গত ৫ বছরে দুর্ঘটনায় ২৬ জঙ্গিবিমানসহ ৩৭ এয়ারক্রাফট হারিয়েছে ভারত by তানভীর আযম
ভারতীয়
বিমানবাহিনীতে জঙ্গিবিমান বহরে শূন্যতা উদ্বেগের কারণ হয়ে থাকলে সেটা কেবল
কিনতে না পারা ও স্থানীয়ভাবে উৎপাদনে বিলম্বের জন্যই নয়। ভারত নিয়মিতভাবেই
বিমান খোয়াচ্ছে এবং গত ৫ বছরে প্রায় এক স্কোয়ড্রন বিমান দুর্ঘটনায় ধ্বংস
হয়েছে।
পার্লামেন্টে দেয়া প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্যে বলা হয়েছে, গত ৫ বছরে ২৬টি জঙ্গিবিমান ধ্বংস হয়েছে, এতে ১২ জন পাইলট ও সাতজন ক্রু নিহত হয়েছে।
কেবল ২০১৯ সালের প্রথম ছয় মাসেই ভারতীয় বিমান বাহিনী দুর্ঘটনায় ছয়টি বিমান খুইয়েছে। জানুয়ারিতে একটি জাগুয়ার বিধ্বস্ত হয়েছে, ফেব্রুয়ারিতে দুটি (একটি হক এমকে ১৩২ ও একটি মিগ ২৭ ইউপিজি) বিধ্বস্ত হয়েছে। মার্চ মাসে ভারতীয় বিমান বাহিনী আরো দুটি বিমান হারায়। এর মধ্যে একটি মিগ ২১ বাইসন ও একটি মিগ ২৭ ইউপিজি। জুনে একটি এএন-৩২ বিধ্বস্ত হয়।
আগস্টে একটি সুখোই-৩০ বিধ্বস্ত হয় আসামে প্রশিক্ষণকালে। এসবের মধ্যে এপ্রিলে কাশ্মীরের বাদগামে বিধ্বস্ত হওযা এমআই-১৭ অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। বালাকোট বিমানহামলার পর ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার মধ্যে বিমানটি নিজেদের গুলিতে ঘায়েল হয়েছিল। ওই ঘটনায় ছয়জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়।
এসব ঘটনা নিয়ে গঠিত উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি জানায়, এমআই-১৭ হেলিকপ্টারটি ভুলবশত ভারতীয় ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিধ্বস্ত হয়েছে। এই ঘটনার জন্য দোষী সাব্যস্ত হয় ঘাঁটির প্রধান অপারেটিং অফিসারসহ ভারতীয় বিমানবাহিনীর ৫ কর্মকর্তা।
ভারতীয় বিমান বাহিনীর গত ৫ বছরের দুর্ঘটনার রেকর্ডে দেখা যায়, ২০১৪-১৫ ও ২০১৮-১৯ সময়কালে সাতজন যোদ্ধা ও ২০১৬-১৭ সময়কালে আরো ছয় যোদ্ধা নিহত হয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে ২০১৫-১৬ ও ২০১৭-১৮ ছিল সেরা সময়। ২০১৫-১৬-এ চারটি বিমান বিধ্বস্ত হয়, আর ২০১৭-১৮-এ হয় দুটি।
২০১৯ পর্যন্ত এসব ঘটনায় এক ডজনের বেশি পাইলট নিহত হয়েছে। তবে মোট নিহতের সংখ্যা অনেক বেশি। এসব ঘটনায় প্রাণহানি ঘটেছে ৪৬, এদের মধ্যে এয়ারক্রু ৭ এবং অন্যান্য কর্মী ২৭।
গত ৫ বছরে হেলিকপ্টার, প্রশিক্ষণ ও পরিবহন বিমান দুর্ঘটনার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হলে মোট বিধ্বস্ত এয়ারক্রাফটের সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৭। দুর্ঘটনায় ছয়টি হেলিকপ্টার, নয়টি প্রশিক্ষণ বিমান, তিনটি পরিবহন বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে।
পার্লামেন্টে দেয়া প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্যে বলা হয়েছে, গত ৫ বছরে ২৬টি জঙ্গিবিমান ধ্বংস হয়েছে, এতে ১২ জন পাইলট ও সাতজন ক্রু নিহত হয়েছে।
কেবল ২০১৯ সালের প্রথম ছয় মাসেই ভারতীয় বিমান বাহিনী দুর্ঘটনায় ছয়টি বিমান খুইয়েছে। জানুয়ারিতে একটি জাগুয়ার বিধ্বস্ত হয়েছে, ফেব্রুয়ারিতে দুটি (একটি হক এমকে ১৩২ ও একটি মিগ ২৭ ইউপিজি) বিধ্বস্ত হয়েছে। মার্চ মাসে ভারতীয় বিমান বাহিনী আরো দুটি বিমান হারায়। এর মধ্যে একটি মিগ ২১ বাইসন ও একটি মিগ ২৭ ইউপিজি। জুনে একটি এএন-৩২ বিধ্বস্ত হয়।
আগস্টে একটি সুখোই-৩০ বিধ্বস্ত হয় আসামে প্রশিক্ষণকালে। এসবের মধ্যে এপ্রিলে কাশ্মীরের বাদগামে বিধ্বস্ত হওযা এমআই-১৭ অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। বালাকোট বিমানহামলার পর ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার মধ্যে বিমানটি নিজেদের গুলিতে ঘায়েল হয়েছিল। ওই ঘটনায় ছয়জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়।
এসব ঘটনা নিয়ে গঠিত উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি জানায়, এমআই-১৭ হেলিকপ্টারটি ভুলবশত ভারতীয় ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিধ্বস্ত হয়েছে। এই ঘটনার জন্য দোষী সাব্যস্ত হয় ঘাঁটির প্রধান অপারেটিং অফিসারসহ ভারতীয় বিমানবাহিনীর ৫ কর্মকর্তা।
ভারতীয় বিমান বাহিনীর গত ৫ বছরের দুর্ঘটনার রেকর্ডে দেখা যায়, ২০১৪-১৫ ও ২০১৮-১৯ সময়কালে সাতজন যোদ্ধা ও ২০১৬-১৭ সময়কালে আরো ছয় যোদ্ধা নিহত হয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে ২০১৫-১৬ ও ২০১৭-১৮ ছিল সেরা সময়। ২০১৫-১৬-এ চারটি বিমান বিধ্বস্ত হয়, আর ২০১৭-১৮-এ হয় দুটি।
২০১৯ পর্যন্ত এসব ঘটনায় এক ডজনের বেশি পাইলট নিহত হয়েছে। তবে মোট নিহতের সংখ্যা অনেক বেশি। এসব ঘটনায় প্রাণহানি ঘটেছে ৪৬, এদের মধ্যে এয়ারক্রু ৭ এবং অন্যান্য কর্মী ২৭।
গত ৫ বছরে হেলিকপ্টার, প্রশিক্ষণ ও পরিবহন বিমান দুর্ঘটনার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হলে মোট বিধ্বস্ত এয়ারক্রাফটের সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৭। দুর্ঘটনায় ছয়টি হেলিকপ্টার, নয়টি প্রশিক্ষণ বিমান, তিনটি পরিবহন বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে।
No comments