ভালো নেই সেই শিশুটি: সিলেটে ধর্ষকের দোষ কবুল, জনতার ক্ষোভ
মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটির অবস্থার আরও অবনতি হয়েছে। সিজিএস কমা লেভেল চার থেকে তিনে নেমে এসেছে। ব্রেইন স্টেম এবং চোখের মণির প্রসারণও কমে গেছে আগের দিন থেকে। গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে বিফ্রিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, সিএমএইচ’র চিকিৎসকরা প্রাণান্ত চেষ্টা করছেন। আমরা সবাই মিলে দোয়া করি যাতে শিশুটি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়। ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) প্যাডিয়াট্রিক আইসিইউতে শিশুটির চিকিৎসা চলছে। এর আগে সোমবার শিশুটির শারীরিক অবস্থার সামান্য উন্নতির খবর দিয়ে বলা হয়, পাঁচদিনের মাথায় তার চোখের পাতা নড়েছে। এদিকে গতকাল সকালে শিশুটির দু’বার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
শিশুটির চিকিৎসায় সিএমএইচ’র চিকিৎসকদের নিয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ডের এক সদস্য বলেন, তার (শিশুটি) অবস্থা আরও জটিল হয়েছে। সে এখন জটিল পরিস্থিতির সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় রয়েছে। আজ সকাল আটটার দিকে প্রথমবার তার হৃদস্পন্দন বন্ধ হয়ে যায়। চিকিৎসায় তার হৃদস্পন্দন ফিরে আসে। পরে দ্বিতীয়বার তার হৃদস্পন্দন বন্ধ হয়ে যায়। সেবারও চিকিৎসায় তা ফিরে আসে। তার মস্তিষ্ক প্রতিক্রিয়াহীন অবস্থায় আছে। তার গ্লাসগো কোমা স্কেল (জিসিএস) ৩। মস্তিষ্কের আঘাতের কারণে কোনো ব্যক্তির চেতনার মাত্রা হলো জিসিএস। মানুষের স্বাভাবিক মাত্রা হলো ১৫। জিসিএস ৩ অবস্থাকে মস্তিষ্কের প্রতিক্রিয়াহীন অবস্থা বলে বিবেচনা করা হয়। তিনি বলেন, ঘটনার সময় শিশুটিকে যখন ফাঁস দিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হয়, তখন তার মস্তিষ্কে অক্সিজেনের ঘাটতি হয়। পরদিন বেলা ১১টায় হাসপাতালে নেয়ার আগপর্যন্ত এই অবস্থায় তাকে ফেলে রাখা হয়েছিল। এ কারণে দীর্ঘ সময় অক্সিজেন না পেয়ে মস্তিষ্কের বড় ক্ষতি হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে অক্সিজেন দিলে মস্তিষ্কের এত ক্ষতি হতো না।
সিলেটে ধর্ষকের দোষ কবুল, জনতার ক্ষোভ
সিলেটে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা স্বীকার করেছে দুই ধর্ষক। বলেছে; শাহপরাণ (রহ.)’র মাজার থেকে বাড়ি ফেরত ওই মহিলাকে তারা নির্জন টিলায় নিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করেছে। এক পর্যায়ে রক্তাক্ত অবস্থায় ওই মহিলাকে টিলার পাশের সড়কে রেখে পালিয়ে যায়। বুধবার বিকালে সিলেটের অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল মোমেনের আদালতে তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়। প্রায় এক ঘণ্টাব্যাপী জবানবন্দিকালে ধর্ষক লেগুনা ড্রাইভার আব্দুর রহিম ও তার বন্ধু রাকিব ঘটনা স্বীকার করেছে। জবানবন্দিতে তারা জানায়, শাহপরানের মাজার থেকে তারা ওই মহিলাকে বাড়ি পৌঁছে দেয়ার কথা বলে লেগুনা গাড়িতে তুলে। এরপর তারা লেগুনা নিয়ে চলে যায় শহরতলীর কালাগুল চা বাগান