ভারতের চাবাহার দিয়ে মার্কিন অবরোধ এড়ানোর কোনো প্রমাণ নেই: মার্কিন কূটনীতিক
চাবাহার
বন্দর দিয়ে ইরানের ওপর আরোপিত মার্কিন অবরোধ ভারত এড়িয়ে যাচ্ছে, এমন কোনো
প্রমাণ যুক্তরাষ্ট্রের কাছে নেই। শীর্ষ এক মার্কিন কূটনীতি মঙ্গলবার
জানিয়েছেন।
ভারত জানিয়েছে, তারা ইরান থেকে তেল আমদানি বন্ধ করে দিয়েছে। গত মে মাসে আটটি দেশকে দেয়া ছাড় শেষ হওয়ার পর ভারত আশা করেছিল যে মার্কিন অবরোধ সত্ত্বেও ইরানের চাবাহার বন্দর উন্নয়নে তার অংশীদারিত্বে কোনো প্রভাব পড়বে না।
ফরেন প্রেস সেন্টারে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে ব্রায়ান হুক বলেন, মার্কিন অবরোধ ভারত লঙ্ঘন করছে, এমন কোনো প্রমাণ তাদের হাতে নেই।
চাবাহার দিয়ে মার্কিন অবরোধ ভারত লঙ্ঘন করছে বলে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। ইরান ও আফগানিস্তানের সাথে বাণিজ্যের জন্য ইরানি বন্দরটির উন্নয়ন করছে ভারত।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০১৫ সালের ইরান ও কয়েকটি প্রভাবশালী দেশের মধ্যকার পরমাণু চুক্তিটি বাতিল করে ইরানের ওপর নানা ধরনের অবরোধ আরোপ করেছেন।
তবে আটটি দেশকে তিনি ছয় মাসের ছাড় দিয়েছিলেন। এগুলো হচ্ছে চীন, ভারত, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, তুরস্ক, ইতালি ও গ্রিস। তখন শর্ত ছিল একটিই। তা হলো ইরান থেকে তেল আমদানি হ্রাস করতে হবে।
ট্রাম্প প্রশাসন গত এপ্রিলে ছাড় নবায়ন না করার সিদ্ধান্ত নেয়।
চীনের পর ভারতই ছিল ইরানি তেলের দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্রেতা। ভারত ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে ইরান থেকে ২২.৬ মিলিয়ন টন (৪৫২,০০০ ব্যারেল দিনে) তেল আমদানি করেছিল। তা এখন কমে হয়েছে বছরে ১৫ মিলিয়ন টন (দিনে ৩০০,০০০ ব্যারেল)।
ভারত জানিয়েছে, তারা ইরান থেকে তেল আমদানি বন্ধ করে দিয়েছে। গত মে মাসে আটটি দেশকে দেয়া ছাড় শেষ হওয়ার পর ভারত আশা করেছিল যে মার্কিন অবরোধ সত্ত্বেও ইরানের চাবাহার বন্দর উন্নয়নে তার অংশীদারিত্বে কোনো প্রভাব পড়বে না।
ফরেন প্রেস সেন্টারে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে ব্রায়ান হুক বলেন, মার্কিন অবরোধ ভারত লঙ্ঘন করছে, এমন কোনো প্রমাণ তাদের হাতে নেই।
চাবাহার দিয়ে মার্কিন অবরোধ ভারত লঙ্ঘন করছে বলে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। ইরান ও আফগানিস্তানের সাথে বাণিজ্যের জন্য ইরানি বন্দরটির উন্নয়ন করছে ভারত।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০১৫ সালের ইরান ও কয়েকটি প্রভাবশালী দেশের মধ্যকার পরমাণু চুক্তিটি বাতিল করে ইরানের ওপর নানা ধরনের অবরোধ আরোপ করেছেন।
তবে আটটি দেশকে তিনি ছয় মাসের ছাড় দিয়েছিলেন। এগুলো হচ্ছে চীন, ভারত, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, তুরস্ক, ইতালি ও গ্রিস। তখন শর্ত ছিল একটিই। তা হলো ইরান থেকে তেল আমদানি হ্রাস করতে হবে।
ট্রাম্প প্রশাসন গত এপ্রিলে ছাড় নবায়ন না করার সিদ্ধান্ত নেয়।
চীনের পর ভারতই ছিল ইরানি তেলের দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্রেতা। ভারত ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে ইরান থেকে ২২.৬ মিলিয়ন টন (৪৫২,০০০ ব্যারেল দিনে) তেল আমদানি করেছিল। তা এখন কমে হয়েছে বছরে ১৫ মিলিয়ন টন (দিনে ৩০০,০০০ ব্যারেল)।
No comments