আর কী বিশেষণ দেবেন তাঁর
নিজেই নিজেকে অতিক্রম করে চলেছেন লিওনেল মেসি। স্প্যানিশ লিগে গত সপ্তায় ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করলেন। পরের ম্যাচে চ্যাম্পিয়নস লিগে জোড়া গোল করে জেতালেন বার্সেলোনাকে। পরশু আবার হ্যাটট্রিক করলেন। লিগের দুই ম্যাচে দুই হ্যাটট্রিক। বার্সেলোনার জার্সি গায়ে যেটি তাঁর পঞ্চম।
ফুটবল-বিশ্ব আরেকবার যে মেসি-বন্দনায় মাতবে, এটাই তো স্বাভাবিক। পরশুর হ্যাটট্রিকের পর মেসি প্রথম প্রশংসাটা পেলেন বার্সা কোচ পেপ গার্দিওলার কাছ থেকে, ‘মেসি দুর্দান্ত খেলেছে।’
এ তো গার্দিওলা প্রতি ম্যাচের পরই বলেন, এ আর এমন কী প্রশংসা! প্রতি সপ্তাহেই ভালো খেলবেন, বার্সেলোনার ম্যাচ থাকলেই সেটিকে নিজের করে নেবেন—একজনের প্রশংসা আর কত করা যায়!
গত মৌসুমে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে বার্সার জার্সি গায়ে ৩৮ গোল করেছেন। এবার এখনই কাছাকাছি (৩৪ গোল) পৌঁছে গেছেন। নিয়মিত এমন একজন খেলোয়াড়ের প্রশংসা করে যাওয়া কেমন ক্লিশে লাগে। প্রশংসার ভাষা আর বিশেষণের ভান্ডার ফুরিয়ে যায়। গার্দিওলারও হয়েছে তা-ই। মেসিকে প্রশংসার সঠিক বিশেষণ পাচ্ছেন না। এ দায়িত্ব তাই ছেড়ে দিলেন অন্যদের ওপর, ‘মেসিকে বিশেষায়িত করার কাজটা আমি অন্যদের ওপরই ছেড়ে দিলাম।’
ডিয়েগো ম্যারাডোনার তুলনা টানা হচ্ছে অনেক দিন ধরেই। এতেও নতুনত্ব কিছু নেই। জারাগোজা কোচ হোসে অরেলিও গেও জানেন। তবু পরশুর মেসির বর্ণনায় ম্যারাডোনাকেই টেনেছেন তিনি, ‘মনে হচ্ছিল যেন ম্যারাডোনাকেই আবার খেলতে দেখছি। তবে এই ম্যারাডোনা আরও বেশি দ্রুত। আমরা আসলে একজন অসাধারণ খেলোয়াড়কে থামাতেই পারছিলাম না।’ ওয়েবসাইট।
জারাগোজার আর কী দোষ! মেসিকে তো থামাতে পারছেন না কেউই। বার্সেলোনার সর্বশেষ ১৪ গোলের ১১টিই মেসির। এই ১১ গোল আবার করেছেন সর্বশেষ ৫ ম্যাচে। বলতে গেলে মেসি একাই বার্সেলোনাকে রেখেছেন স্প্যানিশ ও চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপার দৌড়ে।
মেসির এই পারফরম্যান্সে বার্সেলোনা সভাপতি হুয়ান লাপোর্তা বিমুগ্ধ। মেসিকে ফুটবল ইতিহাসেরই সেরা খেলোয়াড়ের স্বীকৃতি দিয়ে দিলেন তিনি, ‘মেসি বিশ্বের এবং ফুটবল ইতিহাসেরই সেরা খেলোয়াড়। আমরা বার্সেলোনায় এ পর্যন্ত যাদের দেখেছি, তাদের মধ্যে তো অবশ্যই সেরা।’
ফুটবল-বিশ্ব আরেকবার যে মেসি-বন্দনায় মাতবে, এটাই তো স্বাভাবিক। পরশুর হ্যাটট্রিকের পর মেসি প্রথম প্রশংসাটা পেলেন বার্সা কোচ পেপ গার্দিওলার কাছ থেকে, ‘মেসি দুর্দান্ত খেলেছে।’
এ তো গার্দিওলা প্রতি ম্যাচের পরই বলেন, এ আর এমন কী প্রশংসা! প্রতি সপ্তাহেই ভালো খেলবেন, বার্সেলোনার ম্যাচ থাকলেই সেটিকে নিজের করে নেবেন—একজনের প্রশংসা আর কত করা যায়!
গত মৌসুমে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে বার্সার জার্সি গায়ে ৩৮ গোল করেছেন। এবার এখনই কাছাকাছি (৩৪ গোল) পৌঁছে গেছেন। নিয়মিত এমন একজন খেলোয়াড়ের প্রশংসা করে যাওয়া কেমন ক্লিশে লাগে। প্রশংসার ভাষা আর বিশেষণের ভান্ডার ফুরিয়ে যায়। গার্দিওলারও হয়েছে তা-ই। মেসিকে প্রশংসার সঠিক বিশেষণ পাচ্ছেন না। এ দায়িত্ব তাই ছেড়ে দিলেন অন্যদের ওপর, ‘মেসিকে বিশেষায়িত করার কাজটা আমি অন্যদের ওপরই ছেড়ে দিলাম।’
ডিয়েগো ম্যারাডোনার তুলনা টানা হচ্ছে অনেক দিন ধরেই। এতেও নতুনত্ব কিছু নেই। জারাগোজা কোচ হোসে অরেলিও গেও জানেন। তবু পরশুর মেসির বর্ণনায় ম্যারাডোনাকেই টেনেছেন তিনি, ‘মনে হচ্ছিল যেন ম্যারাডোনাকেই আবার খেলতে দেখছি। তবে এই ম্যারাডোনা আরও বেশি দ্রুত। আমরা আসলে একজন অসাধারণ খেলোয়াড়কে থামাতেই পারছিলাম না।’ ওয়েবসাইট।
জারাগোজার আর কী দোষ! মেসিকে তো থামাতে পারছেন না কেউই। বার্সেলোনার সর্বশেষ ১৪ গোলের ১১টিই মেসির। এই ১১ গোল আবার করেছেন সর্বশেষ ৫ ম্যাচে। বলতে গেলে মেসি একাই বার্সেলোনাকে রেখেছেন স্প্যানিশ ও চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপার দৌড়ে।
মেসির এই পারফরম্যান্সে বার্সেলোনা সভাপতি হুয়ান লাপোর্তা বিমুগ্ধ। মেসিকে ফুটবল ইতিহাসেরই সেরা খেলোয়াড়ের স্বীকৃতি দিয়ে দিলেন তিনি, ‘মেসি বিশ্বের এবং ফুটবল ইতিহাসেরই সেরা খেলোয়াড়। আমরা বার্সেলোনায় এ পর্যন্ত যাদের দেখেছি, তাদের মধ্যে তো অবশ্যই সেরা।’
No comments