কান্নায় ভেঙে পড়লেন হামিদ কারজাই
আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই গতকাল মঙ্গলবার দেশের সমস্যা নিয়ে বক্তব্য দেওয়ার সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন। কারজাই আশঙ্কা প্রকাশ করেন, দেশের যুদ্ধ-পরিস্থিতি তাঁর ছেলেকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করতে পারে।
হামিদ কারজাই বলেন, ‘আমি চাই না, আমার তিন বছরের ছেলে মিরওয়াইস পরবাসী হোক। আমি চাই, সে এখানে থাকুক এবং এখানকার স্কুলে লেখাপড়া করুক। আমি খুবই চিন্তিত। খোদা না করুক, আমার ছেলে যেন দেশ ছাড়তে বাধ্য না হয়।’
কারজাই জাতীয় সাক্ষরতা দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে কাবুলের একটি উচ্চবিদ্যালয়ে বক্তব্য দেওয়ার সময় এ কথা বলেন। তাঁর এই বক্তব্য সরাসরি জাতীয় টেলিভিশনে সম্প্রচার করা হয়। উল্লেখ্য, সে দেশের ৮০ শতাংশ লোক অশিক্ষিত।
টেলিভিশনের পর্দায় হামিদ কারজাইয়ের ওই বক্তব্যের সময় বোরকা পরা নারী ও সরকারি কর্মকর্তাদের চোখ মুছতে দেখা যায়। কারজাই তাঁর বক্তব্যে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের দুরবস্থার কথা ভালোভাবে তুলে ধরেন। তালেবান জঙ্গিদের সঙ্গে প্রায় নয় বছর ধরে এই সংঘর্ষ চলছে। আর শিশুদের ওপর এই সংঘর্ষের প্রভাব পড়ছে।
হামিদ কারজাই তালেবান হামলা ও জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ন্যাটো বাহিনীর বিমান হামলার প্রসঙ্গ টেনে বলেন, ‘আমাদের শিশুরা বোমা বিস্ফোরণ, আত্মঘাতী বোমা হামলা ও বোমা হামলাকারীদের ভয়ে স্কুলে যেতে পারে না।’ তিনি বলেন, ‘প্রত্যেক আফগানকে দেশের শান্তির জন্য অবশ্যই কাজ করতে হবে। আমি চাই না, আমার সন্তান বিদেশি হোক। আমি চাই, সে এ দেশের স্কুলে লেখাপড়া করে এখানেই বড় হোক এবং একজন চিকিৎসক হোক।’
হামিদ কারজাই বলেন, ‘আমি চাই না, আমার তিন বছরের ছেলে মিরওয়াইস পরবাসী হোক। আমি চাই, সে এখানে থাকুক এবং এখানকার স্কুলে লেখাপড়া করুক। আমি খুবই চিন্তিত। খোদা না করুক, আমার ছেলে যেন দেশ ছাড়তে বাধ্য না হয়।’
কারজাই জাতীয় সাক্ষরতা দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে কাবুলের একটি উচ্চবিদ্যালয়ে বক্তব্য দেওয়ার সময় এ কথা বলেন। তাঁর এই বক্তব্য সরাসরি জাতীয় টেলিভিশনে সম্প্রচার করা হয়। উল্লেখ্য, সে দেশের ৮০ শতাংশ লোক অশিক্ষিত।
টেলিভিশনের পর্দায় হামিদ কারজাইয়ের ওই বক্তব্যের সময় বোরকা পরা নারী ও সরকারি কর্মকর্তাদের চোখ মুছতে দেখা যায়। কারজাই তাঁর বক্তব্যে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের দুরবস্থার কথা ভালোভাবে তুলে ধরেন। তালেবান জঙ্গিদের সঙ্গে প্রায় নয় বছর ধরে এই সংঘর্ষ চলছে। আর শিশুদের ওপর এই সংঘর্ষের প্রভাব পড়ছে।
হামিদ কারজাই তালেবান হামলা ও জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ন্যাটো বাহিনীর বিমান হামলার প্রসঙ্গ টেনে বলেন, ‘আমাদের শিশুরা বোমা বিস্ফোরণ, আত্মঘাতী বোমা হামলা ও বোমা হামলাকারীদের ভয়ে স্কুলে যেতে পারে না।’ তিনি বলেন, ‘প্রত্যেক আফগানকে দেশের শান্তির জন্য অবশ্যই কাজ করতে হবে। আমি চাই না, আমার সন্তান বিদেশি হোক। আমি চাই, সে এ দেশের স্কুলে লেখাপড়া করে এখানেই বড় হোক এবং একজন চিকিৎসক হোক।’
No comments