৪৭ জন সিআইপি হলেন -এফবিসিসিআইয়ের ৯ পরিচালক বাদ পড়েছেন
দেশের রপ্তানি বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য সরকার ২০০৮ সালের জন্য ১৮ জনকে বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (রপ্তানি) হিসেবে নির্বাচন করেছে। এ ছাড়া ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যসহ একটি গুরুত্বপূর্ণ সমিতি থেকে মোট ৩০ জনকে পদাধিকারবলে সিআইপি (ট্রেড) নির্বাচন করা হয়েছে।
তবে এফবিসিসিআইয়ের সহভাপতি আবু আলম চৌধুরী পদাধিকারবলে এবং হস্তশিল্প রপ্তানির জন্য সিআইপি নির্বাচিত হওয়ায় প্রকৃত সিআইপির সংখ্যা দাঁড়ায় ৪৭ জন।
অন্যদিকে পদাধিকারবলে বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) পরিচালনা পর্ষদের ৩৮ জন সদস্যেরই সিআইপি নির্বাচিত হওয়ার কথা। কিন্তু ঋণখেলাপি, করখেলাপিসহ নানা কারণে নয়জনকে সিআইপি করা হয়নি।
তাঁরা হলেন এফবিসিসিআইয়ের প্রথম সহসভাপতি আবুল কাশেম আহমেদ, পরিচালক কামালউদ্দিন আহমেদ, আবদুল হক, মাতলুব আহমাদ, বেলায়েত হোসেন, জালালউদ্দিন আহমেদ, গোলাম দস্তগীর গাজী, সাহারুজ্জামান মোর্তজা ও এবায়দুল হক চান।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, কাঁচা পাট রপ্তানিতে অবদান রাখার জন্য খুলনার দৌলতপুরের এফ আর জুট ট্রেডিং কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরীফ মো. ফজলুর রহমান, দৌলতপুরের উত্তরা জুট ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী সুজিত কুমার ভট্টাচার্য্য ও দৌলতপুরের রেজা জুট ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী মো. সেলিম রেজা; পাটজাত পণ্য রপ্তানির জন্য জনতা জুট মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হক ও আকিজ জুট মিলের চেয়ারম্যান শেখ নাসির উদ্দিন; চামড়াজাত পণ্যের জন্য পিকার্ড বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ সায়ফুল ইসলাম; ওভেন পোশাকের জন্য ওপেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান সিনহা ও ইসলাম ড্রেসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আতিকুল ইসলাম সিআইপি হয়েছেন।
কৃষি প্রক্রিয়াজাতসহ খাদ্যের জন্য এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আমজাদ খান চৌধুরী; কৃষিজাত দ্রব্যের জন্য গ্রিন ট্রেড হাউজের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ শাহাবউদ্দিন; ওষুধ পণ্যের জন্য স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালের চেয়ারম্যান স্যামসন এইচ চৌধুরী; হস্তশিল্পজাত পণ্যের জন্য কনেক্সপোর স্বত্বাধিকারী আবু আলম চৌধুরী ও সানট্রেড লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম এহছান; নিট পোশাকে (একক) স্কয়ার ফ্যাশনসের অঞ্জন চৌধুরী ও ফোর এইচ ফ্যাশনসের গাওহার সিরাজ জামিল; নিট পোশাকে (গ্রুপ) কেডিএস গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক খলিলুর রহমান; সিরামিকসের জন্য আর্টিজান সিরামিকসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফিরোজ মাহমুদ এবং বিবিধ খাতের জন্য জয়পুরহাটের মো. আনোয়ারুল হক সিআইপি হয়েছেন।
পদাধিকারবলে যাঁরা সিআইপি হয়েছেন তাঁরা হলেন: এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি আনিসুল হক, সহসভাপতি আবু আলম চৌধুরী, পরিচালক আফতাব-উল ইসলাম, আমিরুল হক, মো. হাসেন আলী, জুন্নুুন মাহমুদ খান, এ কে এম রফিকুল ইসলাম, মো. আবদুল হাই সরকার, কামরান টি রহমান, এস এম শফিউজ্জামান, কাজী বেলায়েত হোসেন, এ কে এম নূরুল ফজল বুলবুল, মো. রজ্জব শরীফ, মো. বজলুর রহমান, মো. কহিনুর ইসলাম, মো. শামসুল আলম, বিজয় কুমার কেজরিওয়াল, মো. সিরাজুল হক, মো. আমিনুল বারী, সামছুল হক, মাহবুব ইসলাম রুনু, আবু আলম চৌধুরী, ওবায়দুর রহমান, সাফকাত হায়দার, মো. ফারুকুল ইসলাম, মো. জসিম উদ্দিন, আনোয়ার হোসেন, দিলদার আহমেদ সেলিম, এম এ রউফ চৌধুরী, মীর নিজাম উদ্দিন আহমেদ। এ ছাড়া বিকেএমইএর সভাপতি মো. ফজলুল হক সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন।
২০০৮ সালের জন্য যাঁরা সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন তাঁরা ২০০৬ সালের সিআইপি রপ্তানি নীতিমালায় বর্ণিত সুযোগ-সুবিধা পাবেন। তা ছাড়া ২০০৯ সালের সিআইপি নির্বাচন ও ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত ওই সব সুবিধা ভোগ করবেন। তবে সিআইপি (ট্রেড) হিসেবে নির্বাচিত ব্যক্তিরা প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্ট পদে আসীন থাকা পর্যন্ত সিআইপি সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।
