ঢেউটিনের ছোট কারখানাগুলো সহায়তা চায়
দেশীয় ঢেউটিন প্রস্তুতকারী ছোট ও মাঝারি আকারের প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাঁচিয়ে রাখার দাবি জানিয়েছে এই খাতের উদ্যোক্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ করোগেশন অ্যাসোসিয়েশন। একই সঙ্গে সমিতি দেশের মানুষকে কম মূল্যে ঢেউটিন সরবরাহের জন্য সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা চেয়েছে।
সমিতির নেতারা ছোট ও মাঝারি আকারের ঢেউটিন উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার না চালানোর এবং প্রমাণ ছাড়া কারখানার মালিকদের কোনো ধরনের হয়রানি না করার দাবি জানিয়েছেন।
গতকাল বুধবার বাংলাদেশ করোগেশন অ্যাসোসিয়েশন এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানায়। এতে মূল বক্তব্য দেন সমিতির সভাপতি মুহাম্মদ সামসুল হক। এ সময় সমিতির মহাসচিব মোহাম্মদ কামাল, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. খাজা নিহাল, অর্থ সম্পাদক আফজাল হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মুহাম্মদ সামসুল হক বলেন, বাংলাদেশ করোগেশন অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ক্ষুদ্র ও মাঝারি আকারের ঢেউটিন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কম মূল্যে দেশের নিম্ন আয়ের মানুষদের উন্নতমানের ঢেউটিন সরবরাহ করছে। ঢেউটিন প্রস্তুতকারক বড় কারখানাগুলোর পক্ষে এটি করা সম্ভব নয়।
সমিতির সভাপতি অভিযোগ করেন, এ কারণে এই কাজ বন্ধ করতে একটি চক্র ইতিমধ্যে মরিয়া হয়ে উঠেছে। তারা সমিতির সদস্যদের বিরুদ্ধে নকল টিন বাজারজাত করার অপপ্রচার চালাচ্ছে।
সামসুল হক আরও বলেন, দেশের বড় মিলগুলো টিন তৈরির কাঁচামাল হিসেবে প্রতিটন শিট আমদানিতে তিন হাজার ৮৯২ টাকা কর ও শুল্ক পরিশোধ করে। অন্যদিকে ছোট ঢেউটিন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো যাদের কাছ থেকে কাঁচামাল কেনে, ওই আমদানিকারকেরা প্রতিটন শিটে ১৫ হাজার ৬৩৭ টাকা কর ও শুল্ক পরিশোধ করে।
সমিতির সভাপতি জানান, কাঁচামাল আমদানিতে সুবিধা পেয়েও বড় বড় কারখানার মালিকেরা ৩৫ মিলিমিটার মানের প্রতি বান টিন পাঁচ হাজার ৭০০ টাকায় বিক্রি করেন। অথচ ছোট কারখানাগুলো একই মানের প্রতি বান টিন চার হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি করে।
তা ছাড়া বড় বড় কারখানার ২৮ মিলিমিটার এক বান ঢেউটিনের ওজন প্রায় ৩৮ কেজি হলেও ছোট কারখানার তৈরি একই মানের এক বান টিনের ওজন প্রায় ৪৫ কেজি। বড় কারখানার তৈরি টিন পাঁচ বছর টেকসই হলে ছোট কারখানার টিন ৫০ থেকে ১০০ বছরেও কিছু হয় না।
মুহাম্মদ সামসুল হক বলেন, বিশ্বব্যাপী ঢেউটিন টন হিসেবে বিক্রি হয়। অথচ বড় প্রস্তুকারকেরা কেবল পিস হিসেবে বিক্রি করে।
