রোহিঙ্গা মামলা: আগস্ট মাসে চূড়ান্ত শুনানি হবে ভারতের সুপ্রিম কোর্টে
ভারতের একটি রোহিঙ্গা ক্যাম্প |
ভারতে
রোহিঙ্গা মামলা প্রসঙ্গে আগামী আগস্ট মাসে সুপ্রিম কোর্টে চূড়ান্ত শুনানি
হবে। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্ট সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষকে লিখিত নথি পেশ করতে
বলেছে। লিখিত নথি জমা হওয়ার পরেই আগস্ট মাসে চূড়ান্ত শুনানি হবে। এছাড়া
অবৈধ বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশকারী অভিবাসীদের শনাক্ত করে দেশ থেকে
তাদের বহিষ্কারের দাবিতে পিটিশনেরও শুনানি হবে।
বিজেপি মুখপাত্র অশ্বিনী উপাধ্যায় আদালতে পিটিশন দায়ের করে কেন্দ্রীয় সরকারের অবস্থানকে সমর্থন করেছেন যাতে ভারতে বসবাসকারী চল্লিশ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা মুসলিমকে শনাক্ত করে তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর কথা বলা হয়েছে। কেন্দ্রীয় কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারগুলোকে বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গাসহ সকল অনুপ্রবেশকারী ও অবৈধ অভিবাসীদের শনাক্ত করে, তাদেরকে আটক করে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দেয়ার জন্য আদালতে আবেদন জানানো হয়েছে।
আদালতে জানানো আবেদনে বিশেষভাবে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে আসা অবৈধ অভিবাসী সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে জনবিন্যাসগত কাঠামোকে হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এরফলে নিরাপত্তা ও জাতীয় সংহতি মারাত্মকভাবে প্রভাবিত হয়েছে দাবি করে আদালতকে কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারকে অবৈধ বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা অভিবাসী ও অনুপ্রবেশকারীদের চিহ্নিত করে তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করার নির্দেশ দেয়ার আবেদন করা হয়েছে।
২০১৭ সালে রোহিঙ্গা ইস্যুতে এক আবেদনের প্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা দিয়ে ভারতে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ রোহিঙ্গারা জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি বলে উল্লেখ করেছিল। ভারতে এ ধরণের রোহিঙ্গা অভিবাসীর সংখ্যা কমপক্ষে চল্লিশ হাজারের বেশি বলেও কেন্দ্রীয় সরকার সেসময় আদালতে জানায়।
বিজেপি মুখপাত্র অশ্বিনী উপাধ্যায় আদালতে পিটিশন দায়ের করে কেন্দ্রীয় সরকারের অবস্থানকে সমর্থন করেছেন যাতে ভারতে বসবাসকারী চল্লিশ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা মুসলিমকে শনাক্ত করে তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর কথা বলা হয়েছে। কেন্দ্রীয় কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারগুলোকে বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গাসহ সকল অনুপ্রবেশকারী ও অবৈধ অভিবাসীদের শনাক্ত করে, তাদেরকে আটক করে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দেয়ার জন্য আদালতে আবেদন জানানো হয়েছে।
আদালতে জানানো আবেদনে বিশেষভাবে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে আসা অবৈধ অভিবাসী সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে জনবিন্যাসগত কাঠামোকে হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এরফলে নিরাপত্তা ও জাতীয় সংহতি মারাত্মকভাবে প্রভাবিত হয়েছে দাবি করে আদালতকে কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারকে অবৈধ বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা অভিবাসী ও অনুপ্রবেশকারীদের চিহ্নিত করে তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করার নির্দেশ দেয়ার আবেদন করা হয়েছে।
২০১৭ সালে রোহিঙ্গা ইস্যুতে এক আবেদনের প্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা দিয়ে ভারতে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ রোহিঙ্গারা জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি বলে উল্লেখ করেছিল। ভারতে এ ধরণের রোহিঙ্গা অভিবাসীর সংখ্যা কমপক্ষে চল্লিশ হাজারের বেশি বলেও কেন্দ্রীয় সরকার সেসময় আদালতে জানায়।
No comments