ডিডোর উত্তরসূরি এক সার্বিয়ান?
বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের নতুন কোচ হতে পারেন জোরান দরদেভিচ।
ডিডো বিদায় নিয়েছেন গত পরশু, আর কালই এই নামটা জানাল বাফুফে। সার্বিয়ান এই কোচ দুই সপ্তাহের জন্য আগামীকাল ঢাকায় আসবেন সাক্ষাত্কার দিতে। ডিডোকে বরখাস্ত করার পর বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন জানিয়েছিলেন, ইন্টারনেটে বায়োডাটা দেখে আর জাতীয় দলের জন্য কোচ নেবেন না। সাক্ষাত্কার নিয়ে আগে পরখ করবেন, তারপর ভালো লাগলে নিয়োগ। জোরানের ক্ষেত্রে সেটাই হচ্ছে। তাঁকে পছন্দ না হলে আরও কয়েকজন কোচের সাক্ষাত্কার নেওয়া হবে।
ঈদের আগে মালয়েশিয়া সফরে গিয়ে জোরানের খোঁজ পান সালাউদ্দিন। এএফসি থেকে এই কোচের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেওয়া হয়। প্রাথমিক কথাবার্তায় সন্তুষ্ট হয়েই জোরানকে ঢাকায় আসতে বলেছেন বাফুফে সভাপতি।
‘আমরা কী চাই, আগে সেটা তাঁকে বোঝাব। তাঁরও নিশ্চয়ই জানা-দেখার ব্যাপার আছে। এখানকার কোচিং স্টাফদের সাক্ষাত্কার নেবেন তিনি। যদি মনে করেন, এই স্টাফ দিয়েই চলবে তাহলে এরাই থাকবে। নইলে তিনি নিজেও পরবর্তী সময়ে কোচিং স্টাফ নিয়ে আসতে পারবেন। সবকিছু ইতিবাচক হলে তাঁকে আমরা সাফের পর নিয়োগ দেব। এসএ গেমস, চ্যালেঞ্জ কাপ শেষে দীর্ঘমেয়াদি জাতীয় ও অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে একীভূত করে পরিকল্পনামতো কাজ করবেন নতুন কোচ। শুধু তা-ই নয়, পছন্দ হয়ে গেলে সাফে বাংলাদেশ দলের সঙ্গে উপদেষ্টা কোচ হিসেবেও যুক্ত করে দেওয়ার পরিকল্পনা আছে আমাদের’—কাল বললেন সালাউদ্দিন।
জীবনবৃত্তান্ত জোরানের কোচিং ক্যারিয়ারকে বেশ সমৃদ্ধই দেখায়। ২০০০ সালে ইয়েমেন জাতীয় দলের কোচ ছিলেন। ২০০৮-০৯ মৌসুমে ভারতের চার্চিল ব্রাদার্স তাঁর কোচিংয়ে আই লিগ জিতেছে। থাকেন কুয়েতে। সে দেশের শীর্ষ সারির ক্লাব এফসি ফাহালিল, এফসি শাহেল, এফসি খাতানের কোচ ছিলেন। কুয়েতের কাতাসিয়া ক্লাবের ফুটবল স্কুল ও যুব উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন। ১৯৯৩-৯৪ মৌসুমে সৌদি আরবের আল হিলাল ক্লাব তাঁর কোচিংয়ে ওই মৌসুমের ঘরোয়া সবগুলো শিরোপাই জিতেছে।
বেলগ্রেড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিজিক্যাল এডুকেশনে ডিগ্রি নেওয়া জোরান ফুটবল খেলেছেন যুগোস্লাভিয়ার রডনিচ ক্লাব, ডায়নামো জাগরেব দলের হয়ে। কোচিংয়ে নিয়েছেন সিক্স ফিফা অ্যাডভান্স কোচিং কোর্স সার্টিফিকেট।
পছন্দ হলে তবেই বেতন নিয়ে আলোচনা হবে। সালাউদ্দিন বলেছেন, ‘তাঁকে হাইপ্রোফাইল কোচই মনে হচ্ছে। আর্থিক চুক্তিটাও ওই অনুযায়ীই হবে।’
