কোচ-সতীর্থদের প্রতি মেসির কৃতজ্ঞতা
পুরস্কার তো এই জীবনে অনেক পেয়েছেন। আরও নিশ্চয়ই পাবেন। কিন্তু সদ্যই জেতা ২০০৮-০৯ স্প্যানিশ লিগের সেরা স্ট্রাইকার ও খেলোয়াড়ের পুরস্কারটা লিওনেল মেসির জন্য অন্য রকম তাত্পর্য নিয়েই থাকবে। এই পুরস্কার থেকেই যে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রেরণা খুঁজে পাচ্ছেন তিনি।
দুঃসময়টার শুরু জাতীয় দলে। গত মার্চের পর থেকে আকাশি-সাদা জার্সি গায়ে গোলের দেখা পাননি। জাতীয় দলের চাপের কারণেই কিনা, বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব শেষে ক্লাবে ফিরে চ্যাম্পিয়নস লিগ কিংবা স্প্যানিশ লিগ কোথাও সেই জাদুর ঝলক খুঁজে পাচ্ছিলেন না।
তবে গত রোববার রিয়াল জারাগোজার বিপক্ষে ম্যাচ থেকে আবারও স্বরূপে ফেরার আভাস দিয়েছেন। ৬-১ গোলে জেতা ওই ম্যাচে একটি গোল করেছেন, অবদান ছিল আরেকটি গোলেও। আর্জেন্টিনার ২২ বছর বয়সী এই তারকার বিশ্বাস, দুঃসময়টা তিনি পেছনে ফেলে এসেছেন। আর দুঃসময় কাটিয়ে উঠতে সতীর্থ ও কোচদের কাছ থেকে পাওয়া সমর্থনের জন্য জানিয়েছেন কৃতজ্ঞতা। আলাদা করে ধন্যবাদ দিয়েছেন বার্সা কোচ পেপ গার্দিওলাকে, যিনি বলেছিলেন, ম্যাচের পর ম্যাচ খারাপ খেলে গেলেও মেসিকে কিছু বলবেন না।
স্পেনের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার হাতে উঠল এই সেদিন। শুধু স্পেন নয়, মেসির হাতেই এবার সব সেরার পুরস্কার উঠবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন উয়েফা সভাপতি মিশেল প্লাতিনি।
তবে বয়সের তুলনায় অনেক পরিণত এই আর্জেন্টাইন জানাচ্ছেন, ব্যক্তিগত কোনো প্রাপ্তি নয়, তিনি খেলেন দলীয় অর্জনের জন্য। ‘গতবার আমরা একটা দারুণ মৌসুম কাটিয়েছি বলেই আজ হাতে পুরস্কার নিতে পারছি। আমাদের দলের যে কারও হাতে এই পুরস্কার উঠলেই আমি খুশি। আমি বরাবরই বলে এসেছি, আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো দল।’
মেসির এই দর্শনই তাঁকে সর্বকালের অন্যতম সেরা এক খেলোয়াড় বানাবে বলে অনেকের ধারণা। বার্সেলোনারই সাবেক তারকা মিডফিল্ডার রিভালদো যেমন বলছেন, কিংবদন্তি হয়ে ওঠার সব উপাদানই মেসির মধ্যে আছে। ফিফা বর্ষসেরা ও ব্যালন ডি’অর জেতা এই ব্রাজিলিয়ান বলেছেন, ‘ও খুবই তরুণ এবং এরই মধ্যে সে প্রায় সবকিছু অর্জন করে ফেলেছে। ওর যে প্রতিভা আর তারুণ্য—সব মিলিয়ে নিয়তিই নির্ধারণ করে দিয়েছে, সে কিংবদন্তি খেলোয়াড় হয়ে উঠবে।’
