ইথিওপিয়ায় জাতীয় নির্বাচনে ক্ষমতাসীনদের জেতার সম্ভাবনা
আফ্রিকার দেশ ইথিওপিয়ায় গতকাল রোববার জাতীয় নির্বাচনে ভোট নেওয়া হয়েছে। এতে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী মেলেস জেনাবি আবারও নির্বাচিত হচ্ছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিরোধী দল স্বীকার করেছে, নির্বাচনে তাদের জেতার আশা নেই। তাদের অভিযোগ, ক্ষমতাসীন ইথিওপিয়ান পিপলস রেভল্যুশনারি ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইপিআরডিএফ) যেকোনো মূল্যে ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে চায়। এ জন্য তারা বিরোধী দলের নেতাদের ঢালাওভাবে বন্দী করছে।
তবে বিরোধী দলের অভিযোগ অস্বীকার করেছে ইপিআরডিএফ। তাদের মতে, ক্ষমতায় থাকতে তারা দেশের অর্থনীতিকে অনেকটা এগিয়ে নিয়েছে, রাস্তাঘাট ও অবকাঠামো তৈরি করেছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়িয়ে গ্রামে গ্রামে পৌঁছে দিয়েছে। এ কারণেই জনগণ আবারও তাদের পক্ষে রায় দেবে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রধান পর্যবেক্ষক দিজস বারম্যান জানান, তিনি রাজধানী আদ্দিস আবাবার বেশ কয়েকটি ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন। তাঁর কাছে সবকিছুই ‘ইতিবাচক’ মনে হয়েছে। তিনি জানান, স্থানীয় সময় বেলা ১১টার মধ্যে প্রায় ৬০ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন। বারম্যান বলেন, ‘শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে।’
স্থানীয় সময় সকাল ছয়টায় ৪৩ হাজারেরও বেশি কেন্দ্রে ভোট নেওয়া শুরু হয়। ভোট শেষ হয় সন্ধ্যা ছয়টায়। আদ্দিস আবাবা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিরপা কুমেলা জানান, ভোট নেওয়ার প্রক্রিয়া বেশ সুশৃঙ্খল ও গণতান্ত্রিক। এই নির্বাচনের ফল অব্যশই গ্রহণযোগ্য হবে।
ক্ষমাসীন দল ইপিআরডিএফ ২০০৫ সালে ক্ষমতায় আসে। ওই সময় ইপিআরডিএফের বিজয় ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে দেশটিতে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে।
বিরোধী দল স্বীকার করেছে, নির্বাচনে তাদের জেতার আশা নেই। তাদের অভিযোগ, ক্ষমতাসীন ইথিওপিয়ান পিপলস রেভল্যুশনারি ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইপিআরডিএফ) যেকোনো মূল্যে ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে চায়। এ জন্য তারা বিরোধী দলের নেতাদের ঢালাওভাবে বন্দী করছে।
তবে বিরোধী দলের অভিযোগ অস্বীকার করেছে ইপিআরডিএফ। তাদের মতে, ক্ষমতায় থাকতে তারা দেশের অর্থনীতিকে অনেকটা এগিয়ে নিয়েছে, রাস্তাঘাট ও অবকাঠামো তৈরি করেছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়িয়ে গ্রামে গ্রামে পৌঁছে দিয়েছে। এ কারণেই জনগণ আবারও তাদের পক্ষে রায় দেবে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রধান পর্যবেক্ষক দিজস বারম্যান জানান, তিনি রাজধানী আদ্দিস আবাবার বেশ কয়েকটি ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন। তাঁর কাছে সবকিছুই ‘ইতিবাচক’ মনে হয়েছে। তিনি জানান, স্থানীয় সময় বেলা ১১টার মধ্যে প্রায় ৬০ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন। বারম্যান বলেন, ‘শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে।’
স্থানীয় সময় সকাল ছয়টায় ৪৩ হাজারেরও বেশি কেন্দ্রে ভোট নেওয়া শুরু হয়। ভোট শেষ হয় সন্ধ্যা ছয়টায়। আদ্দিস আবাবা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিরপা কুমেলা জানান, ভোট নেওয়ার প্রক্রিয়া বেশ সুশৃঙ্খল ও গণতান্ত্রিক। এই নির্বাচনের ফল অব্যশই গ্রহণযোগ্য হবে।
ক্ষমাসীন দল ইপিআরডিএফ ২০০৫ সালে ক্ষমতায় আসে। ওই সময় ইপিআরডিএফের বিজয় ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে দেশটিতে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে।
No comments