জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় তহবিল গঠনে সমর্থন -কমনওয়েলথ সম্মেলন
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা ও গ্রিনহাউস গ্যাসের নিঃসরণ কমাতে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে সহায়তার জন্য হাজার কোটি ডলারের একটি তহবিল গঠনের প্রস্তাবের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন কমনওয়েলথ নেতারা। গত শুক্রবার কমনওয়েলথ সম্মেলনে যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সের প্রতিনিধিরা এই তহবিল গঠনের প্রস্তাব করেন। গত শনিবার এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়। ওই প্রস্তাবে ২০১২ সালের মধ্যে বার্ষিক এক হাজার কোটি ডলারের একটি তহবিল গড়ে তোলার কথা বলা হয়েছে। আগামী বছর থেকে এই তহবিল গঠনের কাজ শুরু করা হবে। ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর রাজধানী পোর্ট অব স্পেনে গত ২৭ নভেম্বর কমনওয়েলথ সম্মেলন শুরু হয়। খবর বিবিসি ও রয়টার্স অনলাইনের।
এ ছাড়া চলতি মাসে ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠেয় জলবায়ুবিষয়ক সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা নিয়ে সম্ভাব্য একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর বিষয়েও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন কমনওয়েলথ নেতারা। এ জন্য তাঁরা একটি আইনি বাধ্যবাধকতা-সংবলিত আন্তর্জাতিক চুক্তি করার ব্যাপারেও সম্মতি দিয়েছেন।
ত্রিনিদাদে ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ২০১০ সালে ‘কোপেনহেগেন লাঞ্চ ফান্ড’ নামের একটি তহবিল গঠনের কাজ শুরু করার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছেন কমনওয়েলথ নেতারা। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড মিলিব্যান্ড বলেছেন, এই জোটের দেশগুলোর মধ্যে নানা মতপার্থক্য থাকলেও কিছু বিষয়ে সমন্বিত স্বার্থরক্ষার বিষয়টি খুঁজে পাওয়া যায় এখানে। শনিবার ত্রিনিদাদে এক সংবাদ সম্মেলনে অস্ট্রেলীয় প্রধানমন্ত্রী কেভিন রাড বলেন, ‘বিশ্বের এক-তৃতীয়াংশ জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্বকারী সংস্থা কমনওয়েলথ মনে করে, এখনই জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার উপযুক্ত সময়।’ ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেছেন, তাঁর দেশ কার্বন নিঃসরণ কমানোর যে প্রস্তাব দেবে তা হবে উচ্চাভিলাষী। তবে শর্ত সাপেক্ষে ওই প্রস্তাব বাস্তবায়ন করবে নয়াদিল্লি।
যুক্তরাষ্ট্র ও চীন গত সপ্তাহে গ্রিনহাউস গ্যাসের নিঃসরণ কমানোর ঘোষণা দিয়েছে। তবে আশঙ্কা রয়েছে, কোপেনহেগেন সম্মেলনে পর্যাপ্ত পরিমাণে নিঃসরণ কমানোর বিষয়ে মতৈক্য হতে পারবে না শিল্পোন্নোত দেশগুলো। আগামী ৭ থেকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত কোপেনহেগেনে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্মেলন হবে।
এদিকে কমনওয়েলথের ৫৪তম সদস্য হিসেবে রুয়ান্ডাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সরাসরি ব্রিটিশ উপনিবেশ না হয়েও দ্বিতীয় দেশ হিসেবে এ সংস্থার সদস্যপদ পেল রুয়ান্ডা।
এ ছাড়া চলতি মাসে ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠেয় জলবায়ুবিষয়ক সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা নিয়ে সম্ভাব্য একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর বিষয়েও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন কমনওয়েলথ নেতারা। এ জন্য তাঁরা একটি আইনি বাধ্যবাধকতা-সংবলিত আন্তর্জাতিক চুক্তি করার ব্যাপারেও সম্মতি দিয়েছেন।
ত্রিনিদাদে ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ২০১০ সালে ‘কোপেনহেগেন লাঞ্চ ফান্ড’ নামের একটি তহবিল গঠনের কাজ শুরু করার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছেন কমনওয়েলথ নেতারা। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড মিলিব্যান্ড বলেছেন, এই জোটের দেশগুলোর মধ্যে নানা মতপার্থক্য থাকলেও কিছু বিষয়ে সমন্বিত স্বার্থরক্ষার বিষয়টি খুঁজে পাওয়া যায় এখানে। শনিবার ত্রিনিদাদে এক সংবাদ সম্মেলনে অস্ট্রেলীয় প্রধানমন্ত্রী কেভিন রাড বলেন, ‘বিশ্বের এক-তৃতীয়াংশ জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্বকারী সংস্থা কমনওয়েলথ মনে করে, এখনই জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার উপযুক্ত সময়।’ ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেছেন, তাঁর দেশ কার্বন নিঃসরণ কমানোর যে প্রস্তাব দেবে তা হবে উচ্চাভিলাষী। তবে শর্ত সাপেক্ষে ওই প্রস্তাব বাস্তবায়ন করবে নয়াদিল্লি।
যুক্তরাষ্ট্র ও চীন গত সপ্তাহে গ্রিনহাউস গ্যাসের নিঃসরণ কমানোর ঘোষণা দিয়েছে। তবে আশঙ্কা রয়েছে, কোপেনহেগেন সম্মেলনে পর্যাপ্ত পরিমাণে নিঃসরণ কমানোর বিষয়ে মতৈক্য হতে পারবে না শিল্পোন্নোত দেশগুলো। আগামী ৭ থেকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত কোপেনহেগেনে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্মেলন হবে।
এদিকে কমনওয়েলথের ৫৪তম সদস্য হিসেবে রুয়ান্ডাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সরাসরি ব্রিটিশ উপনিবেশ না হয়েও দ্বিতীয় দেশ হিসেবে এ সংস্থার সদস্যপদ পেল রুয়ান্ডা।
No comments