মেসির হাতে বিশ্বকাপ শিরোপা দেখার জন্য রিভালদো উন্মুখ হয়ে আছেন। না জিতলেও মেসির কিংবদন্তি হয়ে ওঠার পথে কোনো বাধা দেখছেন না তিনি, ‘ডি স্টেফানো আর ক্রুইফ কখনো বিশ্বকাপ জেতেননি। তার পরও এই দুজনকে সর্বকালের সেরা হিসেবেই ধরা হয়।’
দুঃসময়টার শুরু জাতীয় দলে। গত মার্চের পর থেকে আকাশি-সাদা জার্সি গায়ে গোলের দেখা পাননি। জাতীয় দলের চাপের কারণেই কিনা, বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব শেষে ক্লাবে ফিরে চ্যাম্পিয়নস লিগ কিংবা স্প্যানিশ লিগ কোথাও সেই জাদুর ঝলক খুঁজে পাচ্ছিলেন না।
তবে গত রোববার রিয়াল জারাগোজার বিপক্ষে ম্যাচ থেকে আবারও স্বরূপে ফেরার আভাস দিয়েছেন। ৬-১ গোলে জেতা ওই ম্যাচে একটি গোল করেছেন, অবদান ছিল আরেকটি গোলেও। আর্জেন্টিনার ২২ বছর বয়সী এই তারকার বিশ্বাস, দুঃসময়টা তিনি পেছনে ফেলে এসেছেন। আর দুঃসময় কাটিয়ে উঠতে সতীর্থ ও কোচদের কাছ থেকে পাওয়া সমর্থনের জন্য জানিয়েছেন কৃতজ্ঞতা। আলাদা করে ধন্যবাদ দিয়েছেন বার্সা কোচ পেপ গার্দিওলাকে, যিনি বলেছিলেন, ম্যাচের পর ম্যাচ খারাপ খেলে গেলেও মেসিকে কিছু বলবেন না।
স্পেনের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার হাতে উঠল এই সেদিন। শুধু স্পেন নয়, মেসির হাতেই এবার সব সেরার পুরস্কার উঠবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন উয়েফা সভাপতি মিশেল প্লাতিনি।
তবে বয়সের তুলনায় অনেক পরিণত এই আর্জেন্টাইন জানাচ্ছেন, ব্যক্তিগত কোনো প্রাপ্তি নয়, তিনি খেলেন দলীয় অর্জনের জন্য। ‘গতবার আমরা একটা দারুণ মৌসুম কাটিয়েছি বলেই আজ হাতে পুরস্কার নিতে পারছি। আমাদের দলের যে কারও হাতে এই পুরস্কার উঠলেই আমি খুশি। আমি বরাবরই বলে এসেছি, আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো দল।’
মেসির এই দর্শনই তাঁকে সর্বকালের অন্যতম সেরা এক খেলোয়াড় বানাবে বলে অনেকের ধারণা। বার্সেলোনারই সাবেক তারকা মিডফিল্ডার রিভালদো যেমন বলছেন, কিংবদন্তি হয়ে ওঠার সব উপাদানই মেসির মধ্যে আছে। ফিফা বর্ষসেরা ও ব্যালন ডি’অর জেতা এই ব্রাজিলিয়ান বলেছেন, ‘ও খুবই তরুণ এবং এরই মধ্যে সে প্রায় সবকিছু অর্জন করে ফেলেছে। ওর যে প্রতিভা আর তারুণ্য—সব মিলিয়ে নিয়তিই নির্ধারণ করে দিয়েছে, সে কিংবদন্তি খেলোয়াড় হয়ে উঠবে।’
মেসির হাতে বিশ্বকাপ শিরোপা দেখার জন্য রিভালদো উন্মুখ হয়ে আছেন। না জিতলেও মেসির কিংবদন্তি হয়ে ওঠার পথে কোনো বাধা দেখছেন না তিনি, ‘ডি স্টেফানো আর ক্রুইফ কখনো বিশ্বকাপ জেতেননি। তার পরও এই দুজনকে সর্বকালের সেরা হিসেবেই ধরা হয়।’
No comments