড়দের প্রত্যাশা ছিল, সভাপতি তাদের সঙ্গে নিয়ে যাবেন। সভাপতি আগেই চলে যাওয়ায় গোটা দল অভিভাবকহীন হয়ে পড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কাদের বিশ্বাস ক্ষুব্ধ কণ্ঠে বললেন, ‘কারও কোনো সহযোগিতা পাইনি আমরা। ফেডারেশনকে সুযোগ-সুবিধা এবং অধিকার দিতে না পারলে এটি বন্ধ করে দেওয়া হোক। নামকাওয়াস্তে ফেডারেশন রাখার কোনো যৌক্তিকতা নেই।’
No comments