এক-সন্তাননীতি থেকে সরে যাবে না চীন
তিন দশকের পুরোনো এক-সন্তাননীতি থেকে সরে আসবে না চীন। দেশটির একজন সরকারি কর্মকর্তা এ কথা জানান।
সরকার একজনের বেশি সন্তান নেওয়ার অনুমতি দিতে পারে—এ ধরনের অনুমানকে উড়িয়ে দিয়ে চীনের ন্যাশনাল পপুলেশন অ্যান্ড ফ্যামিলি প্ল্যানিং কমিশনের প্রধান লি বিন বলেন, নিম্ন প্রজননহার বজায় রাখতে আগামী দশকগুলোতেও বর্তমান পরিবার-পরিকল্পনা নীতি অব্যাহত রাখবে চীন।
সরকারি হিসাব অনুযায়ী, ১৯৭০ সালে বর্তমান পরিবার-পরিকল্পনানীতি প্রণয়নের পর দেশটির প্রজননহার ছয় থেকে দুইয়ে নেমে আসে।
লি বিন বলেন, ঐতিহাসিক পরিবর্তন সহজে আসে না। সরকারিনীতির প্রতি সমর্থন দেওয়ার জন্য কমিশনের পক্ষ থেকে তিনি সবার প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সামনের দশকগুলোতেও এক-সন্তাননীতি অব্যাহত রাখব।’
লি বলেন, এক-সন্তাননীতি একটি সফলতা, যা দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধ করেছে। কিন্তু বয়স্ক জনসংখ্যা, লৈঙ্গিক হারের ভারসাম্যহীনতা, কর্মশক্তি কমে যাওয়ার মতো বিরাজমান চ্যালেঞ্জ ২০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে চরম আকার ধারণ করতে পারে।
চীনের বর্তমান জনসংখ্যানীতির কারণে ৪০ কোটিরও বেশি জনসংখ্যা রোধ করা সম্ভব হয়েছে। চীনের বর্তমান জনসংখ্যা প্রায় ১৩০ কোটি। ২০১৫ সালের মধ্যে এই সংখ্যা দেড় শ কোটি স্পর্শ করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে নতুন তথ্যে দেখা গেছে, শহর এলাকায় বসবাসকারী বয়স্ক লোকজনের মধ্যে আত্মহত্যার হার উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে গেছে।
সরকার একজনের বেশি সন্তান নেওয়ার অনুমতি দিতে পারে—এ ধরনের অনুমানকে উড়িয়ে দিয়ে চীনের ন্যাশনাল পপুলেশন অ্যান্ড ফ্যামিলি প্ল্যানিং কমিশনের প্রধান লি বিন বলেন, নিম্ন প্রজননহার বজায় রাখতে আগামী দশকগুলোতেও বর্তমান পরিবার-পরিকল্পনা নীতি অব্যাহত রাখবে চীন।
সরকারি হিসাব অনুযায়ী, ১৯৭০ সালে বর্তমান পরিবার-পরিকল্পনানীতি প্রণয়নের পর দেশটির প্রজননহার ছয় থেকে দুইয়ে নেমে আসে।
লি বিন বলেন, ঐতিহাসিক পরিবর্তন সহজে আসে না। সরকারিনীতির প্রতি সমর্থন দেওয়ার জন্য কমিশনের পক্ষ থেকে তিনি সবার প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সামনের দশকগুলোতেও এক-সন্তাননীতি অব্যাহত রাখব।’
লি বলেন, এক-সন্তাননীতি একটি সফলতা, যা দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধ করেছে। কিন্তু বয়স্ক জনসংখ্যা, লৈঙ্গিক হারের ভারসাম্যহীনতা, কর্মশক্তি কমে যাওয়ার মতো বিরাজমান চ্যালেঞ্জ ২০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে চরম আকার ধারণ করতে পারে।
চীনের বর্তমান জনসংখ্যানীতির কারণে ৪০ কোটিরও বেশি জনসংখ্যা রোধ করা সম্ভব হয়েছে। চীনের বর্তমান জনসংখ্যা প্রায় ১৩০ কোটি। ২০১৫ সালের মধ্যে এই সংখ্যা দেড় শ কোটি স্পর্শ করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে নতুন তথ্যে দেখা গেছে, শহর এলাকায় বসবাসকারী বয়স্ক লোকজনের মধ্যে আত্মহত্যার হার উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে গেছে।
No comments