ফুটবলারদের ডেকে নিয়ে সালাউদ্দিনের অনুরোধ
কর্মকর্তারা পাতানো খেলার জন্য চাপ দিলেও ফুটবলাররা যেন তা প্রত্যাখ্যান করেন—এটাই চান বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। গতকাল বাফুফে অফিসে জাতীয় দলের ফুটবলারদের তিনি ডেকে নিয়েছিলেন এ কথাটা বলতেই।
ঘণ্টাখানেক ফুটবলারদের সঙ্গে কথা বলে সালাউদ্দিন জানিয়ে দেন, বাংলাদেশ লিগে এবার যেভাবে পাতানো খেলা চলছে তাতে ভবিষ্যতে পৃষ্ঠপোষক পাওয়াটাই কঠিন হয়ে যাবে। এই মৌসুম শেষে বাফুফের সবচেয়ে বড় পৃষ্ঠপোষক সিটিসেলের চলে যাওয়াটা প্রায় নিশ্চিত।
পাতানো ম্যাচ চলতে থাকলে ফুটবলাররা এখনকার মতো ১৫-১৬ লাখ টাকা পাবেন না বছরে। সালাউদ্দিনের ভাষায়, ‘পাতানো খেলা হতে থাকলে আগামী মৌসুমে ফুটবলাররা বড়জোর দুই-আড়াই লাখ টাকা পেতে পারে!’
‘আমি খেলোয়াড়দের বলেছি, ফুটবল খেলাটাকে তারা যেন একটা শিশুর মতো মনে করে। শিশুটিকে গলাটিপে মারলে তাদেরই ক্ষতি। কাজেই কর্মকর্তারা অনৈতিক কিছু বললে খেলোয়াড়েরা যেন প্রতিবাদ করে’—বলেছেন সালাউদ্দিন।
‘প্রমাণের অভাবে’ কার্যকর কিছু করা যাচ্ছে না বলে যুক্তি বাফুফের। সালাউদ্দিন বলছেন, ‘পত্রিকায় খবর হচ্ছে। লোকমুখে শুনছি। কিন্তু প্রমাণের অভাবে ধরা যাচ্ছে না। প্রমাণ করতে পত্রিকার প্রতিবেদন যথেষ্ট নয়। পুলিশ ব্যাপারটা দেখছে, ম্যাচ ভিডিও হচ্ছে। খেলোয়াড়দেরও এগিয়ে আসতে হবে। এক হাতে তো তালি বাজে না।’
খেলোয়াড়দের কাছে সালাউদ্দিন জানতে চান, ‘তোমরা পাতানো ম্যাচ খেলো?’ খেলোয়াড়েরা হ্যাঁ-না কোনোটাই বলেননি। জানা গেছে, তাঁরা পরোক্ষে স্বীকার করে নিয়েছেন, পাতানো খেলা হচ্ছে এবং এতে খেলোয়াড়দেরও দায় আছে।
ক্লাব কর্তাদের নির্দেশ থাকলে খেলোয়াড়েরা অসহায় হয়ে পড়েন। প্রতিবাদ করলে পারিশ্রমিক কাটা থেকে শুরু করে নানা শাস্তির ভয় থাকে। এর পরও খেলোয়াড়েরা প্রতিবাদ করলে অসৎ এবং ফুটবল ধ্বংস করে দেওয়া স্বার্থান্বেষী কর্মকর্তা নামধারীরা পিছিয়ে যেতে বাধ্য হতে পারেন। ফুটবলার, সালাউদ্দিন সবাই এ নিয়ে প্রায় একমত।
অধিনায়ক আমিনুল বলেছেন, ‘সালাউদ্দিন ভাইকে বলেছি, আমরাও শুনেছি, পাতানো ম্যাচ হচ্ছে। নইলে মাঠে দর্শক নেই কেন? খেলোয়াড়দেরও দায়িত্ব আছে এটা প্রতিরোধ করার। আশা করি, খেলোয়াড়েরা ভবিষ্যতে সেটা করবে।’
ঘণ্টাখানেক ফুটবলারদের সঙ্গে কথা বলে সালাউদ্দিন জানিয়ে দেন, বাংলাদেশ লিগে এবার যেভাবে পাতানো খেলা চলছে তাতে ভবিষ্যতে পৃষ্ঠপোষক পাওয়াটাই কঠিন হয়ে যাবে। এই মৌসুম শেষে বাফুফের সবচেয়ে বড় পৃষ্ঠপোষক সিটিসেলের চলে যাওয়াটা প্রায় নিশ্চিত।
পাতানো ম্যাচ চলতে থাকলে ফুটবলাররা এখনকার মতো ১৫-১৬ লাখ টাকা পাবেন না বছরে। সালাউদ্দিনের ভাষায়, ‘পাতানো খেলা হতে থাকলে আগামী মৌসুমে ফুটবলাররা বড়জোর দুই-আড়াই লাখ টাকা পেতে পারে!’
‘আমি খেলোয়াড়দের বলেছি, ফুটবল খেলাটাকে তারা যেন একটা শিশুর মতো মনে করে। শিশুটিকে গলাটিপে মারলে তাদেরই ক্ষতি। কাজেই কর্মকর্তারা অনৈতিক কিছু বললে খেলোয়াড়েরা যেন প্রতিবাদ করে’—বলেছেন সালাউদ্দিন।
‘প্রমাণের অভাবে’ কার্যকর কিছু করা যাচ্ছে না বলে যুক্তি বাফুফের। সালাউদ্দিন বলছেন, ‘পত্রিকায় খবর হচ্ছে। লোকমুখে শুনছি। কিন্তু প্রমাণের অভাবে ধরা যাচ্ছে না। প্রমাণ করতে পত্রিকার প্রতিবেদন যথেষ্ট নয়। পুলিশ ব্যাপারটা দেখছে, ম্যাচ ভিডিও হচ্ছে। খেলোয়াড়দেরও এগিয়ে আসতে হবে। এক হাতে তো তালি বাজে না।’
খেলোয়াড়দের কাছে সালাউদ্দিন জানতে চান, ‘তোমরা পাতানো ম্যাচ খেলো?’ খেলোয়াড়েরা হ্যাঁ-না কোনোটাই বলেননি। জানা গেছে, তাঁরা পরোক্ষে স্বীকার করে নিয়েছেন, পাতানো খেলা হচ্ছে এবং এতে খেলোয়াড়দেরও দায় আছে।
ক্লাব কর্তাদের নির্দেশ থাকলে খেলোয়াড়েরা অসহায় হয়ে পড়েন। প্রতিবাদ করলে পারিশ্রমিক কাটা থেকে শুরু করে নানা শাস্তির ভয় থাকে। এর পরও খেলোয়াড়েরা প্রতিবাদ করলে অসৎ এবং ফুটবল ধ্বংস করে দেওয়া স্বার্থান্বেষী কর্মকর্তা নামধারীরা পিছিয়ে যেতে বাধ্য হতে পারেন। ফুটবলার, সালাউদ্দিন সবাই এ নিয়ে প্রায় একমত।
অধিনায়ক আমিনুল বলেছেন, ‘সালাউদ্দিন ভাইকে বলেছি, আমরাও শুনেছি, পাতানো ম্যাচ হচ্ছে। নইলে মাঠে দর্শক নেই কেন? খেলোয়াড়দেরও দায়িত্ব আছে এটা প্রতিরোধ করার। আশা করি, খেলোয়াড়েরা ভবিষ্যতে সেটা করবে।’
No comments