তবে এফবিসিসিআইয়ের সহভাপতি আবু আলম চৌধুরী পদাধিকারবলে এবং হস্তশিল্প রপ্তানির জন্য সিআইপি নির্বাচিত হওয়ায় প্রকৃত সিআইপির সংখ্যা দাঁড়ায় ৪৭ জন।
অন্যদিকে পদাধিকারবলে বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) পরিচালনা পর্ষদের ৩৮ জন সদস্যেরই সিআইপি নির্বাচিত হওয়ার কথা। কিন্তু ঋণখেলাপি, করখেলাপিসহ নানা কারণে নয়জনকে সিআইপি করা হয়নি।
তাঁরা হলেন এফবিসিসিআইয়ের প্রথম সহসভাপতি আবুল কাশেম আহমেদ, পরিচালক কামালউদ্দিন আহমেদ, আবদুল হক, মাতলুব আহমাদ, বেলায়েত হোসেন, জালালউদ্দিন আহমেদ, গোলাম দস্তগীর গাজী, সাহারুজ্জামান মোর্তজা ও এবায়দুল হক চান।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, কাঁচা পাট রপ্তানিতে অবদান রাখার জন্য খুলনার দৌলতপুরের এফ আর জুট ট্রেডিং কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরীফ মো. ফজলুর রহমান, দৌলতপুরের উত্তরা জুট ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী সুজিত কুমার ভট্টাচার্য্য ও দৌলতপুরের রেজা জুট ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী মো. সেলিম রেজা; পাটজাত পণ্য রপ্তানির জন্য জনতা জুট মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হক ও আকিজ জুট মিলের চেয়ারম্যান শেখ নাসির উদ্দিন; চামড়াজাত পণ্যের জন্য পিকার্ড বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ সায়ফুল ইসলাম; ওভেন পোশাকের জন্য ওপেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান সিনহা ও ইসলাম ড্রেসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আতিকুল ইসলাম সিআইপি হয়েছেন।
কৃষি প্রক্রিয়াজাতসহ খাদ্যের জন্য এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আমজাদ খান চৌধুরী; কৃষিজাত দ্রব্যের জন্য গ্রিন ট্রেড হাউজের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ শাহাবউদ্দিন; ওষুধ পণ্যের জন্য স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালের চেয়ারম্যান স্যামসন এইচ চৌধুরী; হস্তশিল্পজাত পণ্যের জন্য কনেক্সপোর স্বত্বাধিকারী আবু আলম চৌধুরী ও সানট্রেড লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম এহছান; নিট পোশাকে (একক) স্কয়ার ফ্যাশনসের অঞ্জন চৌধুরী ও ফোর এইচ ফ্যাশনসের গাওহার সিরাজ জামিল; নিট পোশাকে (গ্রুপ) কেডিএস গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক খলিলুর রহমান; সিরামিকসের জন্য আর্টিজান সিরামিকসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফিরোজ মাহমুদ এবং বিবিধ খাতের জন্য জয়পুরহাটের মো. আনোয়ারুল হক সিআইপি হয়েছেন।
পদাধিকারবলে যাঁরা সিআইপি হয়েছেন তাঁরা হলেন: এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি আনিসুল হক, সহসভাপতি আবু আলম চৌধুরী, পরিচালক আফতাব-উল ইসলাম, আমিরুল হক, মো. হাসেন আলী, জুন্নুুন মাহমুদ খান, এ কে এম রফিকুল ইসলাম, মো. আবদুল হাই সরকার, কামরান টি রহমান, এস এম শফিউজ্জামান, কাজী বেলায়েত হোসেন, এ কে এম নূরুল ফজল বুলবুল, মো. রজ্জব শরীফ, মো. বজলুর রহমান, মো. কহিনুর ইসলাম, মো. শামসুল আলম, বিজয় কুমার কেজরিওয়াল, মো. সিরাজুল হক, মো. আমিনুল বারী, সামছুল হক, মাহবুব ইসলাম রুনু, আবু আলম চৌধুরী, ওবায়দুর রহমান, সাফকাত হায়দার, মো. ফারুকুল ইসলাম, মো. জসিম উদ্দিন, আনোয়ার হোসেন, দিলদার আহমেদ সেলিম, এম এ রউফ চৌধুরী, মীর নিজাম উদ্দিন আহমেদ। এ ছাড়া বিকেএমইএর সভাপতি মো. ফজলুল হক সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন।
২০০৮ সালের জন্য যাঁরা সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন তাঁরা ২০০৬ সালের সিআইপি রপ্তানি নীতিমালায় বর্ণিত সুযোগ-সুবিধা পাবেন। তা ছাড়া ২০০৯ সালের সিআইপি নির্বাচন ও ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত ওই সব সুবিধা ভোগ করবেন। তবে সিআইপি (ট্রেড) হিসেবে নির্বাচিত ব্যক্তিরা প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্ট পদে আসীন থাকা পর্যন্ত সিআইপি সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।
No comments