বভার-৩৭৩ উন্মোচন: "নিষেধাজ্ঞা সামরিক ক্ষেত্রে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের সুযোগ এনে দিয়েছে"
বভার-৩৭৩ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা |
ইরানের
প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানির উপস্থিতিতে আজ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি
বভার-৩৭৩ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উন্মোচন করা হয়েছে। জাতীয়
প্রতিরক্ষা শিল্প দিবস উপলক্ষে এ ব্যবস্থা উন্মোচন করা হয়।
তেহরানে উপস্থিত বিদেশি সামরিক কর্মকর্তাগণ, রাষ্ট্রদূত ও ইরানের প্রতিরক্ষা শিল্পের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের এক সমাবেশে প্রেসিডেন্ট রুহানি বলেছেন, "নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি বভার-৩৭৩ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা রাশিয়ার এস-৩০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার চাইতেও শক্তিশালী এবং তা সক্ষমতার দিক দিয়ে রাশিয়ার এস-৪০০ এর কাছাকাছি।"
সমরবিদরা বলছেন, এই ব্যবস্থা একই সময়ে ৩০০টি লক্ষ্যবস্তুকে শনাক্ত, ৬০টিকে অনুসরণ ও ছয়টি'র সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িত হতে পারে। বলা যায় এটি রাশিয়ার তৈরি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার মতোই। উন্মোচনের পর ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানি এটিকে সামরিক বাহিনীতে যুক্ত করার নির্দেশ দেন। এ সাফল্যের ফলে শত্রুর যেকোনো হুমকি মোকাবেলায় ইরান এখন আগের চেয়েও অনেক বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠেছে।
প্রতিরক্ষা শিল্পকে শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ করা ইসলামি ইরানের অন্যতম একটি মৌলিক নীতি যা কিনা এখন পর্যন্ত শত্রুর সামরিক হামলার হুমকি মোকাবেলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ইসলামি বিপ্লবের পর ইরান সরকার প্রতিরক্ষা শিল্পকে এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে স্বাধীন নীতি গ্রহণ করে এবং নিষেধাজ্ঞা সত্বেও ইরান নিজস্ব প্রযুক্তি ও বিজ্ঞানীদের সহায়তায় তৈরি ৭৭০টির বেশি সামরিক পণ্য উন্মোচন করেছে। ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমির হাতামি বলেছেন, "শত্রুর নিষেধাজ্ঞা ও হুমকি সামরিক ক্ষেত্রে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের সুযোগ এনে দিয়েছে।"
পর্যবেক্ষকরা বলছেন, সামরিক দিক দিয়ে ইরানের শক্তি অর্জন ও স্বয়ংসম্পূর্ণতা এ অঞ্চলে নিরাপত্তা রক্ষায় বিরাট ভূমিকা রাখছে। বভার-৩৭৩ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শত্রুদের জন্য সতর্কবার্তা। সম্প্রতি ইরান পারস্য উপসাগরে মার্কিন অত্যাধুনিক গ্লোবাল হক ড্রোন ভূপাতিত করে আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে নিজের শক্তির প্রমাণ দিয়েছে। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ইরানের সক্ষমতার ব্যাপারে মার্কিন সাময়িকী নিউজ উইক লিখেছে, এ ক্ষেত্রে ইরানিদের সাফল্য সত্যিই প্রশংসাযোগ্য এবং দেশটি অপ্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠেছে। কিন্তু এরপরও আমেরিকা ইরানকে কোণঠাসা করার জন্য এ অঞ্চলে তেহরানের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সামরিক জোট গঠনের চেষ্টা করছে।
