সিলেটের মেয়ে মাহজাবিন নাসায়
নাসায়
যোগ দিচ্ছেন সিলেটের মেয়ে মাহজাবিন হক। ইতিমধ্যে নাসার পক্ষ থেকে তার
নিয়োগ নিশ্চিত করা হয়েছে। আগামী ৭ই অক্টোবর কর্মস্থলে যোগ দেবেন তিনি। আর
এই নিয়োগের মধ্য দিয়ে বিশ্ব দরবারে প্রিয় জন্মভূমি সিলেটকে অনন্য উচ্চতায়
নিয়ে গেলেন মাহজাবিন। এতে গর্বিত সিলেটবাসীও। পারিবারিক সূত্র জানিয়েছে,
নাসার টেক্সাস কার্যালয়ে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে তিনি যোগ
দিচ্ছেন। ইতিমধ্যে গ্রাজুয়েশন শেষ করে ইন্টার্নিশিপও সম্পন্ন করেছেন তিনি।
মাহজাবিন সিলেটের খাজাঞ্চিবাড়ি ইন্টারন্যাশনালের ছাত্রী ছিলেন। তার জন্ম ও
বেড়ে ওঠা সিলেটেই।
মাহজাবিন হক প্রথম বাংলাদেশি নারী যিনি নাসায় যোগ দিচ্ছেন তার পিতা সৈয়দ এনামুল হক পূবালী ব্যাংক লি. এর সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার। তাদের গ্রামের বাড়ি গোলাপগঞ্জ উপজেলার কদমরসুল গ্রামে। মাহজাবিন হক চলতি বছরই মিশিগান রাজ্যের ওয়েন স্টেইট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে উচ্চতর ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন।
তার এমন সাফল্যে পুরো মিশিগান শহরে বাঙালি কমিউনিটির মধ্যে উৎসবের আমেজ সৃষ্টি হয়েছে। আর খবরটি সিলেটে ছড়িয়ে পড়া মাত্র তৃপ্ত হয়েছেন সিলেটবাসী। পেইন্টিং ও ডিজাইনে পারদর্শী মাহজাবীন হক ২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে যান। কর্মসূত্রে পিতা সৈয়দ এনামুল হক সিলেটে অবস্থান করলেও তার সঙ্গে আছেন মা ফেরদৌসী চৌধুরী ও একমাত্র ভাই সৈয়দ সামিউল হক। সৈয়দ সামিউল হক ইউএস আর্মিতে কর্মরত। তারা সিলেট নগরীর কাজীটুলাস্থ হক ভবনের স্থায়ী বাসিন্দা। মাহজাবীন হক ওয়েইন স্টেইট ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নকালে দুই দফায় টেক্সাসের হিউস্টনে অবস্থিত নাসার জনসন স্পেস সেন্টারে ইন্টার্নশিপ করেছেন। প্রথম দফায় তিনি ডাটা এনালিস্ট এবং দ্বিতীয় দফায় সফটওয়্যার ডেভেলপার হিসেবে মিশন কন্ট্রোলে কাজ করেন। মাহজাবীন হক জানান, দু’দফায় ৮ মাস দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে কাজ করেন তিনি। এই কাজের মাধ্যমে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন।
নাসা অ্যামাজনসহ বিশ্বের অনেক খ্যাতনামা কোম্পানি থেকে তিনি চাকরির অফার পেয়েছেন। এর মধ্যে নাসাকেই বেছে নেন তিনি। মেয়ের এ সাফল্যে খুশী সৈয়দ এনামুল হক। গতকাল বিকালে তিনি মানবজমিনকে জানিয়েছেন, মাহজাবিন শৈশব কাটিয়েছে সিলেটে। এখানেই তার পড়ালেখা। পরে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করেন। মেয়ের এই সাফল্যে তিনি খুশী। সিলেটের মুখ উজ্জ্বল করতে মাহজাবিন যেন আরো এগিয়ে যেতে পারে সেই দোয়া তিনি সবার কাছে চেয়েছেন।
মাহজাবিন হক প্রথম বাংলাদেশি নারী যিনি নাসায় যোগ দিচ্ছেন তার পিতা সৈয়দ এনামুল হক পূবালী ব্যাংক লি. এর সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার। তাদের গ্রামের বাড়ি গোলাপগঞ্জ উপজেলার কদমরসুল গ্রামে। মাহজাবিন হক চলতি বছরই মিশিগান রাজ্যের ওয়েন স্টেইট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে উচ্চতর ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন।
তার এমন সাফল্যে পুরো মিশিগান শহরে বাঙালি কমিউনিটির মধ্যে উৎসবের আমেজ সৃষ্টি হয়েছে। আর খবরটি সিলেটে ছড়িয়ে পড়া মাত্র তৃপ্ত হয়েছেন সিলেটবাসী। পেইন্টিং ও ডিজাইনে পারদর্শী মাহজাবীন হক ২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে যান। কর্মসূত্রে পিতা সৈয়দ এনামুল হক সিলেটে অবস্থান করলেও তার সঙ্গে আছেন মা ফেরদৌসী চৌধুরী ও একমাত্র ভাই সৈয়দ সামিউল হক। সৈয়দ সামিউল হক ইউএস আর্মিতে কর্মরত। তারা সিলেট নগরীর কাজীটুলাস্থ হক ভবনের স্থায়ী বাসিন্দা। মাহজাবীন হক ওয়েইন স্টেইট ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নকালে দুই দফায় টেক্সাসের হিউস্টনে অবস্থিত নাসার জনসন স্পেস সেন্টারে ইন্টার্নশিপ করেছেন। প্রথম দফায় তিনি ডাটা এনালিস্ট এবং দ্বিতীয় দফায় সফটওয়্যার ডেভেলপার হিসেবে মিশন কন্ট্রোলে কাজ করেন। মাহজাবীন হক জানান, দু’দফায় ৮ মাস দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে কাজ করেন তিনি। এই কাজের মাধ্যমে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন।
নাসা অ্যামাজনসহ বিশ্বের অনেক খ্যাতনামা কোম্পানি থেকে তিনি চাকরির অফার পেয়েছেন। এর মধ্যে নাসাকেই বেছে নেন তিনি। মেয়ের এ সাফল্যে খুশী সৈয়দ এনামুল হক। গতকাল বিকালে তিনি মানবজমিনকে জানিয়েছেন, মাহজাবিন শৈশব কাটিয়েছে সিলেটে। এখানেই তার পড়ালেখা। পরে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করেন। মেয়ের এই সাফল্যে তিনি খুশী। সিলেটের মুখ উজ্জ্বল করতে মাহজাবিন যেন আরো এগিয়ে যেতে পারে সেই দোয়া তিনি সবার কাছে চেয়েছেন।
No comments