এলাকার রাবার বাগানে। ঘটনা গত মঙ্গলবার সকালের। ঘটনাস্থল এয়ারপোর্ট থানার ছড়াগাঙের রাবার টিলার নির্জন বাগান। জবানবন্দিতে আব্দুর রহিম ও রাকিব মিয়া জানিয়েছে, রাতে তারা শাহপরানের মাজারেই ছিল। ওখানে তারা কিছুটা মানসিক ভারসাম্যহীন ওই নারীকে টার্গেট করে। তার সঙ্গে কথা বলে। ভোর রাত ৫টার দিকে ওই মহিলা জানায়- সে তার বাড়ি বিশ্বনাথে যাবে। এ সময় আব্দুর রহিম তাকে লেগুনাতে তুলে। লেগুনাতে বসিয়ে তারা গাড়িটি বিশ্বনাথের পথে না গিয়ে চৌমুহনী থেকে বাগান রোড ধরে। খুঁজে খুঁজে রাবার বাগানের নির্জন টিলার উপর নিয়ে গিয়ে তারা উপর্যুপরি ধর্ষণ করে। এক পর্যায়ে রক্তাক্ত অবস্থায় রেখে তারা পালিয়ে যায়।
পুলিশ জানিয়েছে; আদালতে তারা দায় স্বীকার করার পর বিচারকের নির্দেশে ধর্ষক আব্দুর রহিম ও রাকিব মিয়াকে কারাগারে পাঠানো হয়। এর আগে রাতভর এয়ারপোর্ট থানায় রেখে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদেও তারা ধর্ষণ ও অপহরণের ঘটনা স্বীকার করে এয়ারপোর্ট থানার ওসি মানবজমিনকে জানিয়েছেন- মঙ্গলবার সন্ধ্যার মধ্যে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে। আসামিদের বাড়ি শাহপরান থানা এলাকায়। ধর্ষণের ঘটনা ঘটানোর পর তারা নিজ নিজ বাড়ি চলে যায়। প্রযুক্তিগত অনুসন্ধান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের এডিসি মিডিয়া মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম মানবজমিনকে জানিয়েছেন, ধর্ষিতা ওই নারীকে রাবার বাগানের সড়ক থেকে উদ্ধারের পর পুলিশ তদন্তে নামে। প্রথমে বাগানের শ্রমিকদের কাছ থেকে তথ্য জানার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু শ্রমিকরা কিছুই জানে না বলে জানান। ঘটনা ঘটেছে ভোররাতে। তখন বাগান নীরব ছিল, কোনো শ্রমিক ছিল না। তবে ধর্ষিতার মুখ থেকে শাহপরান মাজারের নাম আসে। পুলিশ অনুসন্ধান শুরু করে মাজার থেকে। সিসিটিভি’র ফুটেজ তল্লাশি করে। এক পর্যায়ে তারা দেখতে পায় ওই মহিলাকে নিয়ে দুই যুবক একটি লেগুনা করে মাজার এলাকা থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে। নাম্বার সংগ্রহ করা হয় ওই লেগুনার। নাম্বার সিলেট-ছ-১১-১২৭১। পুলিশের অনুসন্ধানে পাওয়া যায় লেগুনার মালিকের নাম। মালিকের সূত্র ধরে পাওয়া যায় চালক আব্দুর রহিমকে। পরে পাওয়া যায় রাকিব মিয়াকে। তারা দু’জন বন্ধু। আব্দুর রহিম চালক। আর রাকিব মিয়া গাড়ি মেকানিক। দু’জনের মধ্যে বন্ধুত্বের ভাব রয়েছে।
এদিকে ধর্ষিতা ওই নারী এখন সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসিতে ভর্তি আছে। মঙ্গলবার সকালে যখন তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় তখন তার প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছিলো। চিকিৎসা শুরু হওয়ার পর তা বন্ধ হয়। তবে এখনো পুরোপুরি সুস্থ নয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। হাসপাতালের চিকিৎসকের বরাত দিয়ে এয়ারপোর্ট থানার ওসি জানিয়েছেন- পুরোপুরি সুস্থ হলে তাকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ দেয়া হবে। ভর্তিকালীন সময়ে সে যে ট্রমার মধ্যে ছিল এখন ধীরে