এর মধ্যেও বিয়ের উৎসব
একাধিকবার মাদক পরীক্ষায় দোষী সাব্যস্ত, মাদক চোরাচালানের দায়ে হাজতবাস, সর্বশেষ স্পট ফিক্সিংয়ে জড়ানো; জীবনটাই তাঁর বিতর্কে বিতর্কে কাটছে। তাই বলে জীবন কি আর থেমে থাকে! চারদিকে এই বিতর্কের অন্ধকারের মধ্যেও উৎসবের আলো জ্বালতে চলেছেন তিনি। আজ থেকে লাহোরে শুরু হচ্ছে মোহাম্মদ আসিফের বিবাহ-উৎসব!
একসময় বীণা মালিকের সঙ্গে প্রেম ছিল। সে প্রেম ভেঙেচুরে গত মার্চে বিয়ে করেছেন সানা হিলাল নামের এক পাকিস্তানি মেয়েকেই। সেই বিয়ের পর ইংল্যান্ডে স্পট ফিক্সিংয়ে জড়ানোর অভিযোগে আপাতত আইসিসির নিষেধাজ্ঞায় আছেন। তার পরও এত দিন মুলতবি থাকা উৎসবে নাকি রোশনাইয়ের কমতি নেই।
আসিফ আশা করছেন, সানার সঙ্গে বিয়ে তাঁর জীবনটা বদলে দেবে। একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে বলেছেন, ‘আশা করছি, বিয়েটা আমার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেবে এবং জীবনে ইতিবাচক একটা পরিবর্তন নিয়ে আসবে।’
এই আশা না করে আসিফের উপায় নেই। ২০০৫ সালে অভিষেকের পর থেকে ক্রিকেটীয় কারণে যত না, তার চেয়ে বেশি খবর হয়েছেন নেতিবাচক কারণে। ২০০৬ সালে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি থেকে শোয়েব আখতার ও আসিফকে দেশে ফেরত পাঠানো হয় মাদক পরীক্ষায় দোষী প্রমাণিত হওয়ায়। শুরুতে পিসিবি তাঁকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করলেও পরে ক্ষমা করে দেয়। এরপর ২০০৮ সালে আইপিএলে আবার মাদক পরীক্ষায় ধরা পড়েন এবং সেখান থেকে ফেরার পথে দুবাইতে গ্রেপ্তার হন মাদক চোরাচালানের দায়ে; ১৯ দিন হাজতও খাটেন আসিফ। এর মধ্যে ‘খুচরা’ আরও কিছু কেলেঙ্কারি আছে। সর্বশেষ অধিনায়ক সালমান বাট ও তরুণ পেসার মোহাম্মদ আমিরের সঙ্গে একসঙ্গে নিষিদ্ধ হয়েছেন লর্ডস টেস্ট স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার অপরাধে।
এবার বিয়ে করে সত্যিই যদি মতি ফেরে আসিফের। ক্রিকেট ক্যারিয়ার পুনরুজ্জীবিত করার সুযোগ তিনি পাবেন কি না, এটা নিয়েও অবশ্য প্রশ্ন আছে।
একসময় বীণা মালিকের সঙ্গে প্রেম ছিল। সে প্রেম ভেঙেচুরে গত মার্চে বিয়ে করেছেন সানা হিলাল নামের এক পাকিস্তানি মেয়েকেই। সেই বিয়ের পর ইংল্যান্ডে স্পট ফিক্সিংয়ে জড়ানোর অভিযোগে আপাতত আইসিসির নিষেধাজ্ঞায় আছেন। তার পরও এত দিন মুলতবি থাকা উৎসবে নাকি রোশনাইয়ের কমতি নেই।
আসিফ আশা করছেন, সানার সঙ্গে বিয়ে তাঁর জীবনটা বদলে দেবে। একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে বলেছেন, ‘আশা করছি, বিয়েটা আমার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেবে এবং জীবনে ইতিবাচক একটা পরিবর্তন নিয়ে আসবে।’
এই আশা না করে আসিফের উপায় নেই। ২০০৫ সালে অভিষেকের পর থেকে ক্রিকেটীয় কারণে যত না, তার চেয়ে বেশি খবর হয়েছেন নেতিবাচক কারণে। ২০০৬ সালে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি থেকে শোয়েব আখতার ও আসিফকে দেশে ফেরত পাঠানো হয় মাদক পরীক্ষায় দোষী প্রমাণিত হওয়ায়। শুরুতে পিসিবি তাঁকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করলেও পরে ক্ষমা করে দেয়। এরপর ২০০৮ সালে আইপিএলে আবার মাদক পরীক্ষায় ধরা পড়েন এবং সেখান থেকে ফেরার পথে দুবাইতে গ্রেপ্তার হন মাদক চোরাচালানের দায়ে; ১৯ দিন হাজতও খাটেন আসিফ। এর মধ্যে ‘খুচরা’ আরও কিছু কেলেঙ্কারি আছে। সর্বশেষ অধিনায়ক সালমান বাট ও তরুণ পেসার মোহাম্মদ আমিরের সঙ্গে একসঙ্গে নিষিদ্ধ হয়েছেন লর্ডস টেস্ট স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার অপরাধে।
এবার বিয়ে করে সত্যিই যদি মতি ফেরে আসিফের। ক্রিকেট ক্যারিয়ার পুনরুজ্জীবিত করার সুযোগ তিনি পাবেন কি না, এটা নিয়েও অবশ্য প্রশ্ন আছে।
No comments