সৌদি আরবে সেনা ও যুদ্ধ সরঞ্জাম মোতায়েন করছে যুক্তরাষ্ট্র
উপসাগরীয়
অঞ্চলের চলমান উত্তেজনার মধ্যেই সৌদি আরবে সেনা মোতায়েনের ঘোষণা দিয়েছে
সৌদি আরব। শুক্রবার দিনের শেষ ভাগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা সদর দফতর
পেন্টাগন সৌদি আরবের সেনা মোতায়েনের অনুমোদন দিয়েছে।
এক বিবৃতিতে পেন্টাগন বলেছে, উপসাগরীয় অঞ্চলে ক্রমবর্ধমান ‘হুমকি’র বিরুদ্ধে এই পদক্ষেপ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে। শুক্রবার সৌদি আরবের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয় আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য তারা মার্কিন সৈন্যদের অবস্থান করার সুযোগ দেবে। এরপরই পেন্টাগন সৌদি আরবে সেনামোতায়েনের ঘোষণা দিল।
সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা এসপিএ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রকে উদ্বৃত করে বলেছে, ‘সৌদি আরব ও যুক্তরাষ্ট্রের পারস্পারিক স্বার্থের ভিত্তিতে এবং এই অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতা সুরক্ষিত রাখতে.... বাদশাহ সালমান মার্কিন সৈন্যদের অবস্থান করার অনুমতি দিয়েছেন’।
নতুন এই পদক্ষেপের অংশ হিসেবে সৌদি আরবে আরো পাঁচ শ’ মার্কিন সৈন্য আসবে বলে জানিয়েছেন এক মার্কিন কর্মকর্তা। এছাড়া তারা হরমুজ প্রণালীসহ মধ্যপ্রাচ্যের সমুদ্রসীমায় বিমান নিয়ে টহল দেবে। সাম্প্রতিক সময়ে এই অঞ্চলে বেশ কয়েকটি তেল ট্যাঙ্কারে হামলা ও আটকের ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্র এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
গত মাসে ইরানের সাথে উত্তেজনার ওই অঞ্চলে যুদ্ধ জাহাজ ও প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আলজাজিরা
এক বিবৃতিতে পেন্টাগন বলেছে, উপসাগরীয় অঞ্চলে ক্রমবর্ধমান ‘হুমকি’র বিরুদ্ধে এই পদক্ষেপ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে। শুক্রবার সৌদি আরবের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয় আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য তারা মার্কিন সৈন্যদের অবস্থান করার সুযোগ দেবে। এরপরই পেন্টাগন সৌদি আরবে সেনামোতায়েনের ঘোষণা দিল।
সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা এসপিএ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রকে উদ্বৃত করে বলেছে, ‘সৌদি আরব ও যুক্তরাষ্ট্রের পারস্পারিক স্বার্থের ভিত্তিতে এবং এই অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতা সুরক্ষিত রাখতে.... বাদশাহ সালমান মার্কিন সৈন্যদের অবস্থান করার অনুমতি দিয়েছেন’।
নতুন এই পদক্ষেপের অংশ হিসেবে সৌদি আরবে আরো পাঁচ শ’ মার্কিন সৈন্য আসবে বলে জানিয়েছেন এক মার্কিন কর্মকর্তা। এছাড়া তারা হরমুজ প্রণালীসহ মধ্যপ্রাচ্যের সমুদ্রসীমায় বিমান নিয়ে টহল দেবে। সাম্প্রতিক সময়ে এই অঞ্চলে বেশ কয়েকটি তেল ট্যাঙ্কারে হামলা ও আটকের ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্র এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
গত মাসে ইরানের সাথে উত্তেজনার ওই অঞ্চলে যুদ্ধ জাহাজ ও প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আলজাজিরা
No comments