কাশ্মীর ইস্যু জঙ্গিবাদের ঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে: বিশেষজ্ঞদের হুঁশিয়ারি by নাফিসা হুদভয়
অধিকৃত
জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বিলুপ্ত করার ভারতীয় সিদ্ধান্তের
প্রেক্ষাপটে কয়েকজন বিশেষজ্ঞ উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যে এর ফলে এই অঞ্চলে
সক্রিয় বেশ কয়েকটি সন্ত্রাসী গ্রুপের দ্বারা জঙ্গিবাদের ঝুঁকি বাড়বে।
ভারতীয় সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৭০ বাতিলের আগে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ ওই রাজ্যে সামরিক শক্তি ব্যাপকভাবে বাড়ানো হয়। রাজ্যটিকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে ফেলা হয়, ইন্টারনেট, মোবাইলফোন ও ল্যান্ডফোন সংযুক্ত স্থগিত রাখা হয়।
নয়া দিল্লিভিত্তিক ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট ফর কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্টের রাজনৈতিক বিশ্লেষক অজাই সাহনি বলেন, দীর্ঘ সময় ধরেই ভারতীয় কাশ্মীর খুবই উত্তপ্ত অঞ্চল হয়ে আছে।
তিনি ভোয়াকে বলেন, ভারত মূলত দমনমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এটি প্রতিরোধহীনভাবে যাবে না।
সাহনি বলেন, ভারতীয় কর্তৃপক্ষ এখন পর্যন্ত বড় ধরনের কোনো সন্ত্রাসী ঘটনা বা প্রত্যাঘাত প্রতিহত করতে সক্ষম হয়েছে।
জঙ্গি গ্রুপগুলো
জম্মু ও কাশ্মীরে বেশ কয়েকটি সন্ত্রাসী ও জঙ্গি গ্রুপ সক্রিয়। এদের মধ্যে রয়েছে জৈশ-ই-মোহাম্মদ ও লস্কর-ই-তৈয়বা। লস্কর-ই-তৈয়বার আরো দুটি আক্রমণকারী সংগঠন আছে: জামায়াত-উদ-দোয়া (জেইউডি) ও ফালাহ-ই-ইনসানিয়াত (এফআইএফ)। উভয়টিই গরিব মানুষদের সহায়তার আড়ালে কাশ্মীর ইস্যুতে তহবিল সংগ্রহ করে থাকে।
এলইটি, জেইউডি ও এফআইএফ পরিচালনা করেন হাফিজ সাঈদ। যুক্তরাষ্ট্র তাকে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী হিসেবে ঘোষণা করেছে, তিনি ২০০৮ সালের মুম্বাই হামলার পরিকল্পনাকারী বলে অভিযোগ রয়েছে।
এলইটির মতো কয়েকটি গ্রুপ পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর কাছ থেকে সহায়তা পায় বলেও অভিযোগ রয়েছে। তবে পাকিস্তান এ ধরনের অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
পাকিস্তানভিত্তিক রাজনৈতিক দল জম্মু কাশ্মীর লিবারেশন ফ্রন্ট (জেকেএলএফ)-এর প্রধান তৌকির গিলানি অখণ্ড কাশ্মীরে বিশ্বাস করেন। তিনি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতি এই অঞ্চলে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে, পাকিস্তান এর সুযোগ নিতে পারে।
গিলানি বলেন, পাকিস্তানি এলাকা থেকে হাজার হাজার লোক যুদ্ধবিরতি রেখায় চলে যেতে পারে। তারা মনে করতে পারে, হয় এখন, নয়তো কখনোই নয়।
সাহনি এই হুমকি প্রত্যাখ্যান করে বলেন, সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোকে পাকিস্তানের সমর্থন করার বিষয়ে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলো খুবই সচেতন। আর পরিস্থিতি সামাল দিতে জম্মু ও কাশ্মীরের পুলিশ বাহিনী যথেষ্ট সজ্জিত।
