আত্মহত্যার চিরকুট ১৯০৫ পৃষ্ঠা
যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির বাসিন্দা মিশেল হেইসম্যান ১৮ সেপ্টেম্বর নিজের পিস্তলের গুলিতে আত্মহত্যা করেন। আত্মহত্যার কারণ জানিয়ে তিনি লিখে রেখে গেছেন এক হাজার ৯০৫ পৃষ্ঠার বিশাল একটি বিবৃতি। পাঁচ বছর ধরে তিনি এই বিবৃতি লিখেছেন। ই-মেইলের মাধ্যমে পরিবারের সদস্য এবং পরিচিত প্রায় ৪০০ মানুষ তাঁর এই বিবৃতি পেয়েছে।
বিবৃতিতে হেইসম্যান জানিয়েছেন, জীবনকে তিনি একটি দার্শনিক অভিযাত্রার অংশ হিসেবেই নিয়েছিলেন। তাঁর ভাষায় এটি ‘নাস্তিবাদের একটি নিরীক্ষা’।
প্রায় দুই হাজার পৃষ্ঠার এই বিবৃতিতে পাদটীকা আছে এক হাজার ৪৩৩টি। ২০ পৃষ্ঠাজুড়ে আছে গ্রন্থতালিকা। ঈশ্বরের প্রসঙ্গ এসেছে এক হাজার ৭০০ বার। আরও ২০০ বার বলেছেন জার্মান দার্শনিক ফ্রেডারিখ নিৎসের কথা।
হেইসম্যান লিখেছেন, ‘প্রতিটি কথা, চিন্তা এবং অনুভূতি শেষ পর্যন্ত এক জায়গায় এসে ঠেকে তা হলো, জীবন অর্থহীন। প্রতিটি মোহ এবং কল্পবিশ্বাসের মূল খুঁজে বের করাই নাস্তিবাদের নিরীক্ষা।’
হেইসম্যান লিখেছেন, ‘জীবন যদি অর্থহীনই হয় এবং বিভিন্ন মৌলিক বিশ্বাসের মধ্যে কোনো যৌক্তিক ভিত্তিই না থাকে, তাহলে সব পথই এক এবং তখন বাঁচা-মরার মধ্যে কোনো তফাত থাকে না।’
বিবৃতিতে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারসন এবং বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের উদ্ধৃতিও টেনেছেন হেইসম্যান।
বিবৃতিতে হেইসম্যান জানিয়েছেন, জীবনকে তিনি একটি দার্শনিক অভিযাত্রার অংশ হিসেবেই নিয়েছিলেন। তাঁর ভাষায় এটি ‘নাস্তিবাদের একটি নিরীক্ষা’।
প্রায় দুই হাজার পৃষ্ঠার এই বিবৃতিতে পাদটীকা আছে এক হাজার ৪৩৩টি। ২০ পৃষ্ঠাজুড়ে আছে গ্রন্থতালিকা। ঈশ্বরের প্রসঙ্গ এসেছে এক হাজার ৭০০ বার। আরও ২০০ বার বলেছেন জার্মান দার্শনিক ফ্রেডারিখ নিৎসের কথা।
হেইসম্যান লিখেছেন, ‘প্রতিটি কথা, চিন্তা এবং অনুভূতি শেষ পর্যন্ত এক জায়গায় এসে ঠেকে তা হলো, জীবন অর্থহীন। প্রতিটি মোহ এবং কল্পবিশ্বাসের মূল খুঁজে বের করাই নাস্তিবাদের নিরীক্ষা।’
হেইসম্যান লিখেছেন, ‘জীবন যদি অর্থহীনই হয় এবং বিভিন্ন মৌলিক বিশ্বাসের মধ্যে কোনো যৌক্তিক ভিত্তিই না থাকে, তাহলে সব পথই এক এবং তখন বাঁচা-মরার মধ্যে কোনো তফাত থাকে না।’
বিবৃতিতে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারসন এবং বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের উদ্ধৃতিও টেনেছেন হেইসম্যান।
No comments