প্রতিরক্ষা শিল্পে ইরানের সাফল্যের কারণে শত্রুদের আগ্রাসনের বাসনা ধ্বংস হয়ে গেছে। তাই এ ক্ষেত্রে ইরান যতটা উন্নতি করবে ঠিক ততটাই শত্রুরা পিছিয়ে যাবে। এ কারণেই ইরানের বিরুদ্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সব ষড়যন্ত্রই ব্যর্থ হয়ে গেছে। সামরিক ক্ষেত্রে স্বাধীননীতি ইরানকে মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশে পরিণত করেছে এবং এ অঞ্চলের জাতিগুলোকে নিরাপত্তা দিয়েছে।
তেহরানে উপস্থিত বিদেশি সামরিক কর্মকর্তাগণ, রাষ্ট্রদূত ও ইরানের প্রতিরক্ষা শিল্পের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের এক সমাবেশে প্রেসিডেন্ট রুহানি বলেছেন, "নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি বভার-৩৭৩ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা রাশিয়ার এস-৩০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার চাইতেও শক্তিশালী এবং তা সক্ষমতার দিক দিয়ে রাশিয়ার এস-৪০০ এর কাছাকাছি।"
সমরবিদরা বলছেন, এই ব্যবস্থা একই সময়ে ৩০০টি লক্ষ্যবস্তুকে শনাক্ত, ৬০টিকে অনুসরণ ও ছয়টি'র সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িত হতে পারে। বলা যায় এটি রাশিয়ার তৈরি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার মতোই। উন্মোচনের পর ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানি এটিকে সামরিক বাহিনীতে যুক্ত করার নির্দেশ দেন। এ সাফল্যের ফলে শত্রুর যেকোনো হুমকি মোকাবেলায় ইরান এখন আগের চেয়েও অনেক বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠেছে।
প্রতিরক্ষা শিল্পকে শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ করা ইসলামি ইরানের অন্যতম একটি মৌলিক নীতি যা কিনা এখন পর্যন্ত শত্রুর সামরিক হামলার হুমকি মোকাবেলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ইসলামি বিপ্লবের পর ইরান সরকার প্রতিরক্ষা শিল্পকে এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে স্বাধীন নীতি গ্রহণ করে এবং নিষেধাজ্ঞা সত্বেও ইরান নিজস্ব প্রযুক্তি ও বিজ্ঞানীদের সহায়তায় তৈরি ৭৭০টির বেশি সামরিক পণ্য উন্মোচন করেছে। ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমির হাতামি বলেছেন, "শত্রুর নিষেধাজ্ঞা ও হুমকি সামরিক ক্ষেত্রে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের সুযোগ এনে দিয়েছে।"
পর্যবেক্ষকরা বলছেন, সামরিক দিক দিয়ে ইরানের শক্তি অর্জন ও স্বয়ংসম্পূর্ণতা এ অঞ্চলে নিরাপত্তা রক্ষায় বিরাট ভূমিকা রাখছে। বভার-৩৭৩ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শত্রুদের জন্য সতর্কবার্তা। সম্প্রতি ইরান পারস্য উপসাগরে মার্কিন অত্যাধুনিক গ্লোবাল হক ড্রোন ভূপাতিত করে আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে নিজের শক্তির প্রমাণ দিয়েছে। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ইরানের সক্ষমতার ব্যাপারে মার্কিন সাময়িকী নিউজ উইক লিখেছে, এ ক্ষেত্রে ইরানিদের সাফল্য সত্যিই প্রশংসাযোগ্য এবং দেশটি অপ্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠেছে। কিন্তু এরপরও আমেরিকা ইরানকে কোণঠাসা করার জন্য এ অঞ্চলে তেহরানের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সামরিক জোট গঠনের চেষ্টা করছে।
প্রতিরক্ষা শিল্পে ইরানের সাফল্যের কারণে শত্রুদের আগ্রাসনের বাসনা ধ্বংস হয়ে গেছে। তাই এ ক্ষেত্রে ইরান যতটা উন্নতি করবে ঠিক ততটাই শত্রুরা পিছিয়ে যাবে। এ কারণেই ইরানের বিরুদ্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সব ষড়যন্ত্রই ব্যর্থ হয়ে গেছে। সামরিক ক্ষেত্রে স্বাধীননীতি ইরানকে মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশে পরিণত করেছে এবং এ অঞ্চলের জাতিগুলোকে নিরাপত্তা দিয়েছে।
No comments