প্রিয়া সাহার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হচ্ছে
যুক্তরাষ্ট্রের
প্রেসিডেন্টের কাছে বাংলাদেশ বিরোধী অভিযোগ করায় প্রিয়া সাহার বিরুদ্ধে
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। দুয়েক দিনের মধ্যে এটি দৃশ্যমান
হতে পারে। সংশ্লিষ্ট সূত্রের খবর, তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা করার
প্রক্রিয়া অনেক দূর এগিয়েছে। তবে দেশে ফিরলে নাকি দেশে ফেরার আগেই মামলা
হবে এনিয়ে নানা কথাবার্তা চলছে। বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, প্রিয়া সাহাকে নিয়ে
কথাবার্তা হচ্ছে। তার বিরুদ্ধে যে কোন ব্যবস্থাই নেয়া হতে পারে। গতকাল
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল তার ধানমন্ডির বাসভবনে
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, সংখ্যালঘুদের নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্টাম্পের কাছে করা অভিযোগ প্রমাণ করতে না পারলে
বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রিয়া
সাহার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তিনি বলেন, প্রিয়া যা বলেছেন সম্পূর্ণ অসত্য ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এ বিষয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
কেন অন্য রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের কাছে এসব কথা বলে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার অপচেষ্টা করেছেন সে বিষয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। এর পরই তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এ ধরনের খবর দেয়ার পেছনে ওই নারীর নিশ্চয়ই একটি কারণ ও উদ্দেশ্য রয়েছে। দেশে আসলে নিশ্চয়ই আমরা তাকে জিজ্ঞাসা করব। এটাই এখন আমাদের দেখার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ট্রাম্পকে দেয়া প্রিয়া সাহার নালিশ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তার বলা ঘটনাগুলো কোথায় ঘটেছে এবং কার কার বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত করি নাই বা করেছি, সেগুলো আমরা অবশ্যই দেখব।
এদিকে প্রিয়া সাহার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বলেছেন, প্রিয়া সাহার অভিযোগ দেশের ভেতরে লুকায়িত সামপ্রদায়িক গোষ্ঠীকে উৎসাহিত করবে। তার এ ধরনের বক্তব্য দেশদ্রোহীতার শামিল।
তিনি বলেন, প্রিয়া সাহা ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে যে অভিযোগ করেছেন তা কিভাবে ভিডিওয়ের মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে গেল, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
প্রিয়া সাহার বক্তব্য সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, কাল্পনিক ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। আমরা তার এ ধরনের বক্তব্যে তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই।
প্রিয়া সাহার বিরুদ্ধে কোন ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হবে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, তার এ ধরনের দেশদ্রোহী বক্তব্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতেই হবে। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে। আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা-নেত্রীর সঙ্গে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্রিয়া সাহার ছবি দেখা গেছে তাদের বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার সঙ্গে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক কোন সম্পর্ক নেই। তার কোথাও আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদও নেই। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশপ্রেমিক কোন ব্যক্তিই প্রিয়া সাহার বক্তব্যের সঙ্গে একমত হবেন না। আমি হিন্দু বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে তার বক্তব্য নিয়ে আলোচনা করেছি। তারাও তার বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। আমি এ বিষয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গেও কথা বলেছি। তিনিও বলেছেন, প্রিয়া সাহার বক্তব্য সম্পূর্ণ অসত্য ও কাল্পনিক। বাংলাদেশে সর্বোচ্চ সামপ্রদায়িক সমপ্রীতি বিরাজমান।
তিনি বলেন, প্রিয়া যা বলেছেন সম্পূর্ণ অসত্য ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এ বিষয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
কেন অন্য রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের কাছে এসব কথা বলে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার অপচেষ্টা করেছেন সে বিষয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। এর পরই তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এ ধরনের খবর দেয়ার পেছনে ওই নারীর নিশ্চয়ই একটি কারণ ও উদ্দেশ্য রয়েছে। দেশে আসলে নিশ্চয়ই আমরা তাকে জিজ্ঞাসা করব। এটাই এখন আমাদের দেখার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ট্রাম্পকে দেয়া প্রিয়া সাহার নালিশ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তার বলা ঘটনাগুলো কোথায় ঘটেছে এবং কার কার বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত করি নাই বা করেছি, সেগুলো আমরা অবশ্যই দেখব।
এদিকে প্রিয়া সাহার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বলেছেন, প্রিয়া সাহার অভিযোগ দেশের ভেতরে লুকায়িত সামপ্রদায়িক গোষ্ঠীকে উৎসাহিত করবে। তার এ ধরনের বক্তব্য দেশদ্রোহীতার শামিল।
তিনি বলেন, প্রিয়া সাহা ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে যে অভিযোগ করেছেন তা কিভাবে ভিডিওয়ের মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে গেল, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
প্রিয়া সাহার বক্তব্য সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, কাল্পনিক ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। আমরা তার এ ধরনের বক্তব্যে তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই।
প্রিয়া সাহার বিরুদ্ধে কোন ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হবে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, তার এ ধরনের দেশদ্রোহী বক্তব্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতেই হবে। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে। আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা-নেত্রীর সঙ্গে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্রিয়া সাহার ছবি দেখা গেছে তাদের বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার সঙ্গে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক কোন সম্পর্ক নেই। তার কোথাও আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদও নেই। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশপ্রেমিক কোন ব্যক্তিই প্রিয়া সাহার বক্তব্যের সঙ্গে একমত হবেন না। আমি হিন্দু বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে তার বক্তব্য নিয়ে আলোচনা করেছি। তারাও তার বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। আমি এ বিষয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গেও কথা বলেছি। তিনিও বলেছেন, প্রিয়া সাহার বক্তব্য সম্পূর্ণ অসত্য ও কাল্পনিক। বাংলাদেশে সর্বোচ্চ সামপ্রদায়িক সমপ্রীতি বিরাজমান।
No comments