নতুন প্যাকেজ পুনর্বিবেচনার সম্ভাবনা নাকচ করে দিলেন অর্থমন্ত্রী
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত রপ্তানি খাতের জন্য ঘোষিত নতুন প্রণোদনা প্যাকেজ পুনর্বিবেচনা করার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছেন।
গত বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে ক্রয় কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে অর্থমন্ত্রী এ বিষয়টি জানান।
গত সপ্তাহে ঘোষিত এক হাজার কোটি টাকার নতুন এ প্রণোদনা প্যাকেজকে স্বাগত জানালেও তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের দুটি সংগঠন বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এবং বাংলাদেশ নিট পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিকেএমইএ) বলেছে, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য এটি মোটেই উপযোগী নয়।
সরকার শর্ত সাপেক্ষে তৈরি পোশাক খাত, কাঁচা চামড়া ও জাহাজ নির্মাণ খাতের জন্য বরাদ্দ রেখে এক হাজার কোটি টাকার নতুন প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। এর পরই তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীদের এ দুই সংগঠন শর্ত সাপেক্ষে দেওয়া এই প্রণোদনা প্যাকেজে তাদের প্রত্যাশা পূরণ না হওয়ার কথা জানিয়ে তা পুনর্বিবেচনার দাবি জানায়।
গত এপ্রিলে বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব মোকাবিলায় প্রথম দফায় রপ্তানি খাতের জন্য সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়। তবে, সেখানে তৈরি পোশাক শিল্পসহ কয়েকটি খাতের জন্য কোনো বরাদ্দ রাখা হয়নি।
অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘তারা পাঁচ বছরের জন্য প্রণোদনা দেওয়ার দাবি জানিয়েছিল। আমরা তিন বছরের জন্য দিয়েছি। তবে তারা শর্ত পূরণ না করলে এর সুফল ভোগ করতে পারবে না।’
তৈরি পোশাক খাতের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘সংগঠনগুলো এখনো তাদের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের বিস্তারিত তথ্য এ সংক্রান্ত পর্যালোচনা কমিটিকে দিতে পারেনি। বিস্তারিত তথ্য দিতে না পারার ব্যর্থতা তাদেরই।’
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত সরকারের কাছ থেকে সর্বোচ্চ সহায়তা পাচ্ছে। তারা দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে যেমন অবদান রাখছে, তেমনি শুল্কসহ নানা সুবিধা পাচ্ছে।’
অর্থমন্ত্রী এ প্রসঙ্গে তাদের কোনো করপোরেট কর না দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করেন।
সরকার গঠিত প্রণোদনাবিষয়ক টাস্কফোর্সের দ্বিতীয় বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতের জন্য সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইদুজ্জামানকে প্রধান করে একটি কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী দ্বিতীয় প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়।
গত বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে ক্রয় কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে অর্থমন্ত্রী এ বিষয়টি জানান।
গত সপ্তাহে ঘোষিত এক হাজার কোটি টাকার নতুন এ প্রণোদনা প্যাকেজকে স্বাগত জানালেও তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের দুটি সংগঠন বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এবং বাংলাদেশ নিট পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিকেএমইএ) বলেছে, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য এটি মোটেই উপযোগী নয়।
সরকার শর্ত সাপেক্ষে তৈরি পোশাক খাত, কাঁচা চামড়া ও জাহাজ নির্মাণ খাতের জন্য বরাদ্দ রেখে এক হাজার কোটি টাকার নতুন প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। এর পরই তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীদের এ দুই সংগঠন শর্ত সাপেক্ষে দেওয়া এই প্রণোদনা প্যাকেজে তাদের প্রত্যাশা পূরণ না হওয়ার কথা জানিয়ে তা পুনর্বিবেচনার দাবি জানায়।
গত এপ্রিলে বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব মোকাবিলায় প্রথম দফায় রপ্তানি খাতের জন্য সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়। তবে, সেখানে তৈরি পোশাক শিল্পসহ কয়েকটি খাতের জন্য কোনো বরাদ্দ রাখা হয়নি।
অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘তারা পাঁচ বছরের জন্য প্রণোদনা দেওয়ার দাবি জানিয়েছিল। আমরা তিন বছরের জন্য দিয়েছি। তবে তারা শর্ত পূরণ না করলে এর সুফল ভোগ করতে পারবে না।’
তৈরি পোশাক খাতের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘সংগঠনগুলো এখনো তাদের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের বিস্তারিত তথ্য এ সংক্রান্ত পর্যালোচনা কমিটিকে দিতে পারেনি। বিস্তারিত তথ্য দিতে না পারার ব্যর্থতা তাদেরই।’
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত সরকারের কাছ থেকে সর্বোচ্চ সহায়তা পাচ্ছে। তারা দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে যেমন অবদান রাখছে, তেমনি শুল্কসহ নানা সুবিধা পাচ্ছে।’
অর্থমন্ত্রী এ প্রসঙ্গে তাদের কোনো করপোরেট কর না দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করেন।
সরকার গঠিত প্রণোদনাবিষয়ক টাস্কফোর্সের দ্বিতীয় বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতের জন্য সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইদুজ্জামানকে প্রধান করে একটি কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী দ্বিতীয় প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়।
No comments