এক প্রশ্নের জবাবে সমিতির সভাপতি জানান, দেশে ছোট ও মাঝারি আকারের প্রায় ৫০টি ঢেউটিন প্রস্তুতকারী কারখানা রয়েছে। এর মধ্যে ঢাকার কেরানীগঞ্জে ১৮টি কারখানা রয়েছে। এসব কারখানার উত্পাদিত টিন নিজস্ব ব্র্যান্ড হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। আর এসব কারখানায় উত্পাদিত টিনের বাজার অংশীদারিত্ব ৭০ শতাংশের বেশি।
সমিতির নেতারা ছোট ও মাঝারি আকারের ঢেউটিন উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার না চালানোর এবং প্রমাণ ছাড়া কারখানার মালিকদের কোনো ধরনের হয়রানি না করার দাবি জানিয়েছেন।
গতকাল বুধবার বাংলাদেশ করোগেশন অ্যাসোসিয়েশন এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানায়। এতে মূল বক্তব্য দেন সমিতির সভাপতি মুহাম্মদ সামসুল হক। এ সময় সমিতির মহাসচিব মোহাম্মদ কামাল, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. খাজা নিহাল, অর্থ সম্পাদক আফজাল হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মুহাম্মদ সামসুল হক বলেন, বাংলাদেশ করোগেশন অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ক্ষুদ্র ও মাঝারি আকারের ঢেউটিন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কম মূল্যে দেশের নিম্ন আয়ের মানুষদের উন্নতমানের ঢেউটিন সরবরাহ করছে। ঢেউটিন প্রস্তুতকারক বড় কারখানাগুলোর পক্ষে এটি করা সম্ভব নয়।
সমিতির সভাপতি অভিযোগ করেন, এ কারণে এই কাজ বন্ধ করতে একটি চক্র ইতিমধ্যে মরিয়া হয়ে উঠেছে। তারা সমিতির সদস্যদের বিরুদ্ধে নকল টিন বাজারজাত করার অপপ্রচার চালাচ্ছে।
সামসুল হক আরও বলেন, দেশের বড় মিলগুলো টিন তৈরির কাঁচামাল হিসেবে প্রতিটন শিট আমদানিতে তিন হাজার ৮৯২ টাকা কর ও শুল্ক পরিশোধ করে। অন্যদিকে ছোট ঢেউটিন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো যাদের কাছ থেকে কাঁচামাল কেনে, ওই আমদানিকারকেরা প্রতিটন শিটে ১৫ হাজার ৬৩৭ টাকা কর ও শুল্ক পরিশোধ করে।
সমিতির সভাপতি জানান, কাঁচামাল আমদানিতে সুবিধা পেয়েও বড় বড় কারখানার মালিকেরা ৩৫ মিলিমিটার মানের প্রতি বান টিন পাঁচ হাজার ৭০০ টাকায় বিক্রি করেন। অথচ ছোট কারখানাগুলো একই মানের প্রতি বান টিন চার হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি করে।
তা ছাড়া বড় বড় কারখানার ২৮ মিলিমিটার এক বান ঢেউটিনের ওজন প্রায় ৩৮ কেজি হলেও ছোট কারখানার তৈরি একই মানের এক বান টিনের ওজন প্রায় ৪৫ কেজি। বড় কারখানার তৈরি টিন পাঁচ বছর টেকসই হলে ছোট কারখানার টিন ৫০ থেকে ১০০ বছরেও কিছু হয় না।
মুহাম্মদ সামসুল হক বলেন, বিশ্বব্যাপী ঢেউটিন টন হিসেবে বিক্রি হয়। অথচ বড় প্রস্তুকারকেরা কেবল পিস হিসেবে বিক্রি করে।
এক প্রশ্নের জবাবে সমিতির সভাপতি জানান, দেশে ছোট ও মাঝারি আকারের প্রায় ৫০টি ঢেউটিন প্রস্তুতকারী কারখানা রয়েছে। এর মধ্যে ঢাকার কেরানীগঞ্জে ১৮টি কারখানা রয়েছে। এসব কারখানার উত্পাদিত টিন নিজস্ব ব্র্যান্ড হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। আর এসব কারখানায় উত্পাদিত টিনের বাজার অংশীদারিত্ব ৭০ শতাংশের বেশি।
No comments