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক চাপের কারণে পাকিস্তানের পক্ষে সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোকে সমর্থন দেয়া সম্ভব হবে না। ফলে কাশ্মীরে পাকিস্তান যে সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোকে সমর্থন দিতে পারবে না, সে ব্যাপারে ভারতের প্রত্যাশা বেড়ে গেছে।
জনসংখ্যায় পরিবর্তন
ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপি চলতি বছরের প্রথম দিকে ক্ষমতায় ফেরে সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৭০ বাতিল করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে।
ওই অনুচ্ছেদ বাতিল করার ফলে অকাশ্মীরীরাও এখন থেকে সেখানে জমি কিনতে পারবে। অনেক বিশ্লেষক মনে করছেন, এর ফলে স্থানীয় জনসংখ্যার চিত্রে পরিবর্তন আসবে এবং মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলটির জনমিতিদ বদলে যাবে। ওই অনুচ্ছেদে স্থানীয় জনসাধারণকে আরো কিছু বিশেষ অধিকার ও সুবিধা দেয়া হয়েছে। অনুচ্ছেদটি বাতিলের ফলে তা আর বজায় রইল না।
ভারত সরকারের ওই পদক্ষেপের পর থেকে বন্দী থাকা কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতিও মনে করেন, ভারত চায় স্থানীয় জনসংখ্যায় পরিবর্তন আনতে।
তিনি বিবিসিকে বলেন, তারা স্রেফ আমাদের ভূখণ্ড দখল করতে চায়, মুসলিম সংখ্যাগুরু রাজ্যটিকে মুসলিম সংখ্যালঘু একটি রাজ্যে পরিণত করতে চায়। তারা চায় আমাদের শক্তি পুরোপুরি শেষ করে দিতে।
ভারতের পদক্ষেপের ফলে রাজ্যের জনসংখ্যায় পরিবর্তন আনার বিষয়টি নাকচ করে দেননি সাহনি। তবে তিনি বলেন, অতীতে পাকিস্তানও তাদের কাশ্মীরে একই কাজ করেছে।
তিনি বলেন, কাশ্মীরী আন্দোলন (স্থানীয় প্রতিরোধ) টেকসই হবে না। কারণ পাকিস্তান ইতোমধ্যেই গিলগিট-বাল্টিস্তানের জনসংখ্যায় পরিবর্তন এনছে। তিনি বলেন, পাকিস্তান ইতোমধ্যেই অকাশ্মীরীদেরকে কাশ্মীরী ভূখণ্ডে প্রবেশ করিয়েছে।
কাশ্মীরের দাবি
কাশ্মীর নিয়ে ১৯৪৭ সাল থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বিরোধ চলছে। উভয় দেশই বলছে, পুরো কাশ্মীর তাদের। এ নিয়ে তারা দুটি বড় যুদ্ধে অবতীর্ণও হয়েছে।
আইএস ও আল-কায়েদা
স্থানীয় কাশ্মীরী গ্রুপগুলো ইসলামি স্টেট ও আল-কায়েদার মতো আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর সাথে সম্পর্ক স্থাপন করতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে।
নিউ ইয়র্কভিত্তিক কাশ্মীর মিশন ইউএসএর নির্বাহী পরিচালক মালিক নাদিম আবিদ বলেন, আন্তর্জাতিক ইসলামি চরমপন্থী গ্রুপগুলো যে কাশ্মীরের ব্যাপারে আগ্রহী তা কাশ্মীরী গ্রুপগুলো জানে।
তিনি বলেন, আইএস ও আল-কায়েদার মতো গ্রুপগুলো যাতে কাশ্মীরী গ্রুপগুলোতে অনুপ্রবেশ করতে না পারে, সেজন্য আমাদের পুরোপুরি সচেতন থাকতে হবে। এটি ১০০ ভাগ স্থানীয় আন্দোলন। এই আন্দোলন পরিচালিত হচ্ছে কাশ্মীরী নেতাদের মাধ্যমে।
তাছাড়া জম্মু ও কাশ্মীরের যোগাযোগ ব্যবস্থা পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। ফলে বহির্বিশ্বের সাথে কাশ্মীরীরা যোগাযোগও করতে পারছে না।
ভারত-শাসিত শ্রীনগরের ভোয়া সংবাদদাতা ইউসুফ জামিল পরিস্থিতিকে অনিশ্চিত ও উত্তপ্ত হিসেবে অভিহিত করছেন। ফলে অনেক লোক চলে যেতে বাধ্য হচ্ছে।