ধীরে সেটি কাটছে। গ্রেপ্তার হওয়া ঘটনাকারী দু’ধর্ষককে ছবি দেখার পর সে চিনেছেও। ধর্ষক আব্দুর রহিম শাহপরানের পীরের বাজার এলাকার উত্তর মোকামেরগুল গ্রামে বাড়ি। তার পিতার নাম হাশেম মিয়া। আর রাকিব মিয়ার বাড়ি শাহপরান এলাকার দলইপাড়া গ্রামে। তার পিতা আনোয়ার হোসেন। ধর্ষণের ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর গতকাল বুধবার দুপুরে ধর্ষক রাকিব মিয়ার বাড়ির সামনে কয়েকশ’ মানুষ উপস্থিত হয়ে হামলার প্রস্তুতি নেয়। খবর পেয়ে শাহপরান থানা পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এক পর্যায়ে ধর্ষকের বাড়ি ভাঙচুর করতে আসা লোকজনের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তি হয়। উপস্থিত এলাকাবাসী জানিয়েছেন পুলিশ এখন ধর্ষকের বাড়ি পাহারা দিচ্ছে। এটাই হচ্ছে বাস্তবতা। তারা বলেন- ধর্ষক রাকিব মিয়া নিজেও অনেক অপরাধে জড়িত। তার পিতা আনোয়ার হোসেনও একজন গরুচোর হিসেবে পরিচিত। কোনো ধর্ষককে তাদের এলাকায় স্থান দেয়া হবে না। এ কারণে ধর্ষক পরিবারকে সেখান থেকে সরিয়ে নিতে তারা পুলিশকে অনুরোধ করেছেন।

সিলেটে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা স্বীকার করেছে দুই ধর্ষক। বলেছে; শাহপরাণ (রহ.)’র মাজার থেকে বাড়ি ফেরত ওই মহিলাকে তারা নির্জন টিলায় নিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করেছে। এক পর্যায়ে রক্তাক্ত অবস্থায় ওই মহিলাকে টিলার পাশের সড়কে রেখে পালিয়ে যায়। বুধবার বিকালে সিলেটের অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল মোমেনের আদালতে তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়। প্রায় এক ঘণ্টাব্যাপী জবানবন্দিকালে ধর্ষক লেগুনা ড্রাইভার আব্দুর রহিম ও তার বন্ধু রাকিব ঘটনা স্বীকার করেছে। জবানবন্দিতে তারা জানায়, শাহপরানের মাজার থেকে তারা ওই মহিলাকে বাড়ি পৌঁছে দেয়ার কথা বলে লেগুনা গাড়িতে তুলে। এরপর তারা লেগুনা নিয়ে চলে যায় শহরতলীর কালাগুল চা বাগান এলাকার রাবার বাগানে। ঘটনা গত মঙ্গলবার সকালের। ঘটনাস্থল এয়ারপোর্ট থানার ছড়াগাঙের রাবার টিলার নির্জন বাগান। জবানবন্দিতে আব্দুর রহিম ও রাকিব মিয়া জানিয়েছে, রাতে তারা শাহপরানের মাজারেই ছিল। ওখানে তারা কিছুটা মানসিক ভারসাম্যহীন ওই নারীকে টার্গেট করে। তার সঙ্গে কথা বলে। ভোর রাত ৫টার দিকে ওই মহিলা জানায়- সে তার বাড়ি বিশ্বনাথে যাবে। এ সময় আব্দুর রহিম তাকে লেগুনাতে তুলে। লেগুনাতে বসিয়ে তারা গাড়িটি বিশ্বনাথের পথে না গিয়ে চৌমুহনী থেকে বাগান রোড ধরে। খুঁজে খুঁজে রাবার বাগানের নির্জন টিলার উপর নিয়ে গিয়ে তারা উপর্যুপরি ধর্ষণ করে। এক পর্যায়ে রক্তাক্ত অবস্থায় রেখে তারা পালিয়ে যায়।
