ভালুকায় গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কা, নিহত ৯ আহত ২৪
তাঁদের সবার বাড়ি ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা জেলায়। তাঁরা সবাই নিম্ন আয়ের মানুষ। ঢাকায় রিকশা চালিয়ে কিংবা দিনমজুরি করে তাঁরা সামান্যই আয় করতেন। এর পরও বাড়ি ফিরে আপনজনদের সঙ্গে ঈদ করার জন্য তাঁরা ব্যাকুল ছিলেন। কিন্তু তাঁদের বাড়ি ফেরা হয়নি। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার মেহেরাবাড়ী এলাকায় তাঁদের বহনকারী বাসটি সড়কের পাশের গাছের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে উল্টে গেলে তাঁদের মধ্যে নয়জন নিহত ও অপর ২৪ জন আহত হন।
ভালুকা মডেল থানার পুলিশ, হাসপাতাল ও আহত যাত্রীদের সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকার রামপুরার ওয়াপদা এলাকা থেকে টাউন সার্ভিসের দুটি ভাড়া করা বাস প্রায় দেড় শ যাত্রী নিয়ে নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার বেখুরহাটি বাজারের উদ্দেশে রওনা হয়। রাত পৌনে একটার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার মেহেরাবাড়ী এলাকায় একটি বাসকে (ঢাকা মেট্রো ব-১৪-২৩৯৭) বিপরীত দিক থেকে আসা ঢাকাগামী একটি ট্রাক ধাক্কা দিয়ে চলে যায়। এতে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে বাসটি রাস্তার পাশের গাছের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে দুমড়ে-মুচড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই তিন যাত্রী নিহত ও ৩০ জন আহত হন। ঘটনার পর বাসের চালক ও তাঁর সহকারী পালিয়ে যান।
খবর পেয়ে ভালুকা মডেল থানার পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ওই তিন যাত্রী গৌরীপুর উপজেলার বীর আহমেদপুর গ্রামের রবিউল ইসলামের ছেলে সোহেল (১৫), পাঁচকাউনিয়া গ্রামের আজিজুল আহাম্মেদ (৩০), মাওহা লক্ষ্মীনগর গ্রামের শহীদ মিয়ার স্ত্রী রহিমা খাতুনের (৩৮) লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। ভালুকা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করার পর আহত যাত্রীদের মধ্যে নেত্রকোনার সদর উপজেলার বিয়ার আলী গ্রামের আব্দুল মজিদের স্ত্রী মনোয়ারা আক্তার (৩২), নওধার গ্রামের আব্দুল ছাত্তারের মেয়ে হেলেনা খাতুন (২০), আকবর আলীর ছেলে শহীদ মিয়া (৩২), কেন্দুয়া উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের মোসলেম উদ্দিনের ছেলে বিপুল (১২) ও ময়মনসিংহের গৌরিপুর উপজেলার খয়ের আদালতপুর গ্রামের মোজাম্মেল হোসেন (৩৫) মারা যান। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর পর রোববার সকালে গৌরিপুর উপজেলার ঘাটেরকোনা গ্রামের উজ্জল মিয়া (১৮) মারা যান। ভালুকা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিত্সাধীন আহত যাত্রী কেন্দুয়া উপজেলার রঘুনাথপুরের মঞ্জিল ইসলাম জানান, বাসের প্রায় সব যাত্রীই গরিব।
ভালুকা মডেল থানার কর্তব্যরত কর্মকর্তা এসআই আক্তারুজ্জামান জানান, অজ্ঞাত ট্রাক সামনে থেকে ধাক্কা দিলে চালক নিয়ন্ত্রণ হারান। এ কারণে এ দুর্ঘটনাটি ঘটেছে।
ভালুকা মডেল থানার পুলিশ, হাসপাতাল ও আহত যাত্রীদের সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকার রামপুরার ওয়াপদা এলাকা থেকে টাউন সার্ভিসের দুটি ভাড়া করা বাস প্রায় দেড় শ যাত্রী নিয়ে নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার বেখুরহাটি বাজারের উদ্দেশে রওনা হয়। রাত পৌনে একটার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার মেহেরাবাড়ী এলাকায় একটি বাসকে (ঢাকা মেট্রো ব-১৪-২৩৯৭) বিপরীত দিক থেকে আসা ঢাকাগামী একটি ট্রাক ধাক্কা দিয়ে চলে যায়। এতে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে বাসটি রাস্তার পাশের গাছের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে দুমড়ে-মুচড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই তিন যাত্রী নিহত ও ৩০ জন আহত হন। ঘটনার পর বাসের চালক ও তাঁর সহকারী পালিয়ে যান।
খবর পেয়ে ভালুকা মডেল থানার পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ওই তিন যাত্রী গৌরীপুর উপজেলার বীর আহমেদপুর গ্রামের রবিউল ইসলামের ছেলে সোহেল (১৫), পাঁচকাউনিয়া গ্রামের আজিজুল আহাম্মেদ (৩০), মাওহা লক্ষ্মীনগর গ্রামের শহীদ মিয়ার স্ত্রী রহিমা খাতুনের (৩৮) লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। ভালুকা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করার পর আহত যাত্রীদের মধ্যে নেত্রকোনার সদর উপজেলার বিয়ার আলী গ্রামের আব্দুল মজিদের স্ত্রী মনোয়ারা আক্তার (৩২), নওধার গ্রামের আব্দুল ছাত্তারের মেয়ে হেলেনা খাতুন (২০), আকবর আলীর ছেলে শহীদ মিয়া (৩২), কেন্দুয়া উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের মোসলেম উদ্দিনের ছেলে বিপুল (১২) ও ময়মনসিংহের গৌরিপুর উপজেলার খয়ের আদালতপুর গ্রামের মোজাম্মেল হোসেন (৩৫) মারা যান। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর পর রোববার সকালে গৌরিপুর উপজেলার ঘাটেরকোনা গ্রামের উজ্জল মিয়া (১৮) মারা যান। ভালুকা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিত্সাধীন আহত যাত্রী কেন্দুয়া উপজেলার রঘুনাথপুরের মঞ্জিল ইসলাম জানান, বাসের প্রায় সব যাত্রীই গরিব।
ভালুকা মডেল থানার কর্তব্যরত কর্মকর্তা এসআই আক্তারুজ্জামান জানান, অজ্ঞাত ট্রাক সামনে থেকে ধাক্কা দিলে চালক নিয়ন্ত্রণ হারান। এ কারণে এ দুর্ঘটনাটি ঘটেছে।
No comments