পাকিস্তান আইএইএ পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি নির্বাচিত
আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার (আইএইএ) পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছে পাকিস্তান। গতকাল সোমবার অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় সংস্থার বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বর্তমানে মালয়েশিয়া এই দায়িত্ব পালন করছে।
আইএইএর পরিচালনা পর্ষদের পরবর্তী প্রধান নির্বাচন করতে গতকাল রুদ্ধদ্বার বৈঠক করে ৩৫ সদস্যবিশিষ্ট বর্তমান পর্ষদ। এতে মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর একটি গ্রুপ পাকিস্তানের নাম প্রস্তাব করে। পাশ্চাত্যের সদস্যদেশগুলো এর কোনো বিরোধিতা করেনি।
আলোচনা শেষে পর্ষদের পরবর্তী সভাপতি হিসেবে পাকিস্তানের নাম অনুমোদন করা হয়।
আঞ্চলিক ভিত্তিতে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন দেশ এক বছর মেয়াদি এই পরিচালনা পর্ষদের প্রধানের দায়িত্ব পালন করে থাকে। পর্ষদের প্রধান নির্বাচিত হলেও জাতিসংঘের পরমাণু নীতিনির্ধারণে পাকিস্তানের একক কোনো ক্ষমতা থাকবে না।
উল্লেখ্য, পাকিস্তান পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি। এ ছাড়া দেশটির পরমাণুবিজ্ঞানী আবদুল কাদির খানের বিরুদ্ধে ইরান ও উত্তর কোরিয়ায় পরমাণু অস্ত্রের প্রযুক্তিপাচারের অভিযোগ রয়েছে।
২০০৪ সালে টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিজ্ঞানী কাদির খান স্বীকার করেন, তিনি পরমাণু প্রযুক্তি ইরান, উত্তর কোরিয়া ও লিবিয়ায় পাচার করেছেন। তবে পাকিস্তান কর্তৃপক্ষ অবশ্য এই অভিযোগ অস্বীকার করে।
আইএইএর পরিচালনা পর্ষদের পরবর্তী প্রধান নির্বাচন করতে গতকাল রুদ্ধদ্বার বৈঠক করে ৩৫ সদস্যবিশিষ্ট বর্তমান পর্ষদ। এতে মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর একটি গ্রুপ পাকিস্তানের নাম প্রস্তাব করে। পাশ্চাত্যের সদস্যদেশগুলো এর কোনো বিরোধিতা করেনি।
আলোচনা শেষে পর্ষদের পরবর্তী সভাপতি হিসেবে পাকিস্তানের নাম অনুমোদন করা হয়।
আঞ্চলিক ভিত্তিতে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন দেশ এক বছর মেয়াদি এই পরিচালনা পর্ষদের প্রধানের দায়িত্ব পালন করে থাকে। পর্ষদের প্রধান নির্বাচিত হলেও জাতিসংঘের পরমাণু নীতিনির্ধারণে পাকিস্তানের একক কোনো ক্ষমতা থাকবে না।
উল্লেখ্য, পাকিস্তান পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি। এ ছাড়া দেশটির পরমাণুবিজ্ঞানী আবদুল কাদির খানের বিরুদ্ধে ইরান ও উত্তর কোরিয়ায় পরমাণু অস্ত্রের প্রযুক্তিপাচারের অভিযোগ রয়েছে।
২০০৪ সালে টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিজ্ঞানী কাদির খান স্বীকার করেন, তিনি পরমাণু প্রযুক্তি ইরান, উত্তর কোরিয়া ও লিবিয়ায় পাচার করেছেন। তবে পাকিস্তান কর্তৃপক্ষ অবশ্য এই অভিযোগ অস্বীকার করে।
No comments