পুলিশ জানিয়েছে; আদালতে তারা দায় স্বীকার করার পর বিচারকের নির্দেশে ধর্ষক আব্দুর রহিম ও রাকিব মিয়াকে কারাগারে পাঠানো হয়। এর আগে রাতভর এয়ারপোর্ট থানায় রেখে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদেও তারা ধর্ষণ ও অপহরণের ঘটনা স্বীকার করে এয়ারপোর্ট থানার ওসি মানবজমিনকে জানিয়েছেন- মঙ্গলবার সন্ধ্যার মধ্যে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে। আসামিদের বাড়ি শাহপরান থানা এলাকায়। ধর্ষণের ঘটনা ঘটানোর পর তারা নিজ নিজ বাড়ি চলে যায়। প্রযুক্তিগত অনুসন্ধান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের এডিসি মিডিয়া মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম মানবজমিনকে জানিয়েছেন, ধর্ষিতা ওই নারীকে রাবার বাগানের সড়ক থেকে উদ্ধারের পর পুলিশ তদন্তে নামে। প্রথমে বাগানের শ্রমিকদের কাছ থেকে তথ্য জানার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু শ্রমিকরা কিছুই জানে না বলে জানান। ঘটনা ঘটেছে ভোররাতে। তখন বাগান নীরব ছিল, কোনো শ্রমিক ছিল না। তবে ধর্ষিতার মুখ থেকে শাহপরান মাজারের নাম আসে। পুলিশ অনুসন্ধান শুরু করে মাজার থেকে। সিসিটিভি’র ফুটেজ তল্লাশি করে। এক পর্যায়ে তারা দেখতে পায় ওই মহিলাকে নিয়ে দুই যুবক একটি লেগুনা করে মাজার এলাকা থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে। নাম্বার সংগ্রহ করা হয় ওই লেগুনার। নাম্বার সিলেট-ছ-১১-১২৭১। পুলিশের অনুসন্ধানে পাওয়া যায় লেগুনার মালিকের নাম। মালিকের সূত্র ধরে পাওয়া যায় চালক আব্দুর রহিমকে। পরে পাওয়া যায় রাকিব মিয়াকে। তারা দু’জন বন্ধু। আব্দুর রহিম চালক। আর রাকিব মিয়া গাড়ি মেকানিক। দু’জনের মধ্যে বন্ধুত্বের ভাব রয়েছে।
এদিকে ধর্ষিতা ওই নারী এখন সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসিতে ভর্তি আছে। মঙ্গলবার সকালে যখন তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় তখন তার প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছিলো। চিকিৎসা শুরু হওয়ার পর তা বন্ধ হয়। তবে এখনো পুরোপুরি সুস্থ নয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। হাসপাতালের চিকিৎসকের বরাত দিয়ে এয়ারপোর্ট থানার ওসি জানিয়েছেন- পুরোপুরি সুস্থ হলে তাকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ দেয়া হবে। ভর্তিকালীন সময়ে সে যে ট্রমার মধ্যে ছিল এখন ধীরে ধীরে সেটি কাটছে। গ্রেপ্তার হওয়া ঘটনাকারী দু’ধর্ষককে ছবি দেখার পর সে চিনেছেও। ধর্ষক আব্দুর রহিম শাহপরানের পীরের বাজার এলাকার উত্তর মোকামেরগুল গ্রামে বাড়ি। তার পিতার নাম হাশেম মিয়া। আর রাকিব মিয়ার বাড়ি শাহপরান এলাকার দলইপাড়া গ্রামে। তার পিতা আনোয়ার হোসেন। ধর্ষণের ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর গতকাল বুধবার দুপুরে ধর্ষক রাকিব মিয়ার বাড়ির সামনে কয়েকশ’ মানুষ উপস্থিত হয়ে হামলার প্রস্তুতি নেয়। খবর পেয়ে শাহপরান থানা পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এক পর্যায়ে ধর্ষকের বাড়ি ভাঙচুর করতে আসা লোকজনের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তি হয়। উপস্থিত এলাকাবাসী জানিয়েছেন পুলিশ এখন ধর্ষকের বাড়ি পাহারা দিচ্ছে। এটাই হচ্ছে বাস্তবতা। তারা বলেন- ধর্ষক রাকিব মিয়া নিজেও অনেক অপরাধে জড়িত। তার পিতা আনোয়ার হোসেনও একজন গরুচোর হিসেবে পরিচিত। কোনো ধর্ষককে তাদের এলাকায় স্থান দেয়া হবে না। এ কারণে ধর্ষক পরিবারকে সেখান থেকে সরিয়ে নিতে তারা পুলিশকে অনুরোধ করেছেন।

No comments