ডিডো বিদায় নিয়েছেন গত পরশু, আর কালই এই নামটা জানাল বাফুফে। সার্বিয়ান এই কোচ দুই সপ্তাহের জন্য আগামীকাল ঢাকায় আসবেন সাক্ষাত্কার দিতে। ডিডোকে বরখাস্ত করার পর বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন জানিয়েছিলেন, ইন্টারনেটে বায়োডাটা দেখে আর জাতীয় দলের জন্য কোচ নেবেন না। সাক্ষাত্কার নিয়ে আগে পরখ করবেন, তারপর ভালো লাগলে নিয়োগ। জোরানের ক্ষেত্রে সেটাই হচ্ছে। তাঁকে পছন্দ না হলে আরও কয়েকজন কোচের সাক্ষাত্কার নেওয়া হবে।
ঈদের আগে মালয়েশিয়া সফরে গিয়ে জোরানের খোঁজ পান সালাউদ্দিন। এএফসি থেকে এই কোচের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেওয়া হয়। প্রাথমিক কথাবার্তায় সন্তুষ্ট হয়েই জোরানকে ঢাকায় আসতে বলেছেন বাফুফে সভাপতি।
‘আমরা কী চাই, আগে সেটা তাঁকে বোঝাব। তাঁরও নিশ্চয়ই জানা-দেখার ব্যাপার আছে। এখানকার কোচিং স্টাফদের সাক্ষাত্কার নেবেন তিনি। যদি মনে করেন, এই স্টাফ দিয়েই চলবে তাহলে এরাই থাকবে। নইলে তিনি নিজেও পরবর্তী সময়ে কোচিং স্টাফ নিয়ে আসতে পারবেন। সবকিছু ইতিবাচক হলে তাঁকে আমরা সাফের পর নিয়োগ দেব। এসএ গেমস, চ্যালেঞ্জ কাপ শেষে দীর্ঘমেয়াদি জাতীয় ও অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে একীভূত করে পরিকল্পনামতো কাজ করবেন নতুন কোচ। শুধু তা-ই নয়, পছন্দ হয়ে গেলে সাফে বাংলাদেশ দলের সঙ্গে উপদেষ্টা কোচ হিসেবেও যুক্ত করে দেওয়ার পরিকল্পনা আছে আমাদের’—কাল বললেন সালাউদ্দিন।
জীবনবৃত্তান্ত জোরানের কোচিং ক্যারিয়ারকে বেশ সমৃদ্ধই দেখায়। ২০০০ সালে ইয়েমেন জাতীয় দলের কোচ ছিলেন। ২০০৮-০৯ মৌসুমে ভারতের চার্চিল ব্রাদার্স তাঁর কোচিংয়ে আই লিগ জিতেছে। থাকেন কুয়েতে। সে দেশের শীর্ষ সারির ক্লাব এফসি ফাহালিল, এফসি শাহেল, এফসি খাতানের কোচ ছিলেন। কুয়েতের কাতাসিয়া ক্লাবের ফুটবল স্কুল ও যুব উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন। ১৯৯৩-৯৪ মৌসুমে সৌদি আরবের আল হিলাল ক্লাব তাঁর কোচিংয়ে ওই মৌসুমের ঘরোয়া সবগুলো শিরোপাই জিতেছে।
বেলগ্রেড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিজিক্যাল এডুকেশনে ডিগ্রি নেওয়া জোরান ফুটবল খেলেছেন যুগোস্লাভিয়ার রডনিচ ক্লাব, ডায়নামো জাগরেব দলের হয়ে। কোচিংয়ে নিয়েছেন সিক্স ফিফা অ্যাডভান্স কোচিং কোর্স সার্টিফিকেট।
পছন্দ হলে তবেই বেতন নিয়ে আলোচনা হবে। সালাউদ্দিন বলেছেন, ‘তাঁকে হাইপ্রোফাইল কোচই মনে হচ্ছে। আর্থিক চুক্তিটাও ওই অনুযায়ীই হবে।’
No comments