কাশ্মীরে বিক্ষোভকারীদের উপর তাজা গুলি বর্ষণে’র অভিযোগ জাতিসংঘ টিমের
জাতিসংঘ
মানবাধিকার কাউন্সিল (ইউএনএইচআরসি) বৃহস্পতিবার বলেছে যে, কাশ্মীরে ‘তথ্য
ব্লাকআউট’ ওই অঞ্চলের জনগণকে সম্মিলিতভাবে শাস্তি প্রদানের শামিল।
এক বিবৃতিতে জাতিসংঘের সংস্থাটি বলে, যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন করে ফেলা এবং কাশ্মীরী জনগণের মৌলিক অধিকার নাকচ করে দিয়ে ভারত মৌলিক অধিকারের লঙ্ঘন করছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, কোন যৌক্তিকতা ছাড়াই সরকার ইন্টারনেট ও টেলিযোগাযোগ নেটাওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে যা প্রয়োজনীয়তা ও আনুপাতিকতার মৌলিক রীতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। এই ব্লাক আউট জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণের জন্য সম্মিলিত শাস্তির শামিল। তাদের বিরুদ্ধে এমনকি কোন অপরাধে জড়িত হওয়ার অজুহাতও নেই।
জম্মু ও কাশ্মীরে রাজনৈতিক নেতৃত্ব, সাংবাদিক, মানবাধিকার কর্মী ও বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে ব্যাপক ধরপাকড় চালানো হচ্ছে বলে জাতিসংঘ সংস্থাটির কাছে খবর আসছে বলে তারা জানায়।
বিভিন্ন বাসাবাড়িতে রাতের বেলা হানা দিয়ে তরুণদের ধরে নিয়ে যাওয়ার খবরে উদ্বেগ প্রকাশ করে ইউএনএইচআরসি।
বিশেষজ্ঞরা অভিযোগ করেন যে, কাশ্মীরী বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে তাজা গুলি ব্যবহার করা হচ্ছে, যা জীবনের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘনের শামিল।
মানবাধিকার কাউন্সিলের বিশেষজ্ঞ ও র্যাপোটিয়ারদের মধ্যে রয়েছেন ডেভিড কায়ে, মাইকেল ফ্রস্ট, বার্নার্ড দুহাইমি, ক্লিমেন্ত নিয়ালেতসোসি ভল ও এ্যাগনেস ক্লামার্দ।
এক বিবৃতিতে জাতিসংঘের সংস্থাটি বলে, যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন করে ফেলা এবং কাশ্মীরী জনগণের মৌলিক অধিকার নাকচ করে দিয়ে ভারত মৌলিক অধিকারের লঙ্ঘন করছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, কোন যৌক্তিকতা ছাড়াই সরকার ইন্টারনেট ও টেলিযোগাযোগ নেটাওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে যা প্রয়োজনীয়তা ও আনুপাতিকতার মৌলিক রীতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। এই ব্লাক আউট জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণের জন্য সম্মিলিত শাস্তির শামিল। তাদের বিরুদ্ধে এমনকি কোন অপরাধে জড়িত হওয়ার অজুহাতও নেই।
জম্মু ও কাশ্মীরে রাজনৈতিক নেতৃত্ব, সাংবাদিক, মানবাধিকার কর্মী ও বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে ব্যাপক ধরপাকড় চালানো হচ্ছে বলে জাতিসংঘ সংস্থাটির কাছে খবর আসছে বলে তারা জানায়।
বিভিন্ন বাসাবাড়িতে রাতের বেলা হানা দিয়ে তরুণদের ধরে নিয়ে যাওয়ার খবরে উদ্বেগ প্রকাশ করে ইউএনএইচআরসি।
বিশেষজ্ঞরা অভিযোগ করেন যে, কাশ্মীরী বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে তাজা গুলি ব্যবহার করা হচ্ছে, যা জীবনের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘনের শামিল।
মানবাধিকার কাউন্সিলের বিশেষজ্ঞ ও র্যাপোটিয়ারদের মধ্যে রয়েছেন ডেভিড কায়ে, মাইকেল ফ্রস্ট, বার্নার্ড দুহাইমি, ক্লিমেন্ত নিয়ালেতসোসি ভল ও এ্যাগনেস ক্লামার্দ।
No comments