মার্কিন সেনাদের হত্যা করুন: আওলাকি
মার্কিন বংশোদ্ভূত আল-কায়েদা নেতা আনওয়ার আল-আওলাকি ইরাক ও আফগানিস্তানে মোতায়েন করা মার্কিন সেনাদের হত্যা করতে মুসলমানদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। গতকাল রোববার একটি ইসলামি ওয়েবসাইটে পোস্ট করা সাক্ষাৎকারভিত্তিক ভিডিওটেপে তিনি এ আহ্বান জানান।
আনওয়ার আল-আওলাকিকে ইয়েমেনভিত্তিক আল-কায়েদা নেটওয়ার্কের প্রধান হিসেবে ধারণা করা হয়। মার্কিন কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যেই তাঁকে জীবিত অথবা মৃত অবস্থায় ধরার ঘোষণা দিয়েছে।
ইন্টারনেটে প্রকাশিত ৪৫ মিনিটের সাক্ষাৎকারে আনওয়ার বলেছেন, মার্কিন সেনারা যা করছে মৌখিক অথবা শারীরিকভাবে মুসলমানদের তার বিরোধিতা করা উচিত। গত নভেম্বরে টেক্সাসের একটি সামরিক ঘাঁটিতে নিদাল মালিক হাসান নামে মার্কিন বাহিনীর যে মনোচিকিৎসক গুলি করে ১৩ সেনাকে হত্যা করেন আনওয়ার তার প্রশংসা করেন। আনওয়ার বলেছেন, ‘নিদাল আমার শিষ্য। সে যা করেছে, তাতে আমি গর্বিত।’ তিনি বলেন, ‘নিদাল হাসান যা করেছে তার ব্যাপারে কার আপত্তি থাকতে পারে? সে তো সেসব সেনাকে হত্যা করেছে, যারা ইরাক ও আফগানিস্তানে যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছিল। বর্তমান পরিস্থিতির পরিবর্তন না হলে আরও নিদাল হাসানের আত্মপ্রকাশ ঘটবে।’ নিদাল হাসান বেশ কয়েক দফায় আনওয়ারকে ই-মেইল করেছিলেন, তবে মার্কিন গোয়েন্দারা ওই বার্তাগুলো দেখে ফেলেন। গোয়েন্দারা বার্তাগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছেন।
সাক্ষাৎকার গ্রহণকারী মার্কিন সেনাদের হত্যা করলে যুক্তরাষ্ট্রে মুসলমানদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে কি না প্রশ্ন করলে জবাবে আনওয়ার বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের মুসলমানদের ভাবমূর্তি বাঁচানোর চেয়ে ইরাক ও আফগানিস্তানের লাখ লাখ মানুষের জীবন বাঁচানো আরও অনেক বেশি জরুরি।
আনওয়ার আল-আওলাকিকে ইয়েমেনভিত্তিক আল-কায়েদা নেটওয়ার্কের প্রধান হিসেবে ধারণা করা হয়। মার্কিন কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যেই তাঁকে জীবিত অথবা মৃত অবস্থায় ধরার ঘোষণা দিয়েছে।
ইন্টারনেটে প্রকাশিত ৪৫ মিনিটের সাক্ষাৎকারে আনওয়ার বলেছেন, মার্কিন সেনারা যা করছে মৌখিক অথবা শারীরিকভাবে মুসলমানদের তার বিরোধিতা করা উচিত। গত নভেম্বরে টেক্সাসের একটি সামরিক ঘাঁটিতে নিদাল মালিক হাসান নামে মার্কিন বাহিনীর যে মনোচিকিৎসক গুলি করে ১৩ সেনাকে হত্যা করেন আনওয়ার তার প্রশংসা করেন। আনওয়ার বলেছেন, ‘নিদাল আমার শিষ্য। সে যা করেছে, তাতে আমি গর্বিত।’ তিনি বলেন, ‘নিদাল হাসান যা করেছে তার ব্যাপারে কার আপত্তি থাকতে পারে? সে তো সেসব সেনাকে হত্যা করেছে, যারা ইরাক ও আফগানিস্তানে যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছিল। বর্তমান পরিস্থিতির পরিবর্তন না হলে আরও নিদাল হাসানের আত্মপ্রকাশ ঘটবে।’ নিদাল হাসান বেশ কয়েক দফায় আনওয়ারকে ই-মেইল করেছিলেন, তবে মার্কিন গোয়েন্দারা ওই বার্তাগুলো দেখে ফেলেন। গোয়েন্দারা বার্তাগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছেন।
সাক্ষাৎকার গ্রহণকারী মার্কিন সেনাদের হত্যা করলে যুক্তরাষ্ট্রে মুসলমানদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে কি না প্রশ্ন করলে জবাবে আনওয়ার বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের মুসলমানদের ভাবমূর্তি বাঁচানোর চেয়ে ইরাক ও আফগানিস্তানের লাখ লাখ মানুষের জীবন বাঁচানো আরও অনেক বেশি জরুরি।
No comments