কমিটিতে স্থান না পাওয়ায়...
বিএনপির কমিটিতে জায়গা না পাওয়াকে কেন্দ্র করে গত শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার চৌমোহিনী বাজারের লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় থানায় দুটি মামলা হয়েছে। একটি মামলা করেছেন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম। অপর মামলাটি করেছেন কমিটিতে স্থান না পাওয়া বিএনপির নেতা মোমিন সরকার।
চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বাবুল আক্তার বলেন, গত ২২ নভেম্বর উপজেলা বিএনপির কমিটি গঠন করা হয়। এতে তিনি সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। মোমিন সরকার সদস্য হওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করলে তিনি তাতে আপত্তি করেন। এ ঘটনার জের ধরে শুক্রবার সন্ধ্যায় চৌমোহিনী বাজারে মোমিন সরকার তাঁর লোকজন নিয়ে বাবুল আক্তারকে ঘেরাও করেন। এ সময় বাবুল আক্তারের নিজ গ্রাম চককাপাসিয়ার লোকজন এসে তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যান। বাবুল আক্তারের অভিযোগ, এ ঘটনার আধঘণ্টা পরে মোমিন সরকারের নেতৃত্বে তাঁর গ্রাম টাঙ্গনের লোকজন হাঁসুয়া, ফালা, রামদা, চায়নিজ কুড়াল, রড, লাঠি ও হকিস্টিক নিয়ে এসে বাজারে হামলা চালায়। এ সময় টাঙ্গন ও চককাপাসিয়া গ্রামের ব্যবসায়ীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে চককাপাসিয়া গ্রামের ব্যবসায়ী ধাওয়ার মুখে পালিয়ে এলে মোমিন সরকারের নেতৃত্বে চককাপাসিয়ার ব্যবসায়ীদের দোকানে লুটপাট করে পেট্রল ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। এতে ১৩টি দোকানের ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়।
বাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, ঘটনায় পরদিন চককাপাসিয়া গ্রামের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা নিতে গড়িমসি করে। স্থানীয় ইউপি সদস্য রবিউল ইসলাম ওরফে রবিন বলেন, তিনি সন্ধ্যায় গিয়ে মামলাটি করান। তবে তাঁর আগেই মোমিন সরকার বাবুল আক্তারকে ১ নম্বর আসামি করে মামলা করে গেছেন।
মোমিন সরকার বাবুল আক্তারের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, রাজনৈতিক কারণে এ ঘটনা ঘটেনি। বাবুল আক্তার বাজারে এসে তাঁকে ও টাঙ্গন গ্রামের আওয়ামী লীগের লোকজনকে উদ্দেশ করে গালাগালি করছিলেন। আর বাবুল আক্তারের গ্রামের লোকেরাই খড়ের গাদায় আগুন দিলে তা পেট্রলের ড্রামে ধরে যায় এবং বাজারের দোকানে ছড়িয়ে পড়ে।
মতিহার থানার উপপরিদর্শক আলমগীর জাহান বলেন, তদন্ত করে দেখা হবে কারা দায়ী। কোন মামলা আগে আর কোনটি পরে, সেটা মুখ্য বিষয় নয়।
চারঘাট উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বাবুল আক্তার বলেন, গত ২২ নভেম্বর উপজেলা বিএনপির কমিটি গঠন করা হয়। এতে তিনি সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। মোমিন সরকার সদস্য হওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করলে তিনি তাতে আপত্তি করেন। এ ঘটনার জের ধরে শুক্রবার সন্ধ্যায় চৌমোহিনী বাজারে মোমিন সরকার তাঁর লোকজন নিয়ে বাবুল আক্তারকে ঘেরাও করেন। এ সময় বাবুল আক্তারের নিজ গ্রাম চককাপাসিয়ার লোকজন এসে তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যান। বাবুল আক্তারের অভিযোগ, এ ঘটনার আধঘণ্টা পরে মোমিন সরকারের নেতৃত্বে তাঁর গ্রাম টাঙ্গনের লোকজন হাঁসুয়া, ফালা, রামদা, চায়নিজ কুড়াল, রড, লাঠি ও হকিস্টিক নিয়ে এসে বাজারে হামলা চালায়। এ সময় টাঙ্গন ও চককাপাসিয়া গ্রামের ব্যবসায়ীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে চককাপাসিয়া গ্রামের ব্যবসায়ী ধাওয়ার মুখে পালিয়ে এলে মোমিন সরকারের নেতৃত্বে চককাপাসিয়ার ব্যবসায়ীদের দোকানে লুটপাট করে পেট্রল ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। এতে ১৩টি দোকানের ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়।
বাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, ঘটনায় পরদিন চককাপাসিয়া গ্রামের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা নিতে গড়িমসি করে। স্থানীয় ইউপি সদস্য রবিউল ইসলাম ওরফে রবিন বলেন, তিনি সন্ধ্যায় গিয়ে মামলাটি করান। তবে তাঁর আগেই মোমিন সরকার বাবুল আক্তারকে ১ নম্বর আসামি করে মামলা করে গেছেন।
মোমিন সরকার বাবুল আক্তারের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, রাজনৈতিক কারণে এ ঘটনা ঘটেনি। বাবুল আক্তার বাজারে এসে তাঁকে ও টাঙ্গন গ্রামের আওয়ামী লীগের লোকজনকে উদ্দেশ করে গালাগালি করছিলেন। আর বাবুল আক্তারের গ্রামের লোকেরাই খড়ের গাদায় আগুন দিলে তা পেট্রলের ড্রামে ধরে যায় এবং বাজারের দোকানে ছড়িয়ে পড়ে।
মতিহার থানার উপপরিদর্শক আলমগীর জাহান বলেন, তদন্ত করে দেখা হবে কারা দায়ী। কোন মামলা আগে আর কোনটি পরে, সেটা মুখ্য বিষয় নয়।
No comments