ওসামা বিন লাদেনকে গ্রেপ্তারে নতুন করে নামছে যুক্তরাষ্ট্র
মার্কিন গোয়েন্দারা আল-কায়েদার প্রধান ওসামা বিন লাদেনকে গ্রেপ্তারে নতুন করে উদ্যোগ নিয়েছে। তাঁরা ধারণা করছেন, বিন লাদেন আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তবর্তী দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলে আত্মগোপন করে আছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের হাতে থাকা গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আল-কায়েদার প্রধান বিন লাদেন হয়তো পাকিস্তানের সীমান্তসংলগ্ন উত্তর ওয়াজিরিস্তানের কোনো একটি জায়গায় আত্মগোপন করে আছেন। তিনি সময়ে সময়ে অবস্থান পরিবর্তন করেন। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেমস জোনস বলেন, ‘বিন লাদেন কখনো সীমান্তের আফগানিস্তান অংশে, কখনো বা পাকিস্তানের অংশে থাকেন।’
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রশাসন মার্কিন গোয়েন্দাদের ওসামা বিন লাদেনকে গ্রেপ্তার করার নতুন কোনো নির্দেশনা দিয়েছে কি না এমন এক প্রশ্নের জবাবে জেমস জোনস বলেন, ‘আমার সে রকমই মনে হয়।’ গত রোববার যুক্তরাষ্ট্রের টেলিভিশন চ্যানেল ক্যাবল নিউজ নেটওয়ার্কের (সিএনএন) একটি অনুষ্ঠানে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাত্কারে তিনি এসব কথা বলেন।
জেমস জোনস আরও বলেন, ‘বিন লাদেন আল-কায়েদার শক্তির সবচেয়ে বড় প্রতীক। তাঁর গ্রেপ্তার হওয়া কিংবা আত্মগোপন করে থাকা আমাদের অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে।’
তবে এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ওসামা বিন লাদেন পাকিস্তানে আত্মগোপন করে আছেন। তাই তাঁর অবস্থান সম্পর্কে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেমস জোনসের এ মন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দাদের আগের প্রতিবেদনের সঙ্গে অনেকটাই অসামঞ্জস্যপূর্ণ।
এদিকে বিন লাদেনের অবস্থান সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট গেটস বলেন, ‘বিন লাদেন কোথায় আছে সে সম্পর্কে মার্কিন গোয়েন্দাদের কাছে পর্যাপ্ত বিশ্বাসযোগ্য তথ্য নেই। তবে পর্যাপ্ত তথ্য জোগাড় করে তাঁকে গ্রেপ্তারের সর্বাত্মক উদ্যোগ অবশ্যই নিতে হবে।’ সিআইএর সাবেক পরিচালক রবার্ট গেটস রোববার এবিসি নিউজকে এ কথা বলেন।
ওসামা বিন লাদেনকে ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে টুইন টাওয়ার ও ওয়াশিংটনের মার্কিন সামরিক গোয়েন্দা সদর দপ্তর পেন্টাগনে সন্ত্রাসী হামলার মূল হোতা বলে দায়ী করা হয়। এ দুটি হামলায় প্রায় তিন হাজার সাধারণ মানুষ নিহত হয়।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন রোববার এনবিসি চ্যানেলকে বলেন, ‘বিন লাদেনকে গ্রেপ্তার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে এ ব্যাপারে এত দিনে তেমন কোনো অগ্রগতি লক্ষ করা যায়নি।’
সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট ওবামা আফগানিস্তানে নতুন করে আরও ৩০ হাজার সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত অনুমোদন দিয়েছেন। তাঁর প্রশাসন মনে করে, আফগানিস্তানে তালেবানদের পরাজিত না করতে পারলে পরমাণু শক্তিধর পাকিস্তান বিশ্বের জন্য এক চরম হুমকিতে পরিণত হবে।
তবে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন বলেছেন, ‘পাকিস্তানে তালেবানদের দমনে সেনা অভিযান আমাদের নতুন করে আশান্বিত করেছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের হাতে থাকা গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আল-কায়েদার প্রধান বিন লাদেন হয়তো পাকিস্তানের সীমান্তসংলগ্ন উত্তর ওয়াজিরিস্তানের কোনো একটি জায়গায় আত্মগোপন করে আছেন। তিনি সময়ে সময়ে অবস্থান পরিবর্তন করেন। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেমস জোনস বলেন, ‘বিন লাদেন কখনো সীমান্তের আফগানিস্তান অংশে, কখনো বা পাকিস্তানের অংশে থাকেন।’
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রশাসন মার্কিন গোয়েন্দাদের ওসামা বিন লাদেনকে গ্রেপ্তার করার নতুন কোনো নির্দেশনা দিয়েছে কি না এমন এক প্রশ্নের জবাবে জেমস জোনস বলেন, ‘আমার সে রকমই মনে হয়।’ গত রোববার যুক্তরাষ্ট্রের টেলিভিশন চ্যানেল ক্যাবল নিউজ নেটওয়ার্কের (সিএনএন) একটি অনুষ্ঠানে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাত্কারে তিনি এসব কথা বলেন।
জেমস জোনস আরও বলেন, ‘বিন লাদেন আল-কায়েদার শক্তির সবচেয়ে বড় প্রতীক। তাঁর গ্রেপ্তার হওয়া কিংবা আত্মগোপন করে থাকা আমাদের অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে।’
তবে এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ওসামা বিন লাদেন পাকিস্তানে আত্মগোপন করে আছেন। তাই তাঁর অবস্থান সম্পর্কে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেমস জোনসের এ মন্তব্য যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দাদের আগের প্রতিবেদনের সঙ্গে অনেকটাই অসামঞ্জস্যপূর্ণ।
এদিকে বিন লাদেনের অবস্থান সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট গেটস বলেন, ‘বিন লাদেন কোথায় আছে সে সম্পর্কে মার্কিন গোয়েন্দাদের কাছে পর্যাপ্ত বিশ্বাসযোগ্য তথ্য নেই। তবে পর্যাপ্ত তথ্য জোগাড় করে তাঁকে গ্রেপ্তারের সর্বাত্মক উদ্যোগ অবশ্যই নিতে হবে।’ সিআইএর সাবেক পরিচালক রবার্ট গেটস রোববার এবিসি নিউজকে এ কথা বলেন।
ওসামা বিন লাদেনকে ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে টুইন টাওয়ার ও ওয়াশিংটনের মার্কিন সামরিক গোয়েন্দা সদর দপ্তর পেন্টাগনে সন্ত্রাসী হামলার মূল হোতা বলে দায়ী করা হয়। এ দুটি হামলায় প্রায় তিন হাজার সাধারণ মানুষ নিহত হয়।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন রোববার এনবিসি চ্যানেলকে বলেন, ‘বিন লাদেনকে গ্রেপ্তার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে এ ব্যাপারে এত দিনে তেমন কোনো অগ্রগতি লক্ষ করা যায়নি।’
সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট ওবামা আফগানিস্তানে নতুন করে আরও ৩০ হাজার সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত অনুমোদন দিয়েছেন। তাঁর প্রশাসন মনে করে, আফগানিস্তানে তালেবানদের পরাজিত না করতে পারলে পরমাণু শক্তিধর পাকিস্তান বিশ্বের জন্য এক চরম হুমকিতে পরিণত হবে।
তবে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন বলেছেন, ‘পাকিস্তানে তালেবানদের দমনে সেনা অভিযান আমাদের নতুন করে আশান্বিত করেছে।’
No comments