আ.লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষ সাংসদের বাড়িতে ভাঙচুর
নাটোরের লালপুর উপজেলার আব্দুলপুরে শনিবার রাতে আওয়ামী লীগের বিবদমান দুই পক্ষের সংঘর্ষে জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতিসহ আটজন আহত হয়েছেন। প্রতিপক্ষরা স্থানীয় নারী সাংসদ শেফালী মমতাজের বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছে।
লালপুর থানার সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাত আটটায় জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবুল কালাম আজাদ দলীয় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে আব্দুলপুর বাজারে চা পান করছিলেন। এ সময় আওয়ামী লীগের স্থানীয় নারী সাংসদ শেফালী মমতাজের সমর্থকেরা লাঠি-রড নিয়ে তাঁদের ওপর হামলা করে। এতে আবুল কালাম আজাদসহ সাতজন আহত হন। আহতদের মধ্যে আবুল কালাম আজাদ ও বাবুল আক্তারকে লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনার পরপরই আবুল কালাম আজাদের সমর্থকেরা নারী সাংসদ শেফালী মমতাজের বাড়িতে হামলা চালায়। তারা ওই বাড়ির দুটি কক্ষে ভাঙচুর করে ও মালামাল তছনছ করে।
শেফালী মমতাজের পক্ষে তাঁর ছেলে সাগর আহম্মদ বলেন, ‘আমার আম্মা হামলার সময় বাড়িতেই ছিলেন। তাঁকে হত্যা করার জন্যই আবুল কালামের ক্যাডাররা পরিকল্পিতভাবে তাঁদের বাসায় ভাঙচুর করেছে। তিনি বা তাঁর সমর্থকেরা আবুল কালামের ওপর হামলা চালাননি। তাঁরা মিথ্যা অভিযোগে হামলা চালিয়েছে।’
আবুল কালাম আজাদ বলেন, পুলিশসহ বহু মানুষের সামনে সাগরের ছেলেরা তাঁদের ওপর হামলা চালিয়েছে। তাঁর সমর্থকেরা কেউই সাংসদের বাড়িতে হামলা চালাতে যায়নি। তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ভিন্ন খাতে নিয়ে যেতেই মিথ্যা প্রচারণা চালানো হচ্ছে।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, অপরাধী যে-ই হোক তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
লালপুর থানার সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাত আটটায় জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবুল কালাম আজাদ দলীয় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে আব্দুলপুর বাজারে চা পান করছিলেন। এ সময় আওয়ামী লীগের স্থানীয় নারী সাংসদ শেফালী মমতাজের সমর্থকেরা লাঠি-রড নিয়ে তাঁদের ওপর হামলা করে। এতে আবুল কালাম আজাদসহ সাতজন আহত হন। আহতদের মধ্যে আবুল কালাম আজাদ ও বাবুল আক্তারকে লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনার পরপরই আবুল কালাম আজাদের সমর্থকেরা নারী সাংসদ শেফালী মমতাজের বাড়িতে হামলা চালায়। তারা ওই বাড়ির দুটি কক্ষে ভাঙচুর করে ও মালামাল তছনছ করে।
শেফালী মমতাজের পক্ষে তাঁর ছেলে সাগর আহম্মদ বলেন, ‘আমার আম্মা হামলার সময় বাড়িতেই ছিলেন। তাঁকে হত্যা করার জন্যই আবুল কালামের ক্যাডাররা পরিকল্পিতভাবে তাঁদের বাসায় ভাঙচুর করেছে। তিনি বা তাঁর সমর্থকেরা আবুল কালামের ওপর হামলা চালাননি। তাঁরা মিথ্যা অভিযোগে হামলা চালিয়েছে।’
আবুল কালাম আজাদ বলেন, পুলিশসহ বহু মানুষের সামনে সাগরের ছেলেরা তাঁদের ওপর হামলা চালিয়েছে। তাঁর সমর্থকেরা কেউই সাংসদের বাড়িতে হামলা চালাতে যায়নি। তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ভিন্ন খাতে নিয়ে যেতেই মিথ্যা প্রচারণা চালানো হচ্ছে।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, অপরাধী যে-ই হোক তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
No comments