দুর্নীতির অভিযোগে ঝাড়খন্ডের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মধু কোড়া গ্রেপ্তার
ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মধু কোড়াকে দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভারতের এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেটের নির্দেশে গতকাল সোমবার রাজ্যের চাইবাসা জেলার তুন্দিতোলা এলাকার বাসভবন থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে রাজ্য ভিজিল্যান্স ব্যুরো।
মধু কোড়া এনডিএ সরকারের আমলে বিজেপির অর্জুন মুন্ডার সরকারে দুই-দুইবার খনিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। আবার ইউপিএর আমলে তিনি ছিলেন নির্দল বিধায়ক হিসেবে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। প্রথমে বিজেপির টিকিটে তিনি বিধায়ক হন। তারপর বিধায়ক হন নির্দল হিসেবে।
এই মধু কোড়া মাত্র ছয় বছর মন্ত্রিত্ব করে বেআইনি সম্পদ করেছেন অন্তত আড়াই হাজার কোটি রুপির। মালিকও হয়েছেন বিদেশে কয়লা খনির। যদিও মধু কোড়া তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ আগেভাগে অস্বীকার করলেও সম্প্রতি কলকাতা, দিলি, মুম্বাই, লক্ষৌ, নাসিকসহ ভারতের নয়টি শহরের কোড়ার বিভিন্ন বাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে তল্লাশি চালিয়ে ভারতের আয়কর দপ্তর তাঁর প্রচুর বেআইনি সম্পত্তির হদিস পেয়েছে, পেয়েছে সুইস ব্যাংকে টাকা জমানোরও তথ্য।
এদিকে কোড়ার রাঁচির বাড়ি তল্লাশি করে আয়কর ও গোয়েন্দা দপ্তরের কর্মকর্তারা উদ্ধার করেছেন চারটি টাকা গণনার মেশিন, প্রচুর নগদ অর্থ, স্বর্ণালংকার, শেয়ার সার্টিফিকেট ইত্যাদি। দুবাই, থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ায় হাওলার মাধ্যমে ৬০০ কোটি রুপি পাঠানোর তথ্যপ্রমাণ ও লাইবেরিয়ায় একটি খনি কেনারও তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা।
মধু কোড়া এনডিএ সরকারের আমলে বিজেপির অর্জুন মুন্ডার সরকারে দুই-দুইবার খনিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। আবার ইউপিএর আমলে তিনি ছিলেন নির্দল বিধায়ক হিসেবে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। প্রথমে বিজেপির টিকিটে তিনি বিধায়ক হন। তারপর বিধায়ক হন নির্দল হিসেবে।
এই মধু কোড়া মাত্র ছয় বছর মন্ত্রিত্ব করে বেআইনি সম্পদ করেছেন অন্তত আড়াই হাজার কোটি রুপির। মালিকও হয়েছেন বিদেশে কয়লা খনির। যদিও মধু কোড়া তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ আগেভাগে অস্বীকার করলেও সম্প্রতি কলকাতা, দিলি, মুম্বাই, লক্ষৌ, নাসিকসহ ভারতের নয়টি শহরের কোড়ার বিভিন্ন বাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে তল্লাশি চালিয়ে ভারতের আয়কর দপ্তর তাঁর প্রচুর বেআইনি সম্পত্তির হদিস পেয়েছে, পেয়েছে সুইস ব্যাংকে টাকা জমানোরও তথ্য।
এদিকে কোড়ার রাঁচির বাড়ি তল্লাশি করে আয়কর ও গোয়েন্দা দপ্তরের কর্মকর্তারা উদ্ধার করেছেন চারটি টাকা গণনার মেশিন, প্রচুর নগদ অর্থ, স্বর্ণালংকার, শেয়ার সার্টিফিকেট ইত্যাদি। দুবাই, থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ায় হাওলার মাধ্যমে ৬০০ কোটি রুপি পাঠানোর তথ্যপ্রমাণ ও লাইবেরিয়ায় একটি খনি কেনারও তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা।
No comments