মুক্তি পেল পপসম্রাটকে নিয়ে তথ্যচিত্র ‘দিস ইজ ইট’
মৃত্যুর চার মাস পর পপসম্রাট মাইকেল জ্যাকসনের আলোচিত সেই তথ্যচিত্র দিস ইজ ইট-এর শুভমুক্তি হলো। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রায় ১৮টি শহরে গত মঙ্গলবার ওই তথ্যচিত্র একযোগে মুক্তি পায়। এ উপলক্ষে মঙ্গলবার লস অ্যাঞ্জেলেসে এক জমকালো প্রদর্শনীতে উপস্থিত হয়েছিলেন হলিউডের নামীদামি তারকাদের পাশাপাশি পপসম্রাটের পরিবারের সদস্যরা। লন্ডনে ওটু অ্যারেনায় পপসম্রাটের প্রত্যাবর্তন কনসার্টের মহড়ার দীর্ঘ ১০০ ঘণ্টার ভিডিও থেকে ওই তথ্যচিত্র নির্মিত হয়েছে।
লস অ্যাঞ্জেলেসে প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তথ্যচিত্রের নির্মাতা কেনি ওরতেগা বলেন, ‘এটি হলো আমাদের নায়ক ও বন্ধুর (পপসম্রাট) সর্বশেষ অজানা প্রামাণ্যচিত্র।’ স্টেপলস সেন্টারের নইকা থিয়েটারে ওই প্রদর্শনীতে উপস্থিত ছিলেন উইল স্মিথ, জেনিফার লোপেজ, প্যারিস হিল্টন, কেটি পেরি, জেনিফার লাভ হিউইট এবং মোটাউন রেকর্ডের প্রতিষ্ঠাতা বেরি গর্ডি জুনিয়রের মতো তারকারা। লাল গালিচার ওই অনুষ্ঠানে সবাই উপস্থিত ছিলেন, শুধু ছিলেন না যাঁকে নিয়ে ওই আয়োজন, সেই পপসম্রাট।
তবে ওই প্রদর্শনীর বাইরে পপসম্রাটের কিছু ভক্ত এ সময় বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে। তারা দাবি করেছে, ওই তথ্যচিত্রে জ্যাকসনের নাজুক স্বাস্থ্য তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। তারা ওই তথ্যচিত্রকে ‘দিস ইজ নট ইট’ বলেও আখ্যা দেয়। লন্ডনের কনসার্টের আয়োজক এইজি কর্তৃপক্ষকে দোষারোপ করে তারা জানায়, ওই কোম্পানি জ্যাকসনের ওপর মাত্রাতিরিক্ত চাপ দিয়েছিল, যার কারণে পপসম্রাট মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলেন। এরই মধ্যে তিনি ২৫ জুন মারা যান।
এ ছাড়া বেলজিয়াম, বলিভিয়া, ব্রাজিল, ডেনমার্ক, জার্মানি, হাঙ্গেরি, কোরিয়া, নেদারল্যান্ড, নরওয়ে, পেরু, পোল্যান্ড, স্লোভাকিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, স্পেন, সুইজারল্যান্ড, উরুগুয়ে, যুক্তরাজ্য ও নিউইয়র্কে এই তথ্যচিত্রের প্রদর্শনী হয়েছে। শিগগিরই আরও ১১০টি দেশে তথ্যচিত্রটি মুক্তি পাবে। ছবির পরিবেশক সনি ইতিমধ্যে ১৫ হাজার প্রিন্ট তৈরি করে রেখেছে।
লস অ্যাঞ্জেলেসে প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তথ্যচিত্রের নির্মাতা কেনি ওরতেগা বলেন, ‘এটি হলো আমাদের নায়ক ও বন্ধুর (পপসম্রাট) সর্বশেষ অজানা প্রামাণ্যচিত্র।’ স্টেপলস সেন্টারের নইকা থিয়েটারে ওই প্রদর্শনীতে উপস্থিত ছিলেন উইল স্মিথ, জেনিফার লোপেজ, প্যারিস হিল্টন, কেটি পেরি, জেনিফার লাভ হিউইট এবং মোটাউন রেকর্ডের প্রতিষ্ঠাতা বেরি গর্ডি জুনিয়রের মতো তারকারা। লাল গালিচার ওই অনুষ্ঠানে সবাই উপস্থিত ছিলেন, শুধু ছিলেন না যাঁকে নিয়ে ওই আয়োজন, সেই পপসম্রাট।
তবে ওই প্রদর্শনীর বাইরে পপসম্রাটের কিছু ভক্ত এ সময় বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে। তারা দাবি করেছে, ওই তথ্যচিত্রে জ্যাকসনের নাজুক স্বাস্থ্য তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। তারা ওই তথ্যচিত্রকে ‘দিস ইজ নট ইট’ বলেও আখ্যা দেয়। লন্ডনের কনসার্টের আয়োজক এইজি কর্তৃপক্ষকে দোষারোপ করে তারা জানায়, ওই কোম্পানি জ্যাকসনের ওপর মাত্রাতিরিক্ত চাপ দিয়েছিল, যার কারণে পপসম্রাট মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলেন। এরই মধ্যে তিনি ২৫ জুন মারা যান।
এ ছাড়া বেলজিয়াম, বলিভিয়া, ব্রাজিল, ডেনমার্ক, জার্মানি, হাঙ্গেরি, কোরিয়া, নেদারল্যান্ড, নরওয়ে, পেরু, পোল্যান্ড, স্লোভাকিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, স্পেন, সুইজারল্যান্ড, উরুগুয়ে, যুক্তরাজ্য ও নিউইয়র্কে এই তথ্যচিত্রের প্রদর্শনী হয়েছে। শিগগিরই আরও ১১০টি দেশে তথ্যচিত্রটি মুক্তি পাবে। ছবির পরিবেশক সনি ইতিমধ্যে ১৫ হাজার প্রিন্ট তৈরি করে রেখেছে।
No comments