হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ বোঝা যায় একমাস আগেই!
হার্ট
অ্যাটাকের ঘটনা এখন অল্প বয়সী নারী পুরুষের মধ্যেও দেখা যাচ্ছে।
অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন এর একটি বিশেষ কারণ বলছেন ডাক্তাররা। কথা হলো কয়েক
মাস আগেই কি আপনি হার্ট অ্যাটাকের আভাস পেতে পারেন? বেশিরভাগ মানুষ মনে
করেন হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ কয়েক ঘন্টা বা মিনিট আগে বোঝা যায়। তবে উন্নত
বিশ্বের চিকিৎসকরা বলছেন, কয়েক মাস আগে থেকেই আপনি হার্ট অ্যাটাকের আভাস
পেতে পারেন। চীনের কার্ডিওলজিস্ট জি জিয়ানজু জানিয়েছেন একজন রোগী কয়েক মাস
এমনকি তার চেয়েও বেশি সময় আগে হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ বুঝতে সমর্থ হতে
পারেন। জেনে নিন লক্ষণগুলো কী কী।
- বুকে ব্যথা
- শরীর ভারি মনে হওয়া বা অস্বস্তিবোধ হওয়া
- হৃদস্পন্দন অনিয়মিত হওয়া
- ঘাম হওয়া
- শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া
- চোখে ঝাপসা দেখা
নারীদের ক্ষেত্রে আরো কিছু লক্ষণ দেখা দিতে পারে-
- ক্লান্তিবোধ
- অস্বস্তিবোধ
- অহেতুক খারাপ লাগা
- পিঠ ও অ্যাবডোমিনালে ব্যথা
- স্ট্যামিনা কমে যাওয়া।
কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন
নিয়মিত ডাক্তারের শরনাপন্ন হলে আপনি শারীরিক ও মানসিক দিক থেকে চাঙ্গা থাকবেন। ডাক্তার আপনার সমস্যা বুঝতে পারবেন সহজে। উপরের সমস্যাগুলো যদি দিন দিন বেড়েই চলে, তাহলে ডাক্তারের সঙ্গে শিগগিরই দেখা করা উচিৎ আপনার। সব সময় কাজের মধ্যে থাকা ও স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার মাধ্যমে হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করা যায়, তেমনটাই বলেন ডাক্তাররা।
মনে রাখবেন
উপরের লক্ষণগুলো যেকোনো সময়ে যে কারোরই দেখা দিতে পারে। তবে এর মানেই হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিতে আছেন আপনি, তা ঠিক নয়। যেসব নারী-পুরুষের ওজন বেশি, আগে যাদের হৃদরোগের ইতিহাস আছে, উচ্চ রক্তচাপ আছে, কোলেস্টেরলের পরিমাণ যাদের শরীরে বেশি, তাদের ক্ষেত্রে এসব লক্ষণ ঝুঁকির কারণ হয়। তাই আপনার যদি এসব সমস্যার একটিও থেকে থাকে, তাহলে সব সময় ডাক্তারের পরামর্শেই চলা উচিত।
তথ্যসূত্র: ইনস্টিকস ডট কম
নিয়মিত ডাক্তারের শরনাপন্ন হলে আপনি শারীরিক ও মানসিক দিক থেকে চাঙ্গা থাকবেন। ডাক্তার আপনার সমস্যা বুঝতে পারবেন সহজে। উপরের সমস্যাগুলো যদি দিন দিন বেড়েই চলে, তাহলে ডাক্তারের সঙ্গে শিগগিরই দেখা করা উচিৎ আপনার। সব সময় কাজের মধ্যে থাকা ও স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার মাধ্যমে হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করা যায়, তেমনটাই বলেন ডাক্তাররা।
মনে রাখবেন
উপরের লক্ষণগুলো যেকোনো সময়ে যে কারোরই দেখা দিতে পারে। তবে এর মানেই হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিতে আছেন আপনি, তা ঠিক নয়। যেসব নারী-পুরুষের ওজন বেশি, আগে যাদের হৃদরোগের ইতিহাস আছে, উচ্চ রক্তচাপ আছে, কোলেস্টেরলের পরিমাণ যাদের শরীরে বেশি, তাদের ক্ষেত্রে এসব লক্ষণ ঝুঁকির কারণ হয়। তাই আপনার যদি এসব সমস্যার একটিও থেকে থাকে, তাহলে সব সময় ডাক্তারের পরামর্শেই চলা উচিত।
তথ্যসূত্র: ইনস্টিকস ডট কম
No comments