অপরাধ ঠেকাতে পুলিশফাঁড়ি চায় খাগরিয়াবাসী
চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার খাগরিয়া ইউনিয়ন উপজেলা সদর থেকে ২৬ কিলোমিটার দূরে। শঙ্খ নদ দিয়ে উপজেলা সদর থেকে বিচ্ছিন্ন এই ইউনিয়ন। এখানে সংঘর্ষ, চুরি, ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কার্যকলাপ হচ্ছে। কিন্তু সড়কপথে সদর থেকে এখানে আসার ব্যবস্থা না থাকায় পুলিশ আসার আগেই অপরাধীরা পালিয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় স্থানীয় বাসিন্দারা এখানে একটি পুলিশফাঁড়ি স্থাপনের দাবি জানিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, খাগরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আহমদুর রহমান ও মুসা সওদাগরের পক্ষের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে। জমি নিয়ে বিরোধ এবং এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ২০০৮ সালের অক্টোবর মাসে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। চলতি বছরের ১৩ অক্টোবর উভয় পক্ষের মধ্যে তৃতীয়বার সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আহমদুর রহমান ১৪ অক্টোবর মুসার পক্ষের ৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। আর ১৭ অক্টোবর মুসার পক্ষের সোলাইমান ইউপি চেয়ারম্যান আহমদুর রহমানের পক্ষের ৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
দুই পক্ষের মামলা তদন্ত করছেন সাতকানিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান। তিনি জানান, সংঘর্ষের পর একাধিকবার অভিযান চালিয়েও কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।
চট্টগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (দক্ষিণ) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, খাগরিয়ায় পুলিশফাঁড়ির প্রয়োজনীয়তার কথা পুলিশ সদর দপ্তরের কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, খাগরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আহমদুর রহমান ও মুসা সওদাগরের পক্ষের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে। জমি নিয়ে বিরোধ এবং এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ২০০৮ সালের অক্টোবর মাসে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। চলতি বছরের ১৩ অক্টোবর উভয় পক্ষের মধ্যে তৃতীয়বার সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আহমদুর রহমান ১৪ অক্টোবর মুসার পক্ষের ৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। আর ১৭ অক্টোবর মুসার পক্ষের সোলাইমান ইউপি চেয়ারম্যান আহমদুর রহমানের পক্ষের ৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
দুই পক্ষের মামলা তদন্ত করছেন সাতকানিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান। তিনি জানান, সংঘর্ষের পর একাধিকবার অভিযান চালিয়েও কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।
চট্টগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (দক্ষিণ) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, খাগরিয়ায় পুলিশফাঁড়ির প্রয়োজনীয়তার কথা পুলিশ সদর দপ্তরের কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে।
No comments