তিনি বলেন, নজিরবিহীন পর্যায়ের ভীতি কাজ করছে স্থানীয়দের মধ্যে। শত শত ভারতীয় নাগরিক ও তীর্থযাত্রী, স্থানীয় কর্মী, কারিগর, ব্যবসায়ীরা উপত্যকা ত্যাগ করছেন।
ভারতীয় সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৭০ বাতিলের আগে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ ওই রাজ্যে সামরিক শক্তি ব্যাপকভাবে বাড়ানো হয়। রাজ্যটিকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে ফেলা হয়, ইন্টারনেট, মোবাইলফোন ও ল্যান্ডফোন সংযুক্ত স্থগিত রাখা হয়।
নয়া দিল্লিভিত্তিক ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট ফর কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্টের রাজনৈতিক বিশ্লেষক অজাই সাহনি বলেন, দীর্ঘ সময় ধরেই ভারতীয় কাশ্মীর খুবই উত্তপ্ত অঞ্চল হয়ে আছে।
তিনি ভোয়াকে বলেন, ভারত মূলত দমনমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এটি প্রতিরোধহীনভাবে যাবে না।
সাহনি বলেন, ভারতীয় কর্তৃপক্ষ এখন পর্যন্ত বড় ধরনের কোনো সন্ত্রাসী ঘটনা বা প্রত্যাঘাত প্রতিহত করতে সক্ষম হয়েছে।
জঙ্গি গ্রুপগুলো
জম্মু ও কাশ্মীরে বেশ কয়েকটি সন্ত্রাসী ও জঙ্গি গ্রুপ সক্রিয়। এদের মধ্যে রয়েছে জৈশ-ই-মোহাম্মদ ও লস্কর-ই-তৈয়বা। লস্কর-ই-তৈয়বার আরো দুটি আক্রমণকারী সংগঠন আছে: জামায়াত-উদ-দোয়া (জেইউডি) ও ফালাহ-ই-ইনসানিয়াত (এফআইএফ)। উভয়টিই গরিব মানুষদের সহায়তার আড়ালে কাশ্মীর ইস্যুতে তহবিল সংগ্রহ করে থাকে।
এলইটি, জেইউডি ও এফআইএফ পরিচালনা করেন হাফিজ সাঈদ। যুক্তরাষ্ট্র তাকে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী হিসেবে ঘোষণা করেছে, তিনি ২০০৮ সালের মুম্বাই হামলার পরিকল্পনাকারী বলে অভিযোগ রয়েছে।
এলইটির মতো কয়েকটি গ্রুপ পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর কাছ থেকে সহায়তা পায় বলেও অভিযোগ রয়েছে। তবে পাকিস্তান এ ধরনের অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
পাকিস্তানভিত্তিক রাজনৈতিক দল জম্মু কাশ্মীর লিবারেশন ফ্রন্ট (জেকেএলএফ)-এর প্রধান তৌকির গিলানি অখণ্ড কাশ্মীরে বিশ্বাস করেন। তিনি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতি এই অঞ্চলে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে, পাকিস্তান এর সুযোগ নিতে পারে।
গিলানি বলেন, পাকিস্তানি এলাকা থেকে হাজার হাজার লোক যুদ্ধবিরতি রেখায় চলে যেতে পারে। তারা মনে করতে পারে, হয় এখন, নয়তো কখনোই নয়।
সাহনি এই হুমকি প্রত্যাখ্যান করে বলেন, সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোকে পাকিস্তানের সমর্থন করার বিষয়ে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলো খুবই সচেতন। আর পরিস্থিতি সামাল দিতে জম্মু ও কাশ্মীরের পুলিশ বাহিনী যথেষ্ট সজ্জিত।
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক চাপের কারণে পাকিস্তানের পক্ষে সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোকে সমর্থন দেয়া সম্ভব হবে না। ফলে কাশ্মীরে পাকিস্তান যে সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোকে সমর্থন দিতে পারবে না, সে ব্যাপারে ভারতের প্রত্যাশা বেড়ে গেছে।
জনসংখ্যায় পরিবর্তন
ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপি চলতি বছরের প্রথম দিকে ক্ষমতায় ফেরে সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৭০ বাতিল করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে।
ওই অনুচ্ছেদ বাতিল করার ফলে অকাশ্মীরীরাও এখন থেকে সেখানে জমি কিনতে পারবে। অনেক বিশ্লেষক মনে করছেন, এর ফলে স্থানীয় জনসংখ্যার চিত্রে পরিবর্তন আসবে এবং মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলটির জনমিতিদ বদলে যাবে। ওই অনুচ্ছেদে স্থানীয় জনসাধারণকে আরো কিছু বিশেষ অধিকার ও সুবিধা দেয়া হয়েছে। অনুচ্ছেদটি বাতিলের ফলে তা আর বজায় রইল না।
ভারত সরকারের ওই পদক্ষেপের পর থেকে বন্দী থাকা কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতিও মনে করেন, ভারত চায় স্থানীয় জনসংখ্যায় পরিবর্তন আনতে।
তিনি বিবিসিকে বলেন, তারা স্রেফ আমাদের ভূখণ্ড দখল করতে চায়, মুসলিম সংখ্যাগুরু রাজ্যটিকে মুসলিম সংখ্যালঘু একটি রাজ্যে পরিণত করতে চায়। তারা চায় আমাদের শক্তি পুরোপুরি শেষ করে দিতে।
ভারতের পদক্ষেপের ফলে রাজ্যের জনসংখ্যায় পরিবর্তন আনার বিষয়টি নাকচ করে দেননি সাহনি। তবে তিনি বলেন, অতীতে পাকিস্তানও তাদের কাশ্মীরে একই কাজ করেছে।
তিনি বলেন, কাশ্মীরী আন্দোলন (স্থানীয় প্রতিরোধ) টেকসই হবে না। কারণ পাকিস্তান ইতোমধ্যেই গিলগিট-বাল্টিস্তানের জনসংখ্যায় পরিবর্তন এনছে। তিনি বলেন, পাকিস্তান ইতোমধ্যেই অকাশ্মীরীদেরকে কাশ্মীরী ভূখণ্ডে প্রবেশ করিয়েছে।
কাশ্মীরের দাবি
কাশ্মীর নিয়ে ১৯৪৭ সাল থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বিরোধ চলছে। উভয় দেশই বলছে, পুরো কাশ্মীর তাদের। এ নিয়ে তারা দুটি বড় যুদ্ধে অবতীর্ণও হয়েছে।
আইএস ও আল-কায়েদা
স্থানীয় কাশ্মীরী গ্রুপগুলো ইসলামি স্টেট ও আল-কায়েদার মতো আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর সাথে সম্পর্ক স্থাপন করতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে।
নিউ ইয়র্কভিত্তিক কাশ্মীর মিশন ইউএসএর নির্বাহী পরিচালক মালিক নাদিম আবিদ বলেন, আন্তর্জাতিক ইসলামি চরমপন্থী গ্রুপগুলো যে কাশ্মীরের ব্যাপারে আগ্রহী তা কাশ্মীরী গ্রুপগুলো জানে।
তিনি বলেন, আইএস ও আল-কায়েদার মতো গ্রুপগুলো যাতে কাশ্মীরী গ্রুপগুলোতে অনুপ্রবেশ করতে না পারে, সেজন্য আমাদের পুরোপুরি সচেতন থাকতে হবে। এটি ১০০ ভাগ স্থানীয় আন্দোলন। এই আন্দোলন পরিচালিত হচ্ছে কাশ্মীরী নেতাদের মাধ্যমে।
তাছাড়া জম্মু ও কাশ্মীরের যোগাযোগ ব্যবস্থা পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। ফলে বহির্বিশ্বের সাথে কাশ্মীরীরা যোগাযোগও করতে পারছে না।
ভারত-শাসিত শ্রীনগরের ভোয়া সংবাদদাতা ইউসুফ জামিল পরিস্থিতিকে অনিশ্চিত ও উত্তপ্ত হিসেবে অভিহিত করছেন। ফলে অনেক লোক চলে যেতে বাধ্য হচ্ছে।
তিনি বলেন, নজিরবিহীন পর্যায়ের ভীতি কাজ করছে স্থানীয়দের মধ্যে। শত শত ভারতীয় নাগরিক ও তীর্থযাত্রী, স্থানীয় কর্মী, কারিগর, ব্যবসায়ীরা উপত্যকা ত্যাগ